নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদে প্রচণ্ড গরমে মাথা ঘুরে অসুস্থ হয়ে পড়ে অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। তবুও তানজিলা নামের ওই শিক্ষার্থীকে পানি খেতে দেননি সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধা। তানজিলার সহপাঠী পানি আনতে বাইরে যেতে চাইলে অনুমতিও দেননি ক্লাসের শিক্ষিকা রিতা রানী।
আজ বোববার দুপুরে উপজেলার স্বরূপকাঠী বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
বাইরে যাওয়ার অনুমতি চাইলে তানজিলার সহপাঠীকে শিক্ষিকা বলেন, ‘ঘন ঘন বাইরে যাওয়া যাবে না। এখন বাইরে যাওয়া দরকার নেই। মরে যদি মরুক। ও রকম দুই-চারটা মরলে কিছুই হবে না।’
অসুস্থ শিক্ষার্থী তানজিলা জানায়, দুপুরে সে ক্লাসে ছিল। এমন সময় গরমে সে মাথা ঘুরে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় সে পাশের সহপাঠীকে বাইরে থেকে পানি আনতে বলে। ওই সহপাঠী ক্লাসে উপস্থিত সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধাকে তানজিলার অসুস্থতার কথা বলে অনুমতি নিয়ে বাইরে যেতে চায়।
তখন রিতা রানী তাকে বাইরে যেতে না দিয়ে বলেন, ‘পানি আনার দরকার নেই। মরে যদি মরুক। ও রকম দুই-চারটা মরলে কিছুই হবে না।’
পরে তানজিলা আরও অসুস্থ হয়ে পড়লে বিদ্যালয়ের আয়া তাকে লাইব্রেরিতে নিয়ে যান। সেখানে ঘণ্টাখানেক বসিয়ে রেখে মাথায় পানি দেন ও পানি খাইয়ে একটু সুস্থ করে। শিক্ষার্থীর বাবা খবর পেয়ে ছুটে এসে মেয়েকে হাসপাতালে নেন।
তানজিলার বাবা মোকলেছুর রহমান লালন বলেন, ‘আমার মেয়ে ক্লাসে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় মেয়েটি একটু পানি পান করতে চাইলেও শিক্ষিকার মন গলেনি। তিনি উল্টো কটু কথা বলেছেন। পরে মেয়ের বান্ধবীর মাধ্যমে খবর পেয়ে মেয়েকে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই। ডাক্তার মেয়েকে একটি ইনজেকশন দিয়ে এক ঘণ্টার বেশি সময় অক্সিজেন দিয়ে সুস্থ করেছে। আমি এর বিচার চাই।’
সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধা বলেন, ‘গরমের কারণে আমরা ক্লাসের সবাইকে এক লিটার বোতলের পানি সঙ্গে নিয়ে আসতে বলেছি। ওরা তা না করে ছোট আড়াই শ এমএল বোতলে পানি আনে। এ কারণে ঘন ঘন পানি খেতে বাইরে যায়। তাই আমি বলেছি এখন পানি আনতে বাইরে যাওয়া যাবে না। পরে তানজিলা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ায় আমরা লাইব্রেরিতে নিয়ে তাকে স্যালাইন পানি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছি।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাসানুল ইমাম বলেন, ‘আমি ঢাকায় আসছি। স্কুলে এসে বিষয়টি জেনে ব্যবস্থা নেব।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে প্রচণ্ড গরমে মাথা ঘুরে অসুস্থ হয়ে পড়ে অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী। তবুও তানজিলা নামের ওই শিক্ষার্থীকে পানি খেতে দেননি সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধা। তানজিলার সহপাঠী পানি আনতে বাইরে যেতে চাইলে অনুমতিও দেননি ক্লাসের শিক্ষিকা রিতা রানী।
আজ বোববার দুপুরে উপজেলার স্বরূপকাঠী বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
বাইরে যাওয়ার অনুমতি চাইলে তানজিলার সহপাঠীকে শিক্ষিকা বলেন, ‘ঘন ঘন বাইরে যাওয়া যাবে না। এখন বাইরে যাওয়া দরকার নেই। মরে যদি মরুক। ও রকম দুই-চারটা মরলে কিছুই হবে না।’
অসুস্থ শিক্ষার্থী তানজিলা জানায়, দুপুরে সে ক্লাসে ছিল। এমন সময় গরমে সে মাথা ঘুরে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় সে পাশের সহপাঠীকে বাইরে থেকে পানি আনতে বলে। ওই সহপাঠী ক্লাসে উপস্থিত সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধাকে তানজিলার অসুস্থতার কথা বলে অনুমতি নিয়ে বাইরে যেতে চায়।
তখন রিতা রানী তাকে বাইরে যেতে না দিয়ে বলেন, ‘পানি আনার দরকার নেই। মরে যদি মরুক। ও রকম দুই-চারটা মরলে কিছুই হবে না।’
পরে তানজিলা আরও অসুস্থ হয়ে পড়লে বিদ্যালয়ের আয়া তাকে লাইব্রেরিতে নিয়ে যান। সেখানে ঘণ্টাখানেক বসিয়ে রেখে মাথায় পানি দেন ও পানি খাইয়ে একটু সুস্থ করে। শিক্ষার্থীর বাবা খবর পেয়ে ছুটে এসে মেয়েকে হাসপাতালে নেন।
তানজিলার বাবা মোকলেছুর রহমান লালন বলেন, ‘আমার মেয়ে ক্লাসে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় মেয়েটি একটু পানি পান করতে চাইলেও শিক্ষিকার মন গলেনি। তিনি উল্টো কটু কথা বলেছেন। পরে মেয়ের বান্ধবীর মাধ্যমে খবর পেয়ে মেয়েকে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই। ডাক্তার মেয়েকে একটি ইনজেকশন দিয়ে এক ঘণ্টার বেশি সময় অক্সিজেন দিয়ে সুস্থ করেছে। আমি এর বিচার চাই।’
সহকারী শিক্ষিকা রিতা রানী মৃধা বলেন, ‘গরমের কারণে আমরা ক্লাসের সবাইকে এক লিটার বোতলের পানি সঙ্গে নিয়ে আসতে বলেছি। ওরা তা না করে ছোট আড়াই শ এমএল বোতলে পানি আনে। এ কারণে ঘন ঘন পানি খেতে বাইরে যায়। তাই আমি বলেছি এখন পানি আনতে বাইরে যাওয়া যাবে না। পরে তানজিলা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ায় আমরা লাইব্রেরিতে নিয়ে তাকে স্যালাইন পানি দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছি।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাসানুল ইমাম বলেন, ‘আমি ঢাকায় আসছি। স্কুলে এসে বিষয়টি জেনে ব্যবস্থা নেব।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সরকারি দিঘির মাটি কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার মধ্যে আরেকটি ক্যারেজ কারখানা নির্মাণ প্রকল্প ৯ বছরেও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দৃশ্যত সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ রয়েছে সব। ভারত সরকারের অর্থায়নে এ কারখানা নির্মাণ করার কথা ছিল। কিন্তু ভারত মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় প্রকল্পটি আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না, সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে (আইইবি) এক্সট্রাঅর্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ে (ইওজিএম) যোগ দিতে আসা বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামী লীগপন্থি প্রকৌশলীরা হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগে