নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়রসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার বরিশাল জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে এই নালিশি অভিযোগ দেওয়া হয়। বিচারক হাসিবুল হাসান অভিযোগের বিষয়ে পরবর্তীতে আদেশের জন্য রেখেছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে হঠাৎ করে ভুক্তভোগীর বেতন-ভাতা বন্ধ ও সরকারি বিধিবিধান না মেনে একই পদে আরেকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি বেতন-ভাতাসহ অবৈধ নিয়োগ বাতিলের বিষয়ে প্রতিকার চেয়েছেন।
বাদী শেখ মো. সোয়েব কবির বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ার পদে তিন বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত এবং নগরীর ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডের বাসিন্দা।
বিবাদীরা হলেন বরিশাল সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব, বাজেট কাম হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ারিং পদে বর্তমানে কর্মরত ওবায়দুর রহমান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. বায়জিদ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাদী অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন, তাকে চাকরিচ্যুত না করে সরকারি বিধিবিধান না মেনে একই পদে আরেকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর সিটি করপোরেশনে গিয়ে বিবাদীদের কার্যালয়ে গিয়ে বেতন-ভাতা দেওয়া ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের অনুরোধ করেন। কিন্তু তারা বেতন-ভাতা ও নিয়োগ বাতিল করবে না জানালে তিনি নালিশিতে এর প্রতিকার চান।
বাদীর আইনজীবী আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর নেটওয়ার্কিং পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে বাদী সোয়েব কবির। এরপর ২০২১ সালের ৯ মে তিন বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়মিত বেতন-ভাতা দেওয়া হয়। এরপর অজ্ঞাত কারণে বেতন-ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়রসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার বরিশাল জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে এই নালিশি অভিযোগ দেওয়া হয়। বিচারক হাসিবুল হাসান অভিযোগের বিষয়ে পরবর্তীতে আদেশের জন্য রেখেছেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে হঠাৎ করে ভুক্তভোগীর বেতন-ভাতা বন্ধ ও সরকারি বিধিবিধান না মেনে একই পদে আরেকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি বেতন-ভাতাসহ অবৈধ নিয়োগ বাতিলের বিষয়ে প্রতিকার চেয়েছেন।
বাদী শেখ মো. সোয়েব কবির বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ার পদে তিন বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত এবং নগরীর ব্যাপ্টিস্ট মিশন রোডের বাসিন্দা।
বিবাদীরা হলেন বরিশাল সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব, বাজেট কাম হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা ও নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ারিং পদে বর্তমানে কর্মরত ওবায়দুর রহমান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. বায়জিদ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাদী অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন, তাকে চাকরিচ্যুত না করে সরকারি বিধিবিধান না মেনে একই পদে আরেকজনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর সিটি করপোরেশনে গিয়ে বিবাদীদের কার্যালয়ে গিয়ে বেতন-ভাতা দেওয়া ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের অনুরোধ করেন। কিন্তু তারা বেতন-ভাতা ও নিয়োগ বাতিল করবে না জানালে তিনি নালিশিতে এর প্রতিকার চান।
বাদীর আইনজীবী আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর নেটওয়ার্কিং পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করে বাদী সোয়েব কবির। এরপর ২০২১ সালের ৯ মে তিন বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়মিত বেতন-ভাতা দেওয়া হয়। এরপর অজ্ঞাত কারণে বেতন-ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
১০ লাখ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে পাবনায় এক মালয়েশিয়াপ্রবাসীর বাড়িতে অতর্কিত হামলা ও গুলির অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দুই বিএনপি নেতা গুলিবিদ্ধ ও একজন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ওই সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের দাস
২ মিনিট আগেনোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই তরুণের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের চৌমুহনী-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের সরুরগো পোল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে ভাড়াটিয়া হয়ে বসবাস করা দুই ভাই স্থানীয়দের কাছ থেকে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকারসহ প্রায় ২৫ লাখ টাকা নিয়ে উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বাড়ির (বাসা) মালিক গত শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
৩৬ মিনিট আগেদেড় দশকে বিদ্যুৎ খাত উন্নয়নে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকার ব্যয় করেছে ৩ লাখ কোটি টাকা। তার মধ্যে ক্যাপাসিটি চার্জই ছিল ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। প্রয়োজন না থাকলেও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। উচ্চমূল্যের এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে বছরের পর বছর ক্যাপাসিটি চার্জের নামে দেড় দশকে বিপুল
১ ঘণ্টা আগে