নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদে কাওসার হোসেন নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে সরকারি লোহার সেতুর মালামাল নিয়ে নিজ বাড়ির সামনে ব্যক্তিগত সেতু নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার সমেদয়কাঠি ইউনিয়নের শেহাংগল গ্রামে এই সেতু নির্মাণের কাজ চলছে।
সমেদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হুমাউন কবির বলছেন, ‘আমি তাঁদের নিষেধ করলেও তাঁরা আমার কথা শুনছেন না।’
হুমাউন কবির ব্যাপারী বলেন, ‘যেখান থেকে লোহার সেতু খুলে নেওয়া হয়, সেটির পাশে একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। কালভার্ট হওয়ায় সেখানকার সেতু খুলে ফেলা হয়েছে। ঠিকাদার নজরুল ইসলামকে সেতু মালামাল ইউনিয়ন পরিষদে জমা দিতে বলেছি। কিন্তু তিনি আমাকে সেই সেতুর মালামালের হিসাব জমা দেননি। কাওসার ওই সেতুর মালামাল চেয়েছিলেন। আমি বলেছি, কোনো বরাদ্দ ছাড়া সরকারি সেতুর মালামাল দেওয়া সম্ভব না। এখন তাঁরা আমার কথা না শুনলে আমি কী করব।’
জানা গেছে, ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে শেহাংগল গ্রামে আফসার মাস্টারের বাড়ির পাশে ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি কালভার্ট নির্মাণের কাজ পায় এশা এন্টারপ্রাইজ। সেখানে সমেদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্মিত একটি লোহার সেতু ছিল। কালভার্টের কাজ শুরু করলে সেই সেতুর পাটাতন, অ্যাঙ্গেল ও খুঁটি খুলে রাখা হয় কালভার্টের পাশে। স্থানীয় মোস্তফা মিয়ার ছেলে কাওসার নামে একজন সেই সেতুর সম্পূর্ণ মালামাল নিয়ে কাছেই তাঁর বাড়ির সামনে ব্যক্তিগত সেতু নির্মাণ করছে।
পরিত্যক্ত সরকারি সেতুর লোহা খুলে নেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে কাওসার হোসেন বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান হুমাউন কবির ব্যাপারী সেতুর মালামাল নিতে বলেছেন। তাই এই মালামাল নিয়ে আমার বাসার সামনে সেতুটি নির্মাণ করছি। স্থানীয় মুন্না নামের এক বড় ভাইয়ের সহায়তায় সেতুটি নির্মাণ করছি।’ ইউনিয়ন পরিষদের সেতুর মালামাল ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যায় কি না, জানতে চাইলে কাওসার কোনো উত্তর দেননি।
কাজের ঠিকাদার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কালভার্টের পাশেই আগের সেতুর মালামাল রেখেছি। যার আনুমানিক বাজারমূল্য দুই লাখ টাকা। ইউপি চেয়ারম্যান হুমাউন কবিরের সামনে বসে কাওসার মিয়া ওই পুলের সব মালামাল নিয়ে গেছেন।’
নেছারাবাদ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রায়হান মাহামুদ বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পরিষদের সচিবকে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে কাওসার হোসেন নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে সরকারি লোহার সেতুর মালামাল নিয়ে নিজ বাড়ির সামনে ব্যক্তিগত সেতু নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার সমেদয়কাঠি ইউনিয়নের শেহাংগল গ্রামে এই সেতু নির্মাণের কাজ চলছে।
সমেদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হুমাউন কবির বলছেন, ‘আমি তাঁদের নিষেধ করলেও তাঁরা আমার কথা শুনছেন না।’
হুমাউন কবির ব্যাপারী বলেন, ‘যেখান থেকে লোহার সেতু খুলে নেওয়া হয়, সেটির পাশে একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। কালভার্ট হওয়ায় সেখানকার সেতু খুলে ফেলা হয়েছে। ঠিকাদার নজরুল ইসলামকে সেতু মালামাল ইউনিয়ন পরিষদে জমা দিতে বলেছি। কিন্তু তিনি আমাকে সেই সেতুর মালামালের হিসাব জমা দেননি। কাওসার ওই সেতুর মালামাল চেয়েছিলেন। আমি বলেছি, কোনো বরাদ্দ ছাড়া সরকারি সেতুর মালামাল দেওয়া সম্ভব না। এখন তাঁরা আমার কথা না শুনলে আমি কী করব।’
জানা গেছে, ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে শেহাংগল গ্রামে আফসার মাস্টারের বাড়ির পাশে ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি কালভার্ট নির্মাণের কাজ পায় এশা এন্টারপ্রাইজ। সেখানে সমেদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্মিত একটি লোহার সেতু ছিল। কালভার্টের কাজ শুরু করলে সেই সেতুর পাটাতন, অ্যাঙ্গেল ও খুঁটি খুলে রাখা হয় কালভার্টের পাশে। স্থানীয় মোস্তফা মিয়ার ছেলে কাওসার নামে একজন সেই সেতুর সম্পূর্ণ মালামাল নিয়ে কাছেই তাঁর বাড়ির সামনে ব্যক্তিগত সেতু নির্মাণ করছে।
পরিত্যক্ত সরকারি সেতুর লোহা খুলে নেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে কাওসার হোসেন বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যান হুমাউন কবির ব্যাপারী সেতুর মালামাল নিতে বলেছেন। তাই এই মালামাল নিয়ে আমার বাসার সামনে সেতুটি নির্মাণ করছি। স্থানীয় মুন্না নামের এক বড় ভাইয়ের সহায়তায় সেতুটি নির্মাণ করছি।’ ইউনিয়ন পরিষদের সেতুর মালামাল ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যায় কি না, জানতে চাইলে কাওসার কোনো উত্তর দেননি।
কাজের ঠিকাদার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কালভার্টের পাশেই আগের সেতুর মালামাল রেখেছি। যার আনুমানিক বাজারমূল্য দুই লাখ টাকা। ইউপি চেয়ারম্যান হুমাউন কবিরের সামনে বসে কাওসার মিয়া ওই পুলের সব মালামাল নিয়ে গেছেন।’
নেছারাবাদ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রায়হান মাহামুদ বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পরিষদের সচিবকে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
৩৩ মিনিট আগেশেরপুর মহাসড়কে ট্রাক দুর্ঘটনায় ফজলুর রহমান (৪৫) নামের এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। আজ শনিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে ইজারাবিহীন পশুর হাটে বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত কিশোর মোহাম্মদ রিয়াদ (১৪) মারা গেছে। ঘটনার দুই দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সে মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেজরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. মুশতাক আহমেদ জানান, আজ সকাল থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের এলাকা থেকে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে ৭৭ জন হাসপাতালে এসেছেন। এদের মধ্যে তিনজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে