ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ইজিবাইক মালিকদের নামে একাধিক লাইসেন্স নবায়নের দাবিতে ঝালকাঠিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সামনে ইজিবাইক লাইসেন্স মালিক সমিতির সদস্যরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন। এতে নেতৃত্ব দেন জেলা ইজিবাইক লাইসেন্স মালিক সমিতির আহ্বায়ক মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জু।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ঝালকাঠি পৌরসভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ইজিবাইক লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়ায় চরম অনিয়ম ও প্রশাসকের স্বেচ্ছাচারিতায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে একাধিক লাইসেন্স পেয়ে জীবনযাপন করা মালিকেরা এখন পৌর প্রশাসকের নির্দেশে ১ হাজার ১৭৬টি ইজিবাইকের মধ্যে ৫১৯টি বৈধ এবং বাকিগুলো অবৈধ ঘোষণার কারণে আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন একাধিক ইজিবাইকের মালিকেরা। বারবার পৌর প্রশাসকের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো সমাধান না পেয়ে মালিকানা বদলি ও নবায়ন স্থগিতের ফলে ভোগান্তি আরও বেড়েছে। বক্তারা দ্রুত সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় নবায়ন কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে পৌর প্রশাসক মো. কাওছার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, টোকেন ব্যবসা বন্ধ করার জন্য পৌরসভা থেকে উদ্যোগ নেওয়া হলে কতিপয় ব্যক্তি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ক্ষমতার প্রভাবে অনেকে ১৫-২০ বেশি লাইসেন্স নিয়েছেন। যেগুলো তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে অধিক অর্থের বিনিময়ে ভাড়া দিয়ে আসছেন। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রকৃত চালকেরা। আমরা চাচ্ছি প্রকৃত চালকদের লাইসেন্স (টোকেন) পৌঁছে দিতে।
কাওছার হোসেন আরও বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি হওয়ার কারণে টোকেন ভাড়া দেওয়ার পরে চালকেরা সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাঁদের নিজেদের নামে টোকেন থাকলে বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে না। গাড়ি চালিয়ে আয় করে খুব সুন্দরভাবে সংসার চালাতে পারবে। পর্যায়ক্রমে সব চালকের জন্য একটি করে স্মার্ট টোকেন দেওয়া হবে, যা তিনি চাইলেও কারও কাছে ভাড়া দিতে কিংবা বিক্রি করতে পারবেন না।
ইজিবাইক মালিকদের নামে একাধিক লাইসেন্স নবায়নের দাবিতে ঝালকাঠিতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সামনে ইজিবাইক লাইসেন্স মালিক সমিতির সদস্যরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন। এতে নেতৃত্ব দেন জেলা ইজিবাইক লাইসেন্স মালিক সমিতির আহ্বায়ক মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জু।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ঝালকাঠি পৌরসভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ইজিবাইক লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়ায় চরম অনিয়ম ও প্রশাসকের স্বেচ্ছাচারিতায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে একাধিক লাইসেন্স পেয়ে জীবনযাপন করা মালিকেরা এখন পৌর প্রশাসকের নির্দেশে ১ হাজার ১৭৬টি ইজিবাইকের মধ্যে ৫১৯টি বৈধ এবং বাকিগুলো অবৈধ ঘোষণার কারণে আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন একাধিক ইজিবাইকের মালিকেরা। বারবার পৌর প্রশাসকের কাছে ধরনা দিয়েও কোনো সমাধান না পেয়ে মালিকানা বদলি ও নবায়ন স্থগিতের ফলে ভোগান্তি আরও বেড়েছে। বক্তারা দ্রুত সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় নবায়ন কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে পৌর প্রশাসক মো. কাওছার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, টোকেন ব্যবসা বন্ধ করার জন্য পৌরসভা থেকে উদ্যোগ নেওয়া হলে কতিপয় ব্যক্তি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ক্ষমতার প্রভাবে অনেকে ১৫-২০ বেশি লাইসেন্স নিয়েছেন। যেগুলো তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে অধিক অর্থের বিনিময়ে ভাড়া দিয়ে আসছেন। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রকৃত চালকেরা। আমরা চাচ্ছি প্রকৃত চালকদের লাইসেন্স (টোকেন) পৌঁছে দিতে।
কাওছার হোসেন আরও বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি হওয়ার কারণে টোকেন ভাড়া দেওয়ার পরে চালকেরা সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাঁদের নিজেদের নামে টোকেন থাকলে বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে না। গাড়ি চালিয়ে আয় করে খুব সুন্দরভাবে সংসার চালাতে পারবে। পর্যায়ক্রমে সব চালকের জন্য একটি করে স্মার্ট টোকেন দেওয়া হবে, যা তিনি চাইলেও কারও কাছে ভাড়া দিতে কিংবা বিক্রি করতে পারবেন না।
স্থানীয় বিএনপি নেতা ফরিদ খাঁ বলেন, ‘৫ আগস্ট ৩টার দিকে আনন্দ মিছিল থেকে ফেরার সময় ওয়াজেদ ও তার লোকজন আমাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এখন তারাই “জুলাই যোদ্ধা” হয়ে গেছে।’
১ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
২ ঘণ্টা আগে