পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) ৫ আগস্টের আগে রেজিষ্ট্রার, প্রক্টরসহ ৯ পদে দায়িত্ব পালন করা সেই অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পাশাপাশি কেন তাঁকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না, এর কারণ জানাতে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু পবিপ্রবির উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক। ৫ আগস্টের আগপর্যন্ত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, প্রক্টরসহ ৯টি পদে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম, শিক্ষকদের নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে আজকের পত্রিকায় ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
রেজিষ্ট্রার স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘আপনি, অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু, ২০২৪ সালে জুলাই বিপ্লব চলাকালীন প্রক্টরের দায়িত্ব পালনের সময় আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের পাঁচ হাজার ছাত্র হত্যার হুমকি দেন, যা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে এবং জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এছাড়া আপনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে হল থেকে বের করে দেন এবং ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের রিপোর্ট আছে বলে শিক্ষার্থীদের হুমকি দেন।’
এসব অভিযোগ উল্লেখ করে অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুকে চাকরিতে বহাল রাখা জাতীয় নিরাপত্তার প্রতি হুমকি বিবেচিত হওয়ায় এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া যথাযথ জবাব দিতে ব্যর্থ হলে ড. সন্তোষ কুমারের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও অফিস আদেশে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশনা দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এম কেরামত আলী হলে যান অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বাংলাদেশের সরকার খুব সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না, গদি ছাড়বে না। যদি আরও ৫ হাজার মানুষ মারা লাগে, তবুও সরকার চিন্তা করবে না।’ শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগে অস্বীকৃতি জানালে তিনি তাঁদের দিকে তেড়ে যান। পরে তাঁর এসব বক্তব্যের অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তোপের মুখে ৪ আগস্ট তাঁকে প্রক্টর পদ থেকে অপসারণ করে তৎকালীন প্রশাসন। পরে তাঁকে রেজিস্ট্রার পদ থেকেও অপসারণ করা হয়।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) ৫ আগস্টের আগে রেজিষ্ট্রার, প্রক্টরসহ ৯ পদে দায়িত্ব পালন করা সেই অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পাশাপাশি কেন তাঁকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না, এর কারণ জানাতে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে।
অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু পবিপ্রবির উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক। ৫ আগস্টের আগপর্যন্ত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, প্রক্টরসহ ৯টি পদে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সময় তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম, শিক্ষকদের নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে আজকের পত্রিকায় ২০২৩ সালের ১৬ নভেম্বর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
রেজিষ্ট্রার স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘আপনি, অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু, ২০২৪ সালে জুলাই বিপ্লব চলাকালীন প্রক্টরের দায়িত্ব পালনের সময় আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের পাঁচ হাজার ছাত্র হত্যার হুমকি দেন, যা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছে এবং জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এছাড়া আপনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে হল থেকে বের করে দেন এবং ডিজিএফআই ও এনএসআইয়ের রিপোর্ট আছে বলে শিক্ষার্থীদের হুমকি দেন।’
এসব অভিযোগ উল্লেখ করে অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসুকে চাকরিতে বহাল রাখা জাতীয় নিরাপত্তার প্রতি হুমকি বিবেচিত হওয়ায় এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া যথাযথ জবাব দিতে ব্যর্থ হলে ড. সন্তোষ কুমারের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও অফিস আদেশে জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, জুলাই অভ্যুত্থানের সময় শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশনা দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এম কেরামত আলী হলে যান অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বাংলাদেশের সরকার খুব সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না, গদি ছাড়বে না। যদি আরও ৫ হাজার মানুষ মারা লাগে, তবুও সরকার চিন্তা করবে না।’ শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগে অস্বীকৃতি জানালে তিনি তাঁদের দিকে তেড়ে যান। পরে তাঁর এসব বক্তব্যের অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তোপের মুখে ৪ আগস্ট তাঁকে প্রক্টর পদ থেকে অপসারণ করে তৎকালীন প্রশাসন। পরে তাঁকে রেজিস্ট্রার পদ থেকেও অপসারণ করা হয়।
‘যেই শার্টটা ৩০০ টাকায় কিনলাম, এইটা শোরুমে গেলে হাজারের নিচে পাইতাম না। শার্টের গায়ে তো ফুটপাত বা শোরুম লেখা নাই। তাইলে বেশি দাম দিয়া শোরুম হাঁকানোর দরকার কী?’ রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার ফুটপাতে গতকাল শুক্রবার ঈদের কেনাকাটা করতে আসা তরুণ আসাদুর রহমান এভাবেই জানালেন তাঁর অভিজ্ঞতা।
৬ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরে ঢাকার স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক সিগন্যাল ব্যবস্থা অচল। ট্রাফিক পুলিশ মোড়গুলোতে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করেন দূর অতীতের হাতের ইশারা পদ্ধতিতে। স্বয়ংক্রিয় ট্রাফিক সিগন্যাল ব্যবস্থা আবার চালু করতে গত প্রায় দুই দশকে ২০০ কোটি টাকার বেশি ব্যয়ের পরও চিত্র একই রয়ে গেছে।
৩৬ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাওয়া তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছে। এখন তাঁদের পাঠদান চলছে বাঁধের ওপর অস্থায়ী ঘর ও আশ্রয়কেন্দ্রের খোলা বারান্দায়।
১ ঘণ্টা আগেইফতারে অনেকেরই চাই প্রাণ জুড়ানো লাচ্ছি। কারও কারও আবার যেনতেন লাচ্ছি হলে চলবে না। সেটা আসতে হবে পুরান ঢাকার জনপ্রিয় বিউটি লাচ্ছি অ্যান্ড ফালুদা থেকে! আবার কেউ আবদার করতে পারেন ‘চা অ্যান্ড চিল’-এর এক কাপ চায়ের জন্য। এক ছাদের নিচে এ রকম নানান রুচির মানুষের সাধ মেটাতে রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্য
২ ঘণ্টা আগে