মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে প্রশিক্ষণার্থীদের খাবারের পরিবর্তে নাশতা দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এ কে এম শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ইমপ্যাক্ট প্রকল্পের প্রশিক্ষণে খাবার না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করছেন বলে জানিয়েছেন প্রশিক্ষণার্থীরা।
বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন প্রশিক্ষণার্থীরা। তবে কর্মকর্তার দাবি, বরাদ্দ টাকার ভ্যাট কর্তনের পরে সমুদয় টাকার নাশতা দেওয়া হয় প্রশিক্ষণার্থীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ইমপ্যাক্ট প্রকল্পের আওতায় ‘সমন্বিত পারিবারিক খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয় কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। গত ১৫ অক্টোবর থেকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে পাঁচ দিনব্যাপী ওই প্রশিক্ষণ শুরু করে উপজেলা যুব উন্নয়ন কার্যালয়।
প্রশিক্ষণার্থীরা জানান, সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলে। এর মধ্যে যুব উন্নয়ন কার্যালয় প্রত্যেককে একটি শিঙারা, একটি আপেল এবং আধা লিটার পানির বোতল দেওয়া হয়। কিন্তু আজ জানতে পারেন সবার দুপুরে খাবারের জন্য ১৫০ টাকা বরাদ্দ আছে। যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খাবার না দিয়ে ৩০-৩৫ টাকার নাশতা দিচ্ছেন এবং বাকি টাকা আত্মসাৎ করছেন।
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এ কে এম শহীদুল ইসলাম টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের জন প্রতি বরাদ্দ ১৫০ টাকা হলেও ভ্যাট কর্তন করা হয়। কর্তনের পরে বাকি টাকার নাশতা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. নিজাম উদ্দীন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের মুলাদীতে প্রশিক্ষণার্থীদের খাবারের পরিবর্তে নাশতা দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এ কে এম শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ইমপ্যাক্ট প্রকল্পের প্রশিক্ষণে খাবার না দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করছেন বলে জানিয়েছেন প্রশিক্ষণার্থীরা।
বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন প্রশিক্ষণার্থীরা। তবে কর্মকর্তার দাবি, বরাদ্দ টাকার ভ্যাট কর্তনের পরে সমুদয় টাকার নাশতা দেওয়া হয় প্রশিক্ষণার্থীদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ইমপ্যাক্ট প্রকল্পের আওতায় ‘সমন্বিত পারিবারিক খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয় কর্মসূচি’ বাস্তবায়নের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। গত ১৫ অক্টোবর থেকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে পাঁচ দিনব্যাপী ওই প্রশিক্ষণ শুরু করে উপজেলা যুব উন্নয়ন কার্যালয়।
প্রশিক্ষণার্থীরা জানান, সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলে। এর মধ্যে যুব উন্নয়ন কার্যালয় প্রত্যেককে একটি শিঙারা, একটি আপেল এবং আধা লিটার পানির বোতল দেওয়া হয়। কিন্তু আজ জানতে পারেন সবার দুপুরে খাবারের জন্য ১৫০ টাকা বরাদ্দ আছে। যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খাবার না দিয়ে ৩০-৩৫ টাকার নাশতা দিচ্ছেন এবং বাকি টাকা আত্মসাৎ করছেন।
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এ কে এম শহীদুল ইসলাম টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের জন প্রতি বরাদ্দ ১৫০ টাকা হলেও ভ্যাট কর্তন করা হয়। কর্তনের পরে বাকি টাকার নাশতা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও মো. নিজাম উদ্দীন বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় ঝটিকা মিছিল করেছেন উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। একই সময়ে ফতুল্লায় মিছিলের প্রস্তুতির সময় সাতজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাতিরঝিল মোড়ল গলিতে দুর্বৃত্তের গুলিতে আহত ৩৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদল কর্মী আরিফ শিকদার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার তালতলীতে স্ত্রীকে তালাক দিয়ে দুধ দিয়ে গোসল করেছেন রেজাউল ইসলাম নামের এক যুবক। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো তুসুকা জিনস লিমিটেড, তুসুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড, তুসুকা ডেনিম লিমিডেট, তুসুকা প্রসেসিং লিমিটেড, তুসুকা ওয়াশিং লিমিটেড ও তুসুকা প্যাকেজিং লিমিটেড। নোটিশে বলা হয়, উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, কারখানার...
১ ঘণ্টা আগে