নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনার থাবায় বিশ্ব আজ স্থবির। করোনাভাইরাস থেকে মানুষকে নিরাপদে রাখতে বিশ্বের মানুষ এখন টিকার সন্ধান করছে। এমন মুহূর্তে বাংলাদেশে টিকা বিক্রির পাশাপাশি উৎপাদনের প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়া। তবে রাশিয়ার এ প্রস্তাব সরকার ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জনস্বাস্থ্য ও বিশ্বস্বাস্থ্য) সৈয়দ মুজিবুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্যাকসিন কেনার জন্য সরকার বিভিন্ন সোর্স অনুসন্ধান করছে। এ সময় রাশিয়া তিন কোটি ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে সময়ের প্রয়োজন। আর এটি বাস্তবায়ন করতে হলে বেসরকারি যেসব প্রতিষ্ঠান ভ্যাকসিন তৈরি করছে তাদের সঙ্গে রাশিয়ার চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। তবে এই মুহূর্তে দ্রুত ভ্যাকসিন কেনার বিষয়ে তারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খোঁজখবর নিচ্ছেন।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একজন উপ-পরিচালক জানান, সরকার জনস্বার্থের কথা আগে বিবেচনায় নিচ্ছে। এজন্য রাশিয়ার প্রস্তাবটি নিয়ে তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে। খুব শিগগিরই এ ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
সম্মিলিত টিকাদান কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মাওলা বক্স চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি নির্দেশনা ছিল দেশে করোনাভাইরাসের টিকা উৎপাদনের। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী রাশিয়ার প্রস্তাবটি সরকার ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। এছাড়া সম্ভাব্য সব ধরনের সোর্স থেকে টিকা আমদানির চেষ্টা চলছে।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাশিয়া সরকারের ভ্যাকসিন উৎপাদনের খবরটিকে তারা স্বাগত জানান। দেশে টিকা উৎপাদন করা গেলে খরচ অনেকটা কমে আসবে। টিকা কিনতে সরকারকে বিপুল অংকের টাকা ব্যয় করতে হবে না।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেনের এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়া থেকে টিকা কেনা ও উৎপাদন প্রস্তাবটি সামনে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, সম্মিলিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর গত মঙ্গলবার একটি ভার্চুয়াল বৈঠক করে। ওই বৈঠকে রাশিয়া ও চীন থেকে টিকা কেনার পাশাপাশি দেশে উৎপাদনের বিষয়টি আলোচনা হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে এ পর্যন্ত সেরাম ইনস্টিটিউটের ভ্যাকসিন দেশে এসেছে ৭০ লাখ ডোজ। এছাড়াও উপহার হিসেবে ভারত থেকে এসেছে ৩৩ লাখ। এতে মোট টিকা এসেছে ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ। দেশে এই মুহূর্তে টিকার প্রয়োজন প্রায় চার কোটি ডোজ। অবশিষ্ট টিকা কেনার জন্য সরকার চীন ও রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
ঢাকা: করোনার থাবায় বিশ্ব আজ স্থবির। করোনাভাইরাস থেকে মানুষকে নিরাপদে রাখতে বিশ্বের মানুষ এখন টিকার সন্ধান করছে। এমন মুহূর্তে বাংলাদেশে টিকা বিক্রির পাশাপাশি উৎপাদনের প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়া। তবে রাশিয়ার এ প্রস্তাব সরকার ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জনস্বাস্থ্য ও বিশ্বস্বাস্থ্য) সৈয়দ মুজিবুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্যাকসিন কেনার জন্য সরকার বিভিন্ন সোর্স অনুসন্ধান করছে। এ সময় রাশিয়া তিন কোটি ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে সময়ের প্রয়োজন। আর এটি বাস্তবায়ন করতে হলে বেসরকারি যেসব প্রতিষ্ঠান ভ্যাকসিন তৈরি করছে তাদের সঙ্গে রাশিয়ার চুক্তিবদ্ধ হতে হবে। তবে এই মুহূর্তে দ্রুত ভ্যাকসিন কেনার বিষয়ে তারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খোঁজখবর নিচ্ছেন।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একজন উপ-পরিচালক জানান, সরকার জনস্বার্থের কথা আগে বিবেচনায় নিচ্ছে। এজন্য রাশিয়ার প্রস্তাবটি নিয়ে তাদের মধ্যে আলোচনা চলছে। খুব শিগগিরই এ ব্যাপারে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
সম্মিলিত টিকাদান কর্মসূচির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মাওলা বক্স চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি নির্দেশনা ছিল দেশে করোনাভাইরাসের টিকা উৎপাদনের। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী রাশিয়ার প্রস্তাবটি সরকার ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। এছাড়া সম্ভাব্য সব ধরনের সোর্স থেকে টিকা আমদানির চেষ্টা চলছে।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক রোবেদ আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাশিয়া সরকারের ভ্যাকসিন উৎপাদনের খবরটিকে তারা স্বাগত জানান। দেশে টিকা উৎপাদন করা গেলে খরচ অনেকটা কমে আসবে। টিকা কিনতে সরকারকে বিপুল অংকের টাকা ব্যয় করতে হবে না।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেনের এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়া থেকে টিকা কেনা ও উৎপাদন প্রস্তাবটি সামনে আসে। এরই ধারাবাহিকতায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, সম্মিলিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর গত মঙ্গলবার একটি ভার্চুয়াল বৈঠক করে। ওই বৈঠকে রাশিয়া ও চীন থেকে টিকা কেনার পাশাপাশি দেশে উৎপাদনের বিষয়টি আলোচনা হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে এ পর্যন্ত সেরাম ইনস্টিটিউটের ভ্যাকসিন দেশে এসেছে ৭০ লাখ ডোজ। এছাড়াও উপহার হিসেবে ভারত থেকে এসেছে ৩৩ লাখ। এতে মোট টিকা এসেছে ১ কোটি ৩ লাখ ডোজ। দেশে এই মুহূর্তে টিকার প্রয়োজন প্রায় চার কোটি ডোজ। অবশিষ্ট টিকা কেনার জন্য সরকার চীন ও রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে