শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
তালপাতার পাখা
টিনের ঘরে গোঁজা ছিল তালপাতার এক পাখা পাখাটিতে আমার মায়ের আদর সোহাগ মাখা।
লেজ-ঝুলঝুল পাখি
লেজ-ঝুলঝুল একটি পাখি পাখায় দিয়ে ভর শিরীষগাছের শাখায়-শাখায় তোলে তুমুল ঝড়।
রূপকথার কাগজের খেলনা
রূপকথা শহরে বেড়ে ওঠা মিষ্টি একটা মেয়ে। বয়স এখনো দশের ঘর পার হয়নি। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ছে। সেই রূপকথার একজন কাকু আছে। তার নাম রুদ্র।
মেডিকেল ক্যামেরা
এক জেব্রা ছিল, নাম তেলনিয়াশকা। জেব্রা তো জেব্রার মতোই হবে। সারাটা দিন কেবল কাঁদত আর কাঁদত। সকাল, বিকেল, রাত শুধু কেঁদেই যেত সে। খাওয়ার আগে, খাওয়ার পরে, দাঁত মাজার সময় এমনকি ঘুমের ভেতরও কাঁদত সে। তাঁর কান্নার শব্দ শুনে মাঝে মাঝে প্রতিবেশী পশুপাখিরা জানালায় এসে বলত, ‘তুমি যদি এভাবে কান্না করতে থাকো, ত
ভূত
চোখ পাকিয়ে গোল ছুটলে কোথায় কোন পাড়াতে কোন ছেলেটার ভূত ছাড়াতে কোন গাছে আজ চড়বে তুমি কোথায় খাবে দোল!
শিয়াল
‘লাউয়াছড়া’ গভীর বনে শিয়াল সাজে টিচার ‘হুক্কাহুয়া’ ডাক দিলে কয় বনমোরগে, জি স্যার! বলল শিয়াল ‘হুক্কাহুয়া’ ডাকতে হবে সবাই হুক্কাহুয়ার টিচিং নেবে? আমরা আছি ছ’ভাই!
জিনের বাদশাহ
বিকেলে ছোট খালা এলেন। মা আমাকে চুপিচুপি বললেন, ‘খোকা, বাজারে যা। ঘরে তেমন কিছু নেই। তোর খালা দুই দিন থাকবে। আজ হাটবার। বুধবারের আগে আর হাট বসবে না। ভালো দেখে একটা পদ্মার ইলিশ আর কিছু সবজি নিয়ে আয়। মাংস লাগবে না, ঘরের মুরগি দিয়ে চলবে।’
মিঠুর নেশা
আবিষ্কারের চাপলে নেশা মাথায় ডুবল মিঠুন বিশ্বজ্ঞানের পাতায়। আরকিমিডিস গ্যালিলিও কুরি পড়ছে মিঠুন ভরছে জ্ঞানের ঝুড়ি।
ছড়া
ভালুক গেল ভাগলপুরে বিচ ভলিবল খেলতে, বিড়াল মাছের দাওয়াত বলো কও কি পারে ফেলতে! শেয়াল যাবে শিয়ালদহে মুরগি বাড়ি বেড়াতে, কুমির গেল কুমারগঞ্জে আর ফেরেনি সে রাতে।
ঝগড়া থেকে বন্ধু
একদিন এক পাখি সুরেলা কণ্ঠে গান গাইছিল। হঠাৎ পাখিটি এক লম্বা জিরাফের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নিচের নদীতে পড়ে যায়। ওই সময় একটা ছোট হাতি নদীর ধারে পানি খাচ্ছিল।
আসাদ চৌধুরী: ‘কোথায় পালালো সত্য?’
কবি আসাদ চৌধুরী নেই—তিনি লোকান্তরিত হয়েছেন। খবর পেয়েছিলাম অফিসে বসেই। সংবাদপত্র অফিসে মৃত্যুর খবরগুলো শোক হওয়ার সুযোগ পায় না। কারণ, শোক যাদের ছড়াতে হয়, তাদের শোক করার সময় কোথায়? কিন্তু আসাদ চৌধুরীর মৃত্যু আমার কাছে অত সহজ বিষয় নয়।
আসাদ চৌধুরী: নতুন পথের সন্ধানী
‘তবক দেওয়া পান’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কবি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদ চৌধুরী ৫ অক্টোবর, ২০২৩ স্থানীয় সময় রাত পৌনে ৩টার দিকে টরন্টোর অদূরে আসোয়া শহরের লেকরিচ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এই মৃত্যু শব্দটির সাথে স্তব্ধ হয়ে গেল কাঁধে ঝোলা, পানের রঙে রঞ্জিত লাল ঠোঁটে সদা হাস্য একজন কবির
নরওয়ের লেখক ইয়ন ফসে পেলেন সাহিত্যের নোবেল
ডিনামাইটের আবিষ্কারক ও সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল এই পুরস্কারের প্রবর্তন করেছিলেন। তাঁর ইচ্ছা অনুসারে প্রতিবছর চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। এবার সাহিত্যের আগে ইতিমধ্যে চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
উত্তাপের শহরে ভালোবাসা ফ্রিজে থাক
অ্যাঁই, নাহার?—বলে রাগাশ্রিত ডাক দেয় আশরাফুল। এমন ডাকে কাছে আসার সম্ভাবনা কম দেখে পরবর্তী সময়ে সে মুখটা দরজার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলে, একটা ভালো কথা, এই দিক আইসো। ভেজা চুল গামছা দিয়ে মুছতে মুছতে ব্যালকনি থেকে নাহার জবাব দেয়, ভালো কথার কাল এখন আছেনি? বুঝলাম না কিছু।
দিব্যি বেঁচে আছি
দিব্যি, বেঁচে আছি! এমন অজুহাতে কিছুকাল আয়ুষ্মান হয়ে উঠবো; রঙচঙে জড়ানো মায়া-আবহ ৷ আমাদের এখন ভরা বসন্ত যদিও ৷ তথাপি—সংগ্রামী পথে শাদা শাদা কাশফুল—দুলছে!
নাগিনডান্স | বিকেল | রিসাইকেল বিন
বিকেলজুড়ে নাগিনডান্স, এমন মাতোয়ারা, হাঁটুগেড়ে বসে গেছে রোদ আর কোমর দুলিয়ে নামছে ঝরাপাতা। এমন আনন্দের অপেক্ষা করতে গিয়ে টেনে আনি ডিলিট প্রসঙ্গ। রিসাইকেল বিন থেকে কুড়াই স্মৃতি, বিদায় সংলাপ।
পায়ের নিচে মাটি ও ঘাস
মানুষ কথা বলা শিখেছে কথা কিনে খাই। বাজারে আগুন--সে আঁচ বুকে করে আনি বাড়িতে ছানাপোনা, ঘরসংসার তাদের সেদ্ধ করে দেই কথার প্রলাপ