রবিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
ঠিকানাহীন পথে
ভালোবাসি বলে বন্ধু সুযোগ নিয়েছ ঢের কষ্টের আগুনে পুড়িয়েছ ফের ঠিকানাহীন পথে ছেড়ে গিয়ে; সুখে ভেসেছ ফের। নীলের আকাশ নীলে ছেয়ে গেলে, সুবিমল হয় কেউ; দুঃখ আমার অতীব দুঃখে পথ হারায়ে হাঁটে সুখ আর খোঁজে না, নিজেকে শুধুই বোঝে।
হ্যাংওভার
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হলো ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হলো, নেই। সত্যি সত্যি নেই! ডান পকেটে হাত ঢোকাতেই দেখি এককাপ গরম চা! একদম টাটকা, রক্তের মতো নোনতা! পরপরই মনে হলো আমি বসে আছি প্রিন্টের ছাদে। গাছ থেকে বরই পেড়ে খাচ্ছি...।
গোধূলি
যে লেখে সমুদ্র, আমি তার সামান্য গোধূলি বালি ও ফেনার তীরে বসে থাকা ব্যাকুল ঝিনুক নিজের ছায়ার পাশে হেঁটে এসে এক বুক জলে এ শহর ডুবে যাবে, গোধূলিতে আমাদের এমন অসুখ!
একটি অদৃশ্য দৃষ্টি
কিছুক্ষণ আগেও আমি এ-ঘরে একা ছিলাম। এখন আমরা দুজন। আমাকে এখানে আনা হয়েছিল রাতের শুরুর দিকে। তারপর থেকে একা আছি। কজন ধরাধরি করে একটা স্ট্রেচার বেড থেকে নামিয়ে আমাকে রেখে গেছে বেশ হন্তদন্ত হয়ে। তারপর ধপাস শব্দে দরজা আটকে দিয়ে তারা চলে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় তাদের দ্রুত পা ফেলার শব্দ ভীষণ কঠিন হয়ে কানে
গুণী নির্মাতার মর্মছেঁড়া কথা
দেশবরেণ্য চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘চলচ্চিত্রকার না হলে লেখক হওয়ার চেষ্টা করতাম।’ এ কথা থেকে বোঝা যায়, লেখালেখির প্রতি আগ্রহ ছিল তাঁর। তারেক মাসুদের লেখালেখির প্রতি আগ্রহের অনুপম নিদর্শন ‘চলচ্চিত্রযাত্রা’ শীর্ষক গ্রন্থ।
শিলিগুড়ির শেষ দিন
সকালের নাশতা খাওয়ার সময়ও মুখে রুচি ফিরল না। বরাবরের মতো আমি জোর করে খাওয়ার চেষ্টা করলাম আর ভুবন পারল না। সারা দিন ধরে ওঁকে বলতে লাগলাম পিয়ালকে ফোন দিতে। সমবয়সী কেউ এসে দেখা করলে অন্তত মনটা একটু ভালো হয়। পিয়াল সাহা আমাদের ব্যাচমেট। বারো-চৌদ্দ বছরে
দেওয়ান আতিকুর রহমানের একগুচ্ছ কবিতা
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হল ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হল, নেই। সত্যি সত্যি নেই...
হাসান আজিজুল হকের সংস্কৃতিচর্চা
বাংলা কথাসাহিত্যের জগতে শক্তিশালী লেখক হিসেবে সুবিদিত হাসান আজিজুল হক করতেন শিক্ষকতা—প্রথমে বিভিন্ন কলেজে, পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, দর্শন বিভাগে। শিক্ষকতার পেশায় থেকে অনেকেই লেখালেখি করে থাকেন। তবে হাসান আজিজুল হকের লেখালেখি যে নিতান্ত শখের বশে নয়, তা যাঁরা তাঁর লেখা পাঠ করেছেন বা তাঁকে কাছ থেকে
গল্পের মতো, কিন্তু গল্প নয়
একটি বই ভালো না খারাপ, সেটা নিজে না পড়ে বোঝা যায় কীভাবে? বইটি নিয়ে কোনো আলোচনা কেউ লিখলে সেটা পড়ে অথবা পরিচিত কারও কাছে শুনে। তাপস মজুমদারের বইটি হাতে নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখতে গিয়ে চোখ পড়ল শেষ কভারে অধ্যাপক সনৎকুমার সাহার একটি ছোট মন্তব্যে। তিনি প্রথমেই লিখেছেন, ‘আমি অভিভূত’। সনৎকুমার সাহার মতো বিদগ্ধ মা
পদ্মদিঘি
অপার আনন্দে যদি তুমি দূরদিগন্তে তাকাও তবে বিকেলের মেঘ থেকে খসে পড়ে জল; পাখির শরীরে ইচ্ছেমতো ভেজা; বলা যায় কাকভেজা অনায়াসে; ও আমার পদ্মদিঘি, কোন সে শরতে পুষ্পগন্ধময় তোমার হৃদয়?
বৃক্ষ, পাখি ও শিশুর পরম্পরা
শিশুরাই দলবদ্ধ হয়ে দলের সন্ধান করে যে রকম পাখির দলের ওড়াউড়ি বৃক্ষের বনের সবুজ প্রকৃতি...
সেই রাতে গল্প আমার ওপরে ভর করেছিল
শুরুতে বলে রাখি আমেরিকানরা ফ্ল্যাটকে বলে অ্যাপার্টমেন্ট। আমার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে বের হয়ে ঘাসের লন পার হলে রাস্তা! মানে আমাদের বিল্ডিংটা একদম রাস্তার সঙ্গে লাগোয়া নয়। রাস্তার ধারে নানাবিধ গাছের মধ্যে আছে একটা মরা গাছ। সেই গাছে সারা দিন বসে থাকা এক দাঁড়কাক আমাকে দেখতে পেলেই জানতে চায়, ‘জীবনের কাছে কী
পাহাড়ি পথে রোমাঞ্চকর জার্নি
সকালে ঘুম থেকে উঠে খানিকটা ভালো লাগছিল। পুরোপুরি না। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোথাও গিয়ে নাশতা করতে ইচ্ছা করছিল না। এদিন থেকে আমার চেয়ে ভুবনের অবস্থা খারাপ হতে লাগল। আমরা নাশতা করিনি। ভাবলাম যাত্রাপথে খেয়ে নেব...
আড্ডায় ও কবিতায় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
সেই দিনের কথা, সেই সকালের কথা মাঝেমধ্যেই জ্বলজ্বল করে মনে। সেদিন ছিল শুক্রবার, ২০১৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। সকাল সাড়ে ১০টায় আসার কথা তাঁর। তবে এর আগেই আমরা উপস্থিত হয়েছিলাম রাজধানীর সেগুনবাগিচার শিল্পকলা একাডেমির সেমিনার হলে।
হুমায়ূন আহমেদের লেখার টেকনিক ও অন্যান্য কথা
বাংলা সাহিত্যে বোধ হয় ‘হিজিবিজি’র আছে একটা ঐতিহাসিক ঘটনা, আছে গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন লেখার ভেতর আনন্দ পাচ্ছিলেন না, ভিন্নধারার কোনো সৃষ্টিসুখের জন্য পিয়াসি, তখন লেখার খাতায় হিজিবিজি নানা কিছু কাটাকুটি করতেন মনের খেয়ালে। একদিন হঠাৎ...
জন্মদিনের মুখর তিথি
হুমায়ূন আহমেদ তখন শহীদুল্লাহ হলের প্রভোস্ট। হলের দক্ষিণ পাশে লাল রঙের একটা বিল্ডিংয়ের দোতলায় থাকেন। বাড়ির অদূরে একটা পুকুর আছে। সেই পুকুরে নাকি প্রতিবছরই কেউ না কেউ ডুবে মরে। হুমায়ূন ভাইয়ের সেই ফ্ল্যাটে প্রায়ই আমরা আড্ডা দিতে যেতাম। সালেহ চৌধুরী, নির্মলেন্দু গুণ, হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ূন ভাইয়ের দুয়ে
শিশুদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয়তা মূলত বড়দের জন্য তাঁর লেখালেখির কারণে। পরে টেলিভিশনে নাটক লিখে, প্রযোজনা করে, চলচ্চিত্র তৈরি করেও তিনি দর্শকদের ভালোবাসা পেয়েছেন। কিন্তু হুমায়ূনের শিশুসাহিত্য নিয়ে আলোচনা হয়েছে খুব কম। শিশুদের মানস গঠন বলতে নানা জন নানা কিছু বোঝেন। মার্ক টোয়েন, লুইস ক্যারল, সুকুমার রায়দের য