শিপ্রা ঘোষ
আমার পিএইচডির কাজ শেষ হয়েছে তখন। চাকরিবাকরি কোনোমতে জুটেছে একটা। ভাবনা হলো, এবার কী করি! দু-এক টুকরো লেখালেখি করা যায় হয়তো; কিন্তু অগাধ আলসেমি হলে যা হয়...! কাগজ-কলম নিয়ে গুছিয়ে বসা আর হয় না। এমন সময় একদিন ছোট্ট একটি জীবনী লেখার ভার পড়ল আমার ওপর। একটি নামী প্রকাশনা সংস্থা কিশোরপাঠ্য জীবনীগ্রন্থের সিরিজ প্রকাশ করছিল তখন; ওই সিরিজের জন্যই কিশোরপাঠ্য জীবনী লিখতে বললেন আমাকে শঙ্খ ঘোষ। বললেন, ভাবো একটা ছক, পরিকল্পনা তৈরি করে নাও; লিখতে শুরু করো। ওই রকম মহৎ একটি লেখকজীবন কীভাবে ছোট পরিসরে বারো-চৌদ্দ হাজার শব্দে ধরবে, সেটা ভাবো। আর মাথায় রেখো, কোন বয়সের পাঠকের জন্য লিখছ তুমি।
বঙ্কিমচন্দ্রের মতো স্রষ্টার কথা লিখতে হবে সীমিত পরিসরে। তাঁর স্রষ্টাজীবন ও ব্যক্তিগত জীবন দুটিই অসামান্য এবং সব মিলে ব্যাপারটা যা দাঁড়ায়, তাকে অত ছোট পরিসরে ধরা—সে এক কথায় অসম্ভবই প্রায়। কিন্তু তা ভেবে বসে থাকলে চলবে কেন? এমনই অসামান্যদের জীবনী নিয়ে তত দিনে তো লিখেছেন অনেকেই। যাঁরা লিখেছেন তাঁরা নিজেরাও একেকজন স্রষ্টা। শঙ্খ বাবু নিজেও লিখেছেন এমন এক অসামান্য কিশোরপাঠ্য জীবনী। অতএব, চেষ্টা আমাকে করতেই হবে। দুটি-একটি করে বইটই পড়তে শুরু করলাম। স্যার নিজেই গোটা তিনেক বই সঙ্গে দিলেন। লেখা শুরু করলাম।
তারপর একদিন লেখা শেষ হলে স্যারের কাছে দিয়ে এলাম ফাইল। আর ঠিক এই সময়ে একটি বড়সড় দুর্ঘটনা একেবারে বিছানাবন্দী করে দিল আমাকে। লেখাটি নিয়ে স্যারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগই হলো না। ওই পক্ষ থেকেও কোনো যোগাযোগ নেই। অসুস্থ শরীরে মনের মধ্যে নানা রকম অভিমান জমা হলো। মনে হলো, এত দিন যাই না, ফোন করি না, ছাত্রীর কী হলো... কোনো বিপদ হলো কি না—একবার জানবেন না স্যার! একদিন ফোন করলাম, ‘স্যার, দেখেছেন লেখাটা? খুব খারাপ হলো কি স্যার?’… সেদিন যেন একটু অপ্রস্তুত লাগল তাঁকে। বললেন, ‘দেখে ফেলব, আর তারপর তোমাকে জানাব আমি।’
দেখে ফেলব? তার মানে দেখেননি এখনো! আমাকে এত উৎসাহ দিয়ে লিখতে বলে নিজে ভুলে গেলেন সব? আমি তো একেবারে থমথম করছি ভেতরে। তখন শরীর অত্যন্ত অসুস্থ; অতএব উত্তেজনা বেশি, অভিমান তীব্র। চুপচাপ নামিয়ে রাখা গেল ফোন। কী বুঝলেন স্যার কে জানে! এর দিন কয়েক মাত্র পর তাঁর ফোন এল আমার কাছে, ‘তোমার লেখাটা পড়েছি ভালো করে। ওটাই প্রেসে গেছে। আমি পাঠিয়ে দিয়েছি। ওদের হয়ে গেলে ফার্স্ট প্রুফ, সেকেন্ড প্রুফ দেখতে হবে একটু।’ আমি তো চুপ একেবারে। প্রুফ রিডিং তখনো জানি না আমি প্রায়। আমাকে দু-চার সেকেন্ড চুপ করে থাকতে দেখে স্যার বললেন, ‘ওসব নিয়ে তোমাকে এখন ভাবতে হবে না। ওটা হয়ে যাবে।’
বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী ছিলেন কবি ও সমালোচক শঙ্খ ঘোষ। বিভিন্ন লেখকের লেখায় ধরা পড়েছে শঙ্খ ঘোষের সাহিত্যিক ও সমালোচক সত্তা। এবার আটপৌরে শঙ্খ ঘোষের ছবি এঁকেছেন তাঁরই ছাত্রী শিপ্রা ঘোষ। তিনি যাদপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শঙ্খ ঘোষের তত্ত্বাবধানে ‘বাংলা ছন্দের নন্দনতত্ত্ব’ বিষয়ে পিএইচডি করেছেন। বর্তমানে শিপ্রা ঘোষ কিশোর ডারতী ভগিনী নিবেদিতা কলেজে বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করছেন।
কীভাবে হবে, কী হবে, বুঝলাম না কিছু। কিন্তু স্যার বলেছেন ‘হয়ে যাবে’, এতেই খুশি হয়ে গেল মন। এরপর মাসখানেক স্যারকে ফোন করিনি আর। খুব ঘনঘন তাঁর কাছে যেতাম না আমি। ফোনও করতাম না। মাসখানেক পর একদিন স্যারের ফোন এল আবার। ‘বইটা কি তুমি কাউকে উৎসর্গ করতে চাও?’ আমি বললাম, ‘হ্যাঁ, বাবাকে।’ ও প্রান্ত থেকে স্যার রিপিট করলেন, ‘বাবাকে বলছ তো?’ আমি বললাম, ‘হ্যাঁ স্যার।’
স্যার ফোন রেখে দিলেন। এর দিন কয়েক মাত্র পরে, হঠাৎ একসময় ফোন করে বললেন, ‘বই বেরিয়ে গেছে তোমার; আমার কাছে এসেছে; কিন্তু তোমার কাছে যে দশ কপি যাবে, তার সবটা ওরা এখনো দিতে পারেনি; দিলেই তোমার কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।’ একটি কথাও তখনো বলিনি আমি। বুঝলাম, আমাকে কিছুমাত্র জানতে না দিয়ে একাধিকবার প্রুফ দেখা হয়ে গেছে সম্ভবত। পরের দিনই দশ কপি ছাপানো বই চলে এল আমার কাছে। সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম। বললেন, ‘কেমন লাগছে নিজের প্রথম বই হাতে পেয়ে?’ আমি বললাম, ‘প্রথম আবার কী স্যার? এটাই শেষ।’ তারপর সঙ্গে সঙ্গে বললাম, ‘এই দশ কপি বই দিয়ে আমি কী করব স্যার, আমার একটা অন্য জিনিস দরকার।’ স্যার বললেন, ‘কী দরকার বলো।’ বললাম, ‘ওই যে আপনি যেখানে প্রুফ কারেকশন করেছেন, ওই ফাইলটা কোথায় স্যার?’ বললেন, ‘ওটা তোমার চাই?’ খুব আস্তে আমি বললাম, ‘হ্যাঁ স্যার।’ একটু দীর্ঘ করে বললেন, ‘হুউউউউম্…।’
এর অন্তত মাস দুয়েক পর সুস্থ হয়ে তাঁর বাড়ি যেতে পেরেছিলাম যেদিন, দু-চার কথা বলার পরে বললেন, ‘এই নাও। আমি আনিয়ে রেখেছি। এটা চেয়েছিলে তুমি।’ হাতে নিয়ে খুলে দেখি এদিকে-সেদিকে ছড়ানো তাঁর হাতে লেখা প্রুফ নির্দেশ। অতি সাধারণ এক ছাত্রীর আরও সাধারণ একটি লেখার প্রুফ দেখেছেন শঙ্খ ঘোষ নিজে, একাধিকবার; নিজের অমূল্য সময় থেকে সময় দিয়ে। বস্তুত, বইটি যে কীভাবে প্রেস থেকে ছেপে বেরিয়ে গেল, আমি জানতেই পারিনি কিছু। একেবারে নিজের হাতে নিরুচ্চারে ছাত্রীর একটি বই তৈরি করে দিলেন তিনি। এমনই তাঁর হাত ভরে দেওয়া।
(লেখাটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হবে আজকের পত্রিকার অনলাইনে)
আমার পিএইচডির কাজ শেষ হয়েছে তখন। চাকরিবাকরি কোনোমতে জুটেছে একটা। ভাবনা হলো, এবার কী করি! দু-এক টুকরো লেখালেখি করা যায় হয়তো; কিন্তু অগাধ আলসেমি হলে যা হয়...! কাগজ-কলম নিয়ে গুছিয়ে বসা আর হয় না। এমন সময় একদিন ছোট্ট একটি জীবনী লেখার ভার পড়ল আমার ওপর। একটি নামী প্রকাশনা সংস্থা কিশোরপাঠ্য জীবনীগ্রন্থের সিরিজ প্রকাশ করছিল তখন; ওই সিরিজের জন্যই কিশোরপাঠ্য জীবনী লিখতে বললেন আমাকে শঙ্খ ঘোষ। বললেন, ভাবো একটা ছক, পরিকল্পনা তৈরি করে নাও; লিখতে শুরু করো। ওই রকম মহৎ একটি লেখকজীবন কীভাবে ছোট পরিসরে বারো-চৌদ্দ হাজার শব্দে ধরবে, সেটা ভাবো। আর মাথায় রেখো, কোন বয়সের পাঠকের জন্য লিখছ তুমি।
বঙ্কিমচন্দ্রের মতো স্রষ্টার কথা লিখতে হবে সীমিত পরিসরে। তাঁর স্রষ্টাজীবন ও ব্যক্তিগত জীবন দুটিই অসামান্য এবং সব মিলে ব্যাপারটা যা দাঁড়ায়, তাকে অত ছোট পরিসরে ধরা—সে এক কথায় অসম্ভবই প্রায়। কিন্তু তা ভেবে বসে থাকলে চলবে কেন? এমনই অসামান্যদের জীবনী নিয়ে তত দিনে তো লিখেছেন অনেকেই। যাঁরা লিখেছেন তাঁরা নিজেরাও একেকজন স্রষ্টা। শঙ্খ বাবু নিজেও লিখেছেন এমন এক অসামান্য কিশোরপাঠ্য জীবনী। অতএব, চেষ্টা আমাকে করতেই হবে। দুটি-একটি করে বইটই পড়তে শুরু করলাম। স্যার নিজেই গোটা তিনেক বই সঙ্গে দিলেন। লেখা শুরু করলাম।
তারপর একদিন লেখা শেষ হলে স্যারের কাছে দিয়ে এলাম ফাইল। আর ঠিক এই সময়ে একটি বড়সড় দুর্ঘটনা একেবারে বিছানাবন্দী করে দিল আমাকে। লেখাটি নিয়ে স্যারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগই হলো না। ওই পক্ষ থেকেও কোনো যোগাযোগ নেই। অসুস্থ শরীরে মনের মধ্যে নানা রকম অভিমান জমা হলো। মনে হলো, এত দিন যাই না, ফোন করি না, ছাত্রীর কী হলো... কোনো বিপদ হলো কি না—একবার জানবেন না স্যার! একদিন ফোন করলাম, ‘স্যার, দেখেছেন লেখাটা? খুব খারাপ হলো কি স্যার?’… সেদিন যেন একটু অপ্রস্তুত লাগল তাঁকে। বললেন, ‘দেখে ফেলব, আর তারপর তোমাকে জানাব আমি।’
দেখে ফেলব? তার মানে দেখেননি এখনো! আমাকে এত উৎসাহ দিয়ে লিখতে বলে নিজে ভুলে গেলেন সব? আমি তো একেবারে থমথম করছি ভেতরে। তখন শরীর অত্যন্ত অসুস্থ; অতএব উত্তেজনা বেশি, অভিমান তীব্র। চুপচাপ নামিয়ে রাখা গেল ফোন। কী বুঝলেন স্যার কে জানে! এর দিন কয়েক মাত্র পর তাঁর ফোন এল আমার কাছে, ‘তোমার লেখাটা পড়েছি ভালো করে। ওটাই প্রেসে গেছে। আমি পাঠিয়ে দিয়েছি। ওদের হয়ে গেলে ফার্স্ট প্রুফ, সেকেন্ড প্রুফ দেখতে হবে একটু।’ আমি তো চুপ একেবারে। প্রুফ রিডিং তখনো জানি না আমি প্রায়। আমাকে দু-চার সেকেন্ড চুপ করে থাকতে দেখে স্যার বললেন, ‘ওসব নিয়ে তোমাকে এখন ভাবতে হবে না। ওটা হয়ে যাবে।’
বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী ছিলেন কবি ও সমালোচক শঙ্খ ঘোষ। বিভিন্ন লেখকের লেখায় ধরা পড়েছে শঙ্খ ঘোষের সাহিত্যিক ও সমালোচক সত্তা। এবার আটপৌরে শঙ্খ ঘোষের ছবি এঁকেছেন তাঁরই ছাত্রী শিপ্রা ঘোষ। তিনি যাদপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শঙ্খ ঘোষের তত্ত্বাবধানে ‘বাংলা ছন্দের নন্দনতত্ত্ব’ বিষয়ে পিএইচডি করেছেন। বর্তমানে শিপ্রা ঘোষ কিশোর ডারতী ভগিনী নিবেদিতা কলেজে বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করছেন।
কীভাবে হবে, কী হবে, বুঝলাম না কিছু। কিন্তু স্যার বলেছেন ‘হয়ে যাবে’, এতেই খুশি হয়ে গেল মন। এরপর মাসখানেক স্যারকে ফোন করিনি আর। খুব ঘনঘন তাঁর কাছে যেতাম না আমি। ফোনও করতাম না। মাসখানেক পর একদিন স্যারের ফোন এল আবার। ‘বইটা কি তুমি কাউকে উৎসর্গ করতে চাও?’ আমি বললাম, ‘হ্যাঁ, বাবাকে।’ ও প্রান্ত থেকে স্যার রিপিট করলেন, ‘বাবাকে বলছ তো?’ আমি বললাম, ‘হ্যাঁ স্যার।’
স্যার ফোন রেখে দিলেন। এর দিন কয়েক মাত্র পরে, হঠাৎ একসময় ফোন করে বললেন, ‘বই বেরিয়ে গেছে তোমার; আমার কাছে এসেছে; কিন্তু তোমার কাছে যে দশ কপি যাবে, তার সবটা ওরা এখনো দিতে পারেনি; দিলেই তোমার কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।’ একটি কথাও তখনো বলিনি আমি। বুঝলাম, আমাকে কিছুমাত্র জানতে না দিয়ে একাধিকবার প্রুফ দেখা হয়ে গেছে সম্ভবত। পরের দিনই দশ কপি ছাপানো বই চলে এল আমার কাছে। সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম। বললেন, ‘কেমন লাগছে নিজের প্রথম বই হাতে পেয়ে?’ আমি বললাম, ‘প্রথম আবার কী স্যার? এটাই শেষ।’ তারপর সঙ্গে সঙ্গে বললাম, ‘এই দশ কপি বই দিয়ে আমি কী করব স্যার, আমার একটা অন্য জিনিস দরকার।’ স্যার বললেন, ‘কী দরকার বলো।’ বললাম, ‘ওই যে আপনি যেখানে প্রুফ কারেকশন করেছেন, ওই ফাইলটা কোথায় স্যার?’ বললেন, ‘ওটা তোমার চাই?’ খুব আস্তে আমি বললাম, ‘হ্যাঁ স্যার।’ একটু দীর্ঘ করে বললেন, ‘হুউউউউম্…।’
এর অন্তত মাস দুয়েক পর সুস্থ হয়ে তাঁর বাড়ি যেতে পেরেছিলাম যেদিন, দু-চার কথা বলার পরে বললেন, ‘এই নাও। আমি আনিয়ে রেখেছি। এটা চেয়েছিলে তুমি।’ হাতে নিয়ে খুলে দেখি এদিকে-সেদিকে ছড়ানো তাঁর হাতে লেখা প্রুফ নির্দেশ। অতি সাধারণ এক ছাত্রীর আরও সাধারণ একটি লেখার প্রুফ দেখেছেন শঙ্খ ঘোষ নিজে, একাধিকবার; নিজের অমূল্য সময় থেকে সময় দিয়ে। বস্তুত, বইটি যে কীভাবে প্রেস থেকে ছেপে বেরিয়ে গেল, আমি জানতেই পারিনি কিছু। একেবারে নিজের হাতে নিরুচ্চারে ছাত্রীর একটি বই তৈরি করে দিলেন তিনি। এমনই তাঁর হাত ভরে দেওয়া।
(লেখাটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হবে আজকের পত্রিকার অনলাইনে)
নোবেলজয়ী পেরুভিয়ান সাহিত্যিক মারিও বার্গাস যোসা শুধু কথাসাহিত্যের জন্যই নন, মানবিকতা ও বিশ্ব রাজনীতির প্রতি গভীর মনোযোগের জন্যও পরিচিত। বাংলাদেশে এসিড হামলার শিকার নারীদের নিয়ে তাঁর লেখা হৃদয়বিদারক প্রবন্ধ ‘Weaker sex’ প্রমাণ করে, কীভাবে যোসার কলম ছুঁয়ে গিয়েছিল বাংলার পীড়িত নারীদের কান্না ও সংগ্রাম।
৫ দিন আগেনোবেলজয়ী পেরুভিয়ান সাহিত্যিক মারিও বার্গাস যোসা মারা গেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার পেরুর রাজধানী লিমায় তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তাঁর ছেলে আলভারো বার্গাস যোসা মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
৫ দিন আগেমৃত্তিকাবিজ্ঞানী অধ্যাপক আলমগীর হাইয়ের প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা, ৫ নম্বর গ্যালারিতে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়।
৬ দিন আগেজর্জ দুহামেল ১৮৮৪ সালের ৩০ জুন প্যারিসের জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবার আর্থিকভাবে খুব একটা সচ্ছল ছিল না। তিনি ছিলেন তৃতীয় সন্তান। সব মিলিয়ে তাঁর শৈশব-কৈশোরের স্মৃতি খুব একটা সুখকর নয়; যা তাঁর আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস লে নতেয়্যাখ দু হ্যাভখ (Le Notaire du Havre) এ ফুটে ওঠে।
৬ দিন আগে