এইচ বি রিতা
অনুস্মারক
দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে আছি বিভক্ত ছিদ্র
সাথে একটি বেদনাদায়ক অনুস্মারক।
জানালার পাশে দাঁড়াতেই দেখি
মধ্যরাতের কাস্তের বাঁকা চাঁদ ইশারায় ডেকে যায়
টিপটিপ পায়ে এগিয়ে যাই দরজার কাছে
উন্মুক্ত হতে শত ভয় যার, সেই আমাকেই আঁধার
আলিঙ্গন করে অকপটে।
রাতের সাথে আঁধারের মিথস্ক্রিয়ায়-দীপ্তিময় ভোর
উদ্ভাসিত হয় নব প্রত্যয়ে
লুকুচুরি খেলায় হেরে গেলে শতক পথিক
বিজড়িত রেখাগুলি চলার পথে মোজাইক তৈরি করে।
অথচ, আমি ভেঙে পড়লেও ভেঙে পড়ি না
কেননা, আমিই সেই বেঁচে থাকার অনুস্মারক।
ছোপগুলোতে যত মায়া
ক্যাটারাকে দেখছো মহাবিশ্ব
নেচে যাও অবলীলায় অলেন্ডার -করবী
কখনো তুমিই সেই ডেডলি নাইটশেড, যাকে দেখে
দৌড়ে দৌড়ে কুকুরগুলোও পথ ভুলে যায়।
তুমিই সেই, হাপিত্যেশে ছেড়ে যে শূন্যমাঠ দেখে ভাব,
ভীতুর দল সব লেজ গুটিয়েছে আজ
তারপর উলঙ্গ পথিকের মতো দাঁত কেলিয়ে হাসো।
হাসতে হাসতে তুমি মদ্যপ হও
মদ্যপ হতে হতে উলঙ্গ হও, তারপর আবারও হাসো-
ঠিক মাংসাশী হায়েনার মতো।
তুমি নিজেও জানো না,
ভয় নয়, তোমার নগ্নদেহের ঝলসানো ছোপগুলোতে-
আজ আমার ভীষণ করুণা হয়।
স্বাগত তোমাকে
আজ না হয় পথে হাঁটি একা-আলোহীন কালোয়
দেখে নেই মনের কৈতবের প্রকারভেদ।
যদি বলো, হিংস্র ক্ষুদ্রচেতা নারী তুমি স্খলিত হও,
তবে স্বাগত জানাব তোমার তীব্রকণ্ঠের-
নিনাদিত স্বর।
তুমি হয়তো জানো না,
নভস্থিত মানুষের হারাবার কিছুই বাকি থাকে না।
তুমি এ-ও জানো না,
অধ্বগ রেখে গেলে পদচিহ্ন বালুকাবেলায়;
হারানো পথে আবারও হয় নব জন্মের উৎসব।
আজ না হয় তবে পথে হাঁটি একা-
আলুথালু আলোক-ঋণে
যদি আশ্বাসবচন দাও, তখনো স্বাগত তোমাকে।
অনুস্মারক
দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে আছি বিভক্ত ছিদ্র
সাথে একটি বেদনাদায়ক অনুস্মারক।
জানালার পাশে দাঁড়াতেই দেখি
মধ্যরাতের কাস্তের বাঁকা চাঁদ ইশারায় ডেকে যায়
টিপটিপ পায়ে এগিয়ে যাই দরজার কাছে
উন্মুক্ত হতে শত ভয় যার, সেই আমাকেই আঁধার
আলিঙ্গন করে অকপটে।
রাতের সাথে আঁধারের মিথস্ক্রিয়ায়-দীপ্তিময় ভোর
উদ্ভাসিত হয় নব প্রত্যয়ে
লুকুচুরি খেলায় হেরে গেলে শতক পথিক
বিজড়িত রেখাগুলি চলার পথে মোজাইক তৈরি করে।
অথচ, আমি ভেঙে পড়লেও ভেঙে পড়ি না
কেননা, আমিই সেই বেঁচে থাকার অনুস্মারক।
ছোপগুলোতে যত মায়া
ক্যাটারাকে দেখছো মহাবিশ্ব
নেচে যাও অবলীলায় অলেন্ডার -করবী
কখনো তুমিই সেই ডেডলি নাইটশেড, যাকে দেখে
দৌড়ে দৌড়ে কুকুরগুলোও পথ ভুলে যায়।
তুমিই সেই, হাপিত্যেশে ছেড়ে যে শূন্যমাঠ দেখে ভাব,
ভীতুর দল সব লেজ গুটিয়েছে আজ
তারপর উলঙ্গ পথিকের মতো দাঁত কেলিয়ে হাসো।
হাসতে হাসতে তুমি মদ্যপ হও
মদ্যপ হতে হতে উলঙ্গ হও, তারপর আবারও হাসো-
ঠিক মাংসাশী হায়েনার মতো।
তুমি নিজেও জানো না,
ভয় নয়, তোমার নগ্নদেহের ঝলসানো ছোপগুলোতে-
আজ আমার ভীষণ করুণা হয়।
স্বাগত তোমাকে
আজ না হয় পথে হাঁটি একা-আলোহীন কালোয়
দেখে নেই মনের কৈতবের প্রকারভেদ।
যদি বলো, হিংস্র ক্ষুদ্রচেতা নারী তুমি স্খলিত হও,
তবে স্বাগত জানাব তোমার তীব্রকণ্ঠের-
নিনাদিত স্বর।
তুমি হয়তো জানো না,
নভস্থিত মানুষের হারাবার কিছুই বাকি থাকে না।
তুমি এ-ও জানো না,
অধ্বগ রেখে গেলে পদচিহ্ন বালুকাবেলায়;
হারানো পথে আবারও হয় নব জন্মের উৎসব।
আজ না হয় তবে পথে হাঁটি একা-
আলুথালু আলোক-ঋণে
যদি আশ্বাসবচন দাও, তখনো স্বাগত তোমাকে।
আজ কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুদিন। ১৩ বছর আগে ২০১২ সালের আজকের দিনে তিনি মারা গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমাদের সময়ের কথাকার, তিনি হয়ে উঠেছেন সময়েরও ওপারে এক জীবন্ত চরিত্র।
৫ দিন আগেবায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর হয়ে রক্তক্ষয়ী জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লবী—এই পথপরিক্রমায় যাঁর কবিতা মুক্তিকামী গণমানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, তিনি সবুজের কবি আল মাহমুদ। দ্রোহ, প্রেম, প্রকৃতি ও প্রার্থনার কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ শুক্রবার (১১ জুলাই)।
১২ দিন আগেপৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
১৩ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র, নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩৫টি হাতে লেখা চিঠি ও ১৪টি খাম আগামী সপ্তাহে নিলামে উঠছে। এর আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে ৫-৭ কোটি রুপি। মূল্য ও ব্যাপ্তির দিক থেকে কবির সৃষ্টিকর্মের সবচেয়ে বড় নিলাম হতে চলেছে এটি। এই ঐতিহাসিক নিলামটি ২৬-২৭ জুন অনলাইনে আয়োজন করবে মুম্বাইভিত্তিক
২৩ জুন ২০২৫