নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় কবিতা পরিষদ পুনর্গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদের মাসে কবিতা উৎসব আয়োজনের লক্ষ্যে মোহন রায়হানকে আহ্বায়ক এবং রেজাউদ্দিন স্টালিনকে সদস্যসচিব করে ২৫ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জাতীয় কবিতা পরিষদের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আলমগীর নিষাদের পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সরকারের পতনের পর স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জাতীয় কবিতা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠকদের নেতৃত্বে কবি ও কবিতা প্রেমীদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১৪ আগস্ট ঢাকাস্থ কাজল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কবি মতিন বৈরাগী।
সভায় বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে জাতীয় কবিতা পরিষদের প্রতিষ্ঠার পটভূমি ও পরবর্তীকালে জবরদখল, অগণতান্ত্রিক, স্বৈরাচারী কার্যকলাপের পর্যালোচনা করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে জাতীয় কবিতা পরিষদ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বার্তায় বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনের সময় জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় কবিতা পরিষদ তার ঘোষিত দায়িত্ব পালনে ন্যক্কারজনকভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি স্বৈরাচারের সব অপকর্মের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা সংগঠনটিকে আর কোনো স্বৈরাচারের তল্পিবাহক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত না করার দৃষ্টান্ত স্থাপনের উদ্দেশ্যে বর্তমান নেতৃত্বকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে, প্রতিষ্ঠাকালীন আদর্শ ও লক্ষ্যে সংগঠনটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির সদস্যরা হলেন–আবু সালেহ, মতিন বৈরাগী, হাসান হাফিজ, ড. সলিমুল্লাহ খান, গোলাম শফিক, শাহীন রেজা, ইরাজ আহমেদ, কামরুল হাসান, জাহানারা পারভীন, ড. কুদরত-ই-খোদা, শ্যামল জাকারিয়া, ড. মানব সুরত, শওকত হোসেন, নূরুন্নবী সোহেল, এবিএম সোহেল রশীদ, রোকন জহুর, সুমনা নাজনীন, কামরুজ্জামান, লুৎফুল বাবু, আসাদ কাজল, আলমগীর নিষাদ, ইমরান মাহফুজ এবং সীমা ইসলাম।
জাতীয় কবিতা পরিষদ পুনর্গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদের মাসে কবিতা উৎসব আয়োজনের লক্ষ্যে মোহন রায়হানকে আহ্বায়ক এবং রেজাউদ্দিন স্টালিনকে সদস্যসচিব করে ২৫ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জাতীয় কবিতা পরিষদের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আলমগীর নিষাদের পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সরকারের পতনের পর স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জাতীয় কবিতা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠকদের নেতৃত্বে কবি ও কবিতা প্রেমীদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১৪ আগস্ট ঢাকাস্থ কাজল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কবি মতিন বৈরাগী।
সভায় বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে জাতীয় কবিতা পরিষদের প্রতিষ্ঠার পটভূমি ও পরবর্তীকালে জবরদখল, অগণতান্ত্রিক, স্বৈরাচারী কার্যকলাপের পর্যালোচনা করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে জাতীয় কবিতা পরিষদ পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বার্তায় বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনের সময় জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় কবিতা পরিষদ তার ঘোষিত দায়িত্ব পালনে ন্যক্কারজনকভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি স্বৈরাচারের সব অপকর্মের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে স্বৈরাচার-বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা সংগঠনটিকে আর কোনো স্বৈরাচারের তল্পিবাহক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত না করার দৃষ্টান্ত স্থাপনের উদ্দেশ্যে বর্তমান নেতৃত্বকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে, প্রতিষ্ঠাকালীন আদর্শ ও লক্ষ্যে সংগঠনটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির সদস্যরা হলেন–আবু সালেহ, মতিন বৈরাগী, হাসান হাফিজ, ড. সলিমুল্লাহ খান, গোলাম শফিক, শাহীন রেজা, ইরাজ আহমেদ, কামরুল হাসান, জাহানারা পারভীন, ড. কুদরত-ই-খোদা, শ্যামল জাকারিয়া, ড. মানব সুরত, শওকত হোসেন, নূরুন্নবী সোহেল, এবিএম সোহেল রশীদ, রোকন জহুর, সুমনা নাজনীন, কামরুজ্জামান, লুৎফুল বাবু, আসাদ কাজল, আলমগীর নিষাদ, ইমরান মাহফুজ এবং সীমা ইসলাম।
সামগ্রিকভাবে পশ্চিমা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পকর্মকে ‘বুর্জোয়া’ ও ‘প্রতিক্রিয়াশীল’ বলে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয় চীনে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই শেকসপিয়ারের সব সাহিত্যকর্ম—যেমন হ্যামলেট, ম্যাকবেথ, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ওথেলো ইত্যাদি—চীনে নিষিদ্ধ হয়, কারণ সেগুলোতে চীনা কমিউনিস্ট আদর্শের ‘সঠিক রাজনৈতিক
১০ দিন আগেকবি নজরুল ইসলামের বহুল পরিচিতি ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে, কিন্তু নজরুল উঁচুমার্গের ‘সাম্যবাদী কবি’ও বটেন। নজরুলের সাম্যচিন্তা তাঁর জীবনের বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত। তাঁর শৈশব-কৈশোরের জীবন-অভিজ্ঞতা, তাঁর যৌবনের যাপিত জীবন তাঁকে বাস্তব পৃথিবীর দারিদ্র্য, অসমতা ও অসাম্যের সঙ্গে পরিচিত করেছে অত্যন্ত নগ্নভাবে...
১০ দিন আগেবাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের মধ্যে নজরুল অন্যতম। সাধারণত জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের বেলায় দেখা যায় কালের সীমা অতিক্রম করলে তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে নজরুলের জীবন ও সাহিত্য কালের সীমা অতিক্রম করে আজও পাঠকপ্রিয় হয়ে আছে। এর মূলে রয়েছে তাঁর সচেতন জীবনবোধ...
১০ দিন আগেনজরুলকে ভুল ভাবে পড়ার আরেকটি বড় উদাহরণ হলো তাঁকে প্রায়শই রবীন্দ্রনাথের ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে দাঁড় করানোর রাজনৈতিক প্রবণতা। এই আইডেনটিটি পলিটিকস শুধু বিভাজন তৈরি করে না, নজরুলের মৌলিক অবস্থানকেও বিকৃত করে।
১১ দিন আগে