নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ তাঁর ছেলেদের বলে গিয়েছিলেন, তাঁর শেষ লেখা যেন প্রকাশ করা না হয়। এমনকি মার্কেজ চেয়েছিলেন, তাঁর সেই উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি ধ্বংস করা হোক। কিন্তু বাবার সেই আদেশ মানেননি ছেলে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া মার্কেজের শেষ লেখা উপন্যাস ‘আনটিল আগস্ট’ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
মার্কেজ মারা গেছেন এক দশক হয়ে গেল। মৃত্যুর আগে তিনি স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়া রোগে ভুগছিলেন। তবে লেখা বন্ধ করেননি। সে সময়ও তিনি একটি উপন্যাস লিখেছিলেন, তবে তা প্রকাশ করেননি। উল্টো ছেলেদের বলেছিলেন, তাঁর সেই পাণ্ডুলিপি ধ্বংস করা হোক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কেজের ছেলেরা তাঁদের বাবার আদেশ অমান্য করার বিষয়টিকে তাঁর সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতার’ সঙ্গে তুলনা করেছেন। তবে তাঁরা ‘আনটিল আগস্ট’ নামে বইটি প্রকাশ করতে পেরে বেশ আনন্দিতও।
মার্কেজের লেখা শেষ উপন্যাস ‘আনটিল আগস্ট’ এখন পর্যন্ত পাঠকের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাহিত্য সমালোচক লুসি হিউ-হ্যালেট এই উপন্যাসকে ‘একটি সাধারণ খসড়া’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এই খসড়া বেশ অস্পষ্ট এবং আর দশটা খসড়ার মতোই ত্রুটিপূর্ণ।’
লুসি আরও বলেছেন, ‘তবে তাঁর মতো একজন কুশলীর কাছ থেকে এই অস্পষ্ট খসড়াও স্বাগত।’ পুরো উপন্যাসের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘১০০ পৃষ্ঠার বইটি একটি বিবর্ণ স্মারকের মতো। চটকদার কিন্তু অসাধারণ পরাবাস্তব জগতের সঙ্গে এর সংযোগের জন্য এটি মূল্যবান। মার্কেজ তাঁর জীবনের সবচেয়ে দারুণ সময়ে যে ধরনের সৃষ্টিশীলতা দেখিয়েছেন, এটি তার মতোই।’
কলাম্বিয়ার লেখক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ ২০১৪ মারা যান। তিনি তাঁর রচনায় জাদুবাস্তবতা ব্যবহারের মুনশিয়ানার জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর লিখিত বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর মধ্যে ‘নিঃসঙ্গতার ১০০ বছর’, ‘কলেরার দিনগুলিতে প্রেম’। তাঁর এই বই দুটি সারা বিশ্বে ৫ কোটি কপির বেশি বিক্রি হয়েছে।
নিজের বাবার শেষ ইচ্ছার অবাধ্য হয়ে বই প্রকাশের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে গঞ্জালো গার্সিয়া বার্সা বিবিসিকে বলেছেন, ‘লেখক তাঁর কাজ মূল্যায়ন করার অবস্থায় ছিলেন না। কারণ তিনি কেবল তাঁর ত্রুটিগুলোই দেখতে পেতেন। কিন্তু সেখানে থাকা চমৎকার বিষয়গুলো তিনি সে সময় দেখতে পাননি।’
নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ তাঁর ছেলেদের বলে গিয়েছিলেন, তাঁর শেষ লেখা যেন প্রকাশ করা না হয়। এমনকি মার্কেজ চেয়েছিলেন, তাঁর সেই উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি ধ্বংস করা হোক। কিন্তু বাবার সেই আদেশ মানেননি ছেলে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া মার্কেজের শেষ লেখা উপন্যাস ‘আনটিল আগস্ট’ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
মার্কেজ মারা গেছেন এক দশক হয়ে গেল। মৃত্যুর আগে তিনি স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়া রোগে ভুগছিলেন। তবে লেখা বন্ধ করেননি। সে সময়ও তিনি একটি উপন্যাস লিখেছিলেন, তবে তা প্রকাশ করেননি। উল্টো ছেলেদের বলেছিলেন, তাঁর সেই পাণ্ডুলিপি ধ্বংস করা হোক।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কেজের ছেলেরা তাঁদের বাবার আদেশ অমান্য করার বিষয়টিকে তাঁর সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতার’ সঙ্গে তুলনা করেছেন। তবে তাঁরা ‘আনটিল আগস্ট’ নামে বইটি প্রকাশ করতে পেরে বেশ আনন্দিতও।
মার্কেজের লেখা শেষ উপন্যাস ‘আনটিল আগস্ট’ এখন পর্যন্ত পাঠকের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের সাহিত্য সমালোচক লুসি হিউ-হ্যালেট এই উপন্যাসকে ‘একটি সাধারণ খসড়া’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এই খসড়া বেশ অস্পষ্ট এবং আর দশটা খসড়ার মতোই ত্রুটিপূর্ণ।’
লুসি আরও বলেছেন, ‘তবে তাঁর মতো একজন কুশলীর কাছ থেকে এই অস্পষ্ট খসড়াও স্বাগত।’ পুরো উপন্যাসের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘১০০ পৃষ্ঠার বইটি একটি বিবর্ণ স্মারকের মতো। চটকদার কিন্তু অসাধারণ পরাবাস্তব জগতের সঙ্গে এর সংযোগের জন্য এটি মূল্যবান। মার্কেজ তাঁর জীবনের সবচেয়ে দারুণ সময়ে যে ধরনের সৃষ্টিশীলতা দেখিয়েছেন, এটি তার মতোই।’
কলাম্বিয়ার লেখক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ ২০১৪ মারা যান। তিনি তাঁর রচনায় জাদুবাস্তবতা ব্যবহারের মুনশিয়ানার জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর লিখিত বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর মধ্যে ‘নিঃসঙ্গতার ১০০ বছর’, ‘কলেরার দিনগুলিতে প্রেম’। তাঁর এই বই দুটি সারা বিশ্বে ৫ কোটি কপির বেশি বিক্রি হয়েছে।
নিজের বাবার শেষ ইচ্ছার অবাধ্য হয়ে বই প্রকাশের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে গঞ্জালো গার্সিয়া বার্সা বিবিসিকে বলেছেন, ‘লেখক তাঁর কাজ মূল্যায়ন করার অবস্থায় ছিলেন না। কারণ তিনি কেবল তাঁর ত্রুটিগুলোই দেখতে পেতেন। কিন্তু সেখানে থাকা চমৎকার বিষয়গুলো তিনি সে সময় দেখতে পাননি।’
গতবছরের আন্দোলন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল সারা বিশ্বের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে। প্রবাসীরা নানা জায়গা থেকে একাত্মতা প্রকাশ করেছিলেন, কেউ সরাসরি আন্দোলনে যোগ দিতে দেশে এসেছিলেন, কেউ বা বিদেশ থেকেই আর্থিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সহায়তা দিয়ে আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছিলেন। প্রবাসীদের এমন ভূমিকা
১৬ ঘণ্টা আগেচোখ মেলে দেখি সাদা পরী আকাশি রঙের খাম হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সামনে বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্র পাড়ের বেঞ্চে শরীর এলিয়ে শুয়ে আছি। হাতে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর “সাঁতারু ও জলকন্যা”। সমুদ্রের ঢেউ এর আছড়ে পড়ার শব্দ আর ঝিরি ঝিরি বাতাসে খুব বেশিক্ষণ বইটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারিনি।
৯ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কবি মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদের স্মৃতিকে সম্মান জানাতে গুলশানে নির্মিত ‘কবি আল মাহমুদ পাঠাগার’ উদ্বোধন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পাঠাগারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
১৪ দিন আগেকাচের আচ্ছাদনের ভেতর অনেক পুরোনো একটা ডায়েরি। তার একটি পাতা মেলে ধরা। পাতাটিতে লেখা রয়েছে এস এম সুলতানের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, নাম-ঠিকানা। সে পাতারই নিচের দিকে লেখা—‘আপনি কেন ছবি আঁকেন? বিশ্ব প্রকৃতিকে ভালোবাসি বলে’। নিচে শিল্পীর নাম লেখা।
১৮ দিন আগে