অনলাইন ডেস্ক
অনেকেই বলে থাকেন লেবাননের গেরিলা দল হিজবুল্লাহর সৃষ্টিই হয়েছে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিরোধী চেতনাকে ধারণ করে। ১৯৮৫ সালে আত্মপ্রকাশ করা এই সংগঠনটির কয়েকটি ভাবাদর্শের মধ্যেও ইসরায়েল বিরোধী কথা উল্লেখ আছে। তাই মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের কাছে হামাসের চেয়েও বড় মাথাব্যথার কারণ শিয়া মতাদর্শের হিজবুল্লাহ গেরিলারা।
পরিস্থিতি এমন যে—সুযোগ পেলেই হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েল একে অপরকে ছোবল দিতে প্রস্তুত। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের আকস্মিক হামলার পরদিনই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কামান ও গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় হিজবুল্লাহর যোদ্ধারাও। ইসরায়েল অধিকৃত লেবাননের শেবা খামারের তিন অবস্থানে এই হামলা চালানোর বিষয়টি রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে জানায় তারা। হামাসের সঙ্গে একাত্ম হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আকাশ, সমুদ্র ও স্থলপথে হামলার ঘোষণা দেওয়া হয় ওই বিবৃতিতে।
হিজবুল্লাহর ওই হামলার জবাব দিতেও দেরি করেনি ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনীর তথ্য মতে, লেবাননের যে অঞ্চল থেকে হামলা চালানো হয় সেখানে তারাও পাল্টা গোলাবর্ষণ শুরু করে। হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামাসের হামলায় সহযোগিতা করারও অভিযোগ করে তারা।
লেবাননের শরণার্থী শিবিরগুলোতে আশ্রিতদের মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের সদস্যরাও। যুদ্ধের এই ডামাডোলের মধ্যে তাদেরও হাত নিশপিশ করছে। হিজবুল্লাহর সহযোগিতা নিয়ে তারাও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে শপথ নিয়েছে।
গত ৯ অক্টোবর আল-জাজিরা জানায়, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদ লেবানন থেকে ইসরায়েলে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায়। এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, তাদের আল-কুদস ব্রিগেড লেবাননের দক্ষিণ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করেছিল।
এ বিষয়ে টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, সেদিন বিকেলে লেবানন থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ৩ হিজবুল্লাহ গেরিলাসহ অনুপ্রবেশকারী বেশ কয়েকজন বন্দুকধারীকে গুলি করে হত্যা করেছে সেনাবাহিনী। সংঘর্ষে ৬ ইসরায়েলিও আহত হয়েছে।
এদিকে হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধের চতুর্থ দিন আজ মঙ্গলবারও (১০ অক্টোবর) ইসরায়েলের লেবানন সীমান্তে উত্তেজনা—প্রকারান্তরে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলের দিকে বেশ কিছু রকেট ছোড়া হয়েছে বলে জানা গেছে। আল–জাজিরার সাংবাদিক আলী হাশেম লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় নাকৌরা শহরে বড় ধরনের বিস্ফোরণের খবর দিয়েছেন।
চলমান সংঘাত নিয়ে আল–জাজিরার ধারাবাহিক লাইভ খবরে আলী হাশেম লিখেছেন, ‘লেবানন এই মুহূর্তে যুদ্ধক্ষেত্র নয়। কিন্তু এটি এখন একের পর এক অভিযানের স্থান হয়ে গেছে।’
ইসরায়েলের প্রতিশোধের হামলায় ৩ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহতের ঘটনায় উত্তেজনা বাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। প্রতিশোধ আর পাল্টা প্রতিশোধের খেলায় লেবাননের নামটি এখন জড়িয়ে যাচ্ছে।
অনেকেই বলে থাকেন লেবাননের গেরিলা দল হিজবুল্লাহর সৃষ্টিই হয়েছে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিরোধী চেতনাকে ধারণ করে। ১৯৮৫ সালে আত্মপ্রকাশ করা এই সংগঠনটির কয়েকটি ভাবাদর্শের মধ্যেও ইসরায়েল বিরোধী কথা উল্লেখ আছে। তাই মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের কাছে হামাসের চেয়েও বড় মাথাব্যথার কারণ শিয়া মতাদর্শের হিজবুল্লাহ গেরিলারা।
পরিস্থিতি এমন যে—সুযোগ পেলেই হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েল একে অপরকে ছোবল দিতে প্রস্তুত। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাসের আকস্মিক হামলার পরদিনই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কামান ও গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় হিজবুল্লাহর যোদ্ধারাও। ইসরায়েল অধিকৃত লেবাননের শেবা খামারের তিন অবস্থানে এই হামলা চালানোর বিষয়টি রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে জানায় তারা। হামাসের সঙ্গে একাত্ম হয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আকাশ, সমুদ্র ও স্থলপথে হামলার ঘোষণা দেওয়া হয় ওই বিবৃতিতে।
হিজবুল্লাহর ওই হামলার জবাব দিতেও দেরি করেনি ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনীর তথ্য মতে, লেবাননের যে অঞ্চল থেকে হামলা চালানো হয় সেখানে তারাও পাল্টা গোলাবর্ষণ শুরু করে। হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামাসের হামলায় সহযোগিতা করারও অভিযোগ করে তারা।
লেবাননের শরণার্থী শিবিরগুলোতে আশ্রিতদের মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি ফিলিস্তিনি সংগঠনের সদস্যরাও। যুদ্ধের এই ডামাডোলের মধ্যে তাদেরও হাত নিশপিশ করছে। হিজবুল্লাহর সহযোগিতা নিয়ে তারাও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে শপথ নিয়েছে।
গত ৯ অক্টোবর আল-জাজিরা জানায়, ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদ লেবানন থেকে ইসরায়েলে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালায়। এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, তাদের আল-কুদস ব্রিগেড লেবাননের দক্ষিণ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করেছিল।
এ বিষয়ে টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, সেদিন বিকেলে লেবানন থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ৩ হিজবুল্লাহ গেরিলাসহ অনুপ্রবেশকারী বেশ কয়েকজন বন্দুকধারীকে গুলি করে হত্যা করেছে সেনাবাহিনী। সংঘর্ষে ৬ ইসরায়েলিও আহত হয়েছে।
এদিকে হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধের চতুর্থ দিন আজ মঙ্গলবারও (১০ অক্টোবর) ইসরায়েলের লেবানন সীমান্তে উত্তেজনা—প্রকারান্তরে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলের দিকে বেশ কিছু রকেট ছোড়া হয়েছে বলে জানা গেছে। আল–জাজিরার সাংবাদিক আলী হাশেম লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় নাকৌরা শহরে বড় ধরনের বিস্ফোরণের খবর দিয়েছেন।
চলমান সংঘাত নিয়ে আল–জাজিরার ধারাবাহিক লাইভ খবরে আলী হাশেম লিখেছেন, ‘লেবানন এই মুহূর্তে যুদ্ধক্ষেত্র নয়। কিন্তু এটি এখন একের পর এক অভিযানের স্থান হয়ে গেছে।’
ইসরায়েলের প্রতিশোধের হামলায় ৩ হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহতের ঘটনায় উত্তেজনা বাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। প্রতিশোধ আর পাল্টা প্রতিশোধের খেলায় লেবাননের নামটি এখন জড়িয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি বিশ্ব কি আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে? যদি এমনটা মনে হয়, তবে আপনার ধারণা ভুল নয়। বাস্তবিকই বিশ্বে সংঘাতের সংখ্যা বাড়ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ থেকে শুরু করে ইসরায়েল-গাজা ও সুদান। এসব সংঘাতের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো, এগুলো পুরুষেরাই চালাচ্ছে। অন্যদিকে, বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তেও ক্ষমতাধর পুরুষদের
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন এই পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং এই বিষয়টি ‘প্যাক্স আমেরিকানা’ তথা জলে–স্থলে–অন্তরিক্ষে আমেরিকার একক প্রভাবের সমাপ্তির ইঙ্গিত দেয়।
২ দিন আগেবিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে শাসন—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাত ধরে আবার ফিরে এসেছে এই প্রক্রিয়া। আগের দিন কানাডা-মেক্সিকোর ওপর কঠোর শুল্ক চাপিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করে তুললেন ট্রাম্প। পরদিনই স্বীকার করলেন, এই শুল্ক আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকে ধ্বংস করতে পারে। পরে, সেই শঙ্কা থেকে অটোমোবাইল
৩ দিন আগেভারতের মূল লক্ষ্য দেশীয় স্টেলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করা, যেখানে এরই মধ্যেই এক বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, কেবল জরুরি হুমকি দেখা দিলেই বিদেশি স্টেলথ জেট কেনার চিন্তা করা হবে। অতএব, স্বল্পমেয়াদে জরুরি ক্রয় হলেও দীর্ঘ মেয়াদে ভারতের লক্ষ্য পরিষ্কার—নিজস্ব প্রযুক্তিতে যুদ্ধবিমান...
৫ দিন আগে