সম্পাদকীয়
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান শিক্ষা বিকাশের ক্ষেত্রে আব্দুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিনের অবদান অসামান্য। তিনি এ দেশে বিজ্ঞানকে ছোটদের মধ্যে জনপ্রিয় করার পথিকৃৎ।
আব্দুল্লাহ আল-মুতীর জন্ম ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জের ফুলবাড়ি গ্রামে। তিনি ঢাকার মুসলিম হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশনে কলকাতা শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থান এবং উচ্চমাধ্যমিকে ১১তম স্থান লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক এবং প্রথম শ্রেণিতে
প্রথম হয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার কারণে কারাবন্দী হয়েছিলেন। এরপর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় এমএ
এবং পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। যৌবনে বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে রাজনীতি ছেড়ে দেন।
তিনি সরকারি শিক্ষা বিভাগে প্রথমে চাকরি শুরু করেন। এরপর রাজশাহী সরকারি কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়ে কিছুদিন পর অধ্যাপক হন। সেখান থেকে ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বদলি হন। এখান থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হয়ে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে চলে যান।
মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নে বাংলাদেশ দূতাবাসে শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক কাউন্সেলর হিসেবে যোগদান করেন। দুই বছর পর ঢাকায় ফিরে প্রথমে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম সচিব নিযুক্ত হন। এরপর গণশিক্ষা বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। কিছুকাল চাকরি করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে। সবশেষে সচিব হিসেবে যোগ দেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগে। ১৯৮৬ সালে তিনি সরকারি কর্ম থেকে অবসর নেন। কর্মজীবন থেকে অবসর নেওয়ার পরও তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৪৭ সালে মুকুল ফৌজ আন্দোলনে যোগ দিয়ে পরবর্তী বছরেই ‘মুকুল’ নামে কিশোর পাক্ষিক পত্রিকা বের করেন। কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার তিনি অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
আল-মুতী শরফুদ্দিন ১৯৯৮ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান শিক্ষা বিকাশের ক্ষেত্রে আব্দুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিনের অবদান অসামান্য। তিনি এ দেশে বিজ্ঞানকে ছোটদের মধ্যে জনপ্রিয় করার পথিকৃৎ।
আব্দুল্লাহ আল-মুতীর জন্ম ১৯৩০ সালের ১ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জের ফুলবাড়ি গ্রামে। তিনি ঢাকার মুসলিম হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশনে কলকাতা শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থান এবং উচ্চমাধ্যমিকে ১১তম স্থান লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক এবং প্রথম শ্রেণিতে
প্রথম হয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করার কারণে কারাবন্দী হয়েছিলেন। এরপর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষায় এমএ
এবং পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। যৌবনে বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে রাজনীতি ছেড়ে দেন।
তিনি সরকারি শিক্ষা বিভাগে প্রথমে চাকরি শুরু করেন। এরপর রাজশাহী সরকারি কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়ে কিছুদিন পর অধ্যাপক হন। সেখান থেকে ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বদলি হন। এখান থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হয়ে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে চলে যান।
মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নে বাংলাদেশ দূতাবাসে শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক কাউন্সেলর হিসেবে যোগদান করেন। দুই বছর পর ঢাকায় ফিরে প্রথমে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম সচিব নিযুক্ত হন। এরপর গণশিক্ষা বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। কিছুকাল চাকরি করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে। সবশেষে সচিব হিসেবে যোগ দেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগে। ১৯৮৬ সালে তিনি সরকারি কর্ম থেকে অবসর নেন। কর্মজীবন থেকে অবসর নেওয়ার পরও তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৪৭ সালে মুকুল ফৌজ আন্দোলনে যোগ দিয়ে পরবর্তী বছরেই ‘মুকুল’ নামে কিশোর পাক্ষিক পত্রিকা বের করেন। কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার তিনি অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
আল-মুতী শরফুদ্দিন ১৯৯৮ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলার সুবেদার মীর জুমলা তাঁর আসাম অভিযানের সময় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের (তৎকালীন খিজিরপুর) সংযোগকারী সড়কের পাগলা এলাকায় শীতলক্ষ্যা-বুড়িগঙ্গা নদীর সংযোগস্থলে নির্মাণ করেন পাগলা সেতু।
২ দিন আগেগান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে...
২ দিন আগেমুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় একাত্তরের ১০ এপ্রিল। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে বৈদ্যনাথতলার এক আমবাগানে মন্ত্রিপরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় ১৭ এপ্রিল।
৩ দিন আগেকাশ্মীর প্রিন্সেস—৭০ বছর আগে এক ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এয়ার ইন্ডিয়ার এই উড়োজাহাজ। ১৯৫৫ সালের ১০ এপ্রিল মুম্বাই থেকে যাত্রীদের নিয়ে হংকংয়ের কাই তাক বিমানবন্দরে পৌঁছায় উড়োজাহাজটি। পরদিন, চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার কথা ছিল সেটির।
৭ দিন আগে