সম্পাদকীয়
আজ সুইডেন সুদূর লাতিন আমেরিকার দিকে ফিরেছে, দেশটির সংস্কৃতিকে প্রতিনিধিত্বকারী একজনকে সম্মান দেখানোর উদ্দেশ্যে। চিলির গণতন্ত্রে লালিত একজন হিসেবে আমার সামনে সুইডিশ গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধি দেখতে পাই, যার মৌলিকতা সমাজের অত্যন্ত মূল্যবান সৃষ্টি কাঠামোর মধ্যে বিরতিহীনভাবে নিজেকে নবায়ন করে চলেছে। পুরোনো গুণগুলোর মূল অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় কাজগুলো ধ্বংসের হাত থেকে মুক্ত করা, বর্তমানকে গ্রহণ এবং এর পাশাপাশি ভবিষ্যতের পূর্বাভাসকে জায়গা করে দেওয়া, সুইডেন বলতে আমরা এটাই বুঝি, এই পাওয়াটা ইউরোপের জন্য সম্মানের এবং আমেরিকা উপমহাদেশকে উদ্বুদ্ধ করার মতো উদাহরণ।
নতুনদের প্রতিনিধি হিসেবে আমি সুইডেনের ধর্মীয় অভিযাত্রীদের সম্মান জানাতে চাই, যাঁরা আমার দিকে একাধিকবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমি দেশটির বিজ্ঞানীদের স্মরণ করতে চাই, যাঁরা এর জাতীয় জীবন ও মনকে সমৃদ্ধ করেছেন। এই মুহূর্তে আমি স্মরণ করি সেই সব অধ্যাপক ও শিক্ষককে, যাঁরা বাইরের অধিবাসীদের সামনে প্রশ্নাতীত মানের অনুকরণীয় পাঠশালা হাজির করে দেখিয়েছেন এবং আমি বিশ্বাস ও ভালোবাসার সঙ্গে সুইডেনের কৃষক, শ্রমিক, মজুরদের স্মরণ করতে চাই। আমার সৌভাগ্য বলা যেতে পারে, এই মুহূর্তে আমি আমার জাতির কবিদের প্রত্যক্ষ স্বর এবং স্প্যানিশ ও পর্তুগিজদের অপ্রত্যক্ষ স্বর হিসেবে আপনাদের সামনে হাজির হতে পেরেছি। উভয়ই তাদের লোকসংস্কৃতি ও কবিতার বহু শতকের ঐতিহ্যকে নিয়ে নরডিক জীবনের এই উৎসবে আমন্ত্রিত হতে পেরে আনন্দিত।
এই অনুকরণীয় জাতির, এর উত্তরাধিকার ও এর সৃষ্টিশীলতার সব চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়া সমুদ্র উপকূলীয় মানুষ, যাঁরা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বর্তমানকে দেখার এবং নির্ভার হয়ে অতীতকে সুরক্ষিত রাখায় প্রচেষ্টারত, ঈশ্বর তাঁদের সহায় হোন।
আমার জন্মভূমি দেশটিকে প্রতিনিধিত্বকারী সবাই সুইডেনকে সম্মান করে, ভালোবাসে এবং আপনারা যে সম্মান আমাকে দেখিয়েছেন তা গ্রহণ করতে তাঁরা আমাকে পাঠিয়েছেন। চিলি আপনাদের এই উদারতাকে তার স্মৃতিতে ধারণ ও লালন করবে।
গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল ১৯৪৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান
আজ সুইডেন সুদূর লাতিন আমেরিকার দিকে ফিরেছে, দেশটির সংস্কৃতিকে প্রতিনিধিত্বকারী একজনকে সম্মান দেখানোর উদ্দেশ্যে। চিলির গণতন্ত্রে লালিত একজন হিসেবে আমার সামনে সুইডিশ গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধি দেখতে পাই, যার মৌলিকতা সমাজের অত্যন্ত মূল্যবান সৃষ্টি কাঠামোর মধ্যে বিরতিহীনভাবে নিজেকে নবায়ন করে চলেছে। পুরোনো গুণগুলোর মূল অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় কাজগুলো ধ্বংসের হাত থেকে মুক্ত করা, বর্তমানকে গ্রহণ এবং এর পাশাপাশি ভবিষ্যতের পূর্বাভাসকে জায়গা করে দেওয়া, সুইডেন বলতে আমরা এটাই বুঝি, এই পাওয়াটা ইউরোপের জন্য সম্মানের এবং আমেরিকা উপমহাদেশকে উদ্বুদ্ধ করার মতো উদাহরণ।
নতুনদের প্রতিনিধি হিসেবে আমি সুইডেনের ধর্মীয় অভিযাত্রীদের সম্মান জানাতে চাই, যাঁরা আমার দিকে একাধিকবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমি দেশটির বিজ্ঞানীদের স্মরণ করতে চাই, যাঁরা এর জাতীয় জীবন ও মনকে সমৃদ্ধ করেছেন। এই মুহূর্তে আমি স্মরণ করি সেই সব অধ্যাপক ও শিক্ষককে, যাঁরা বাইরের অধিবাসীদের সামনে প্রশ্নাতীত মানের অনুকরণীয় পাঠশালা হাজির করে দেখিয়েছেন এবং আমি বিশ্বাস ও ভালোবাসার সঙ্গে সুইডেনের কৃষক, শ্রমিক, মজুরদের স্মরণ করতে চাই। আমার সৌভাগ্য বলা যেতে পারে, এই মুহূর্তে আমি আমার জাতির কবিদের প্রত্যক্ষ স্বর এবং স্প্যানিশ ও পর্তুগিজদের অপ্রত্যক্ষ স্বর হিসেবে আপনাদের সামনে হাজির হতে পেরেছি। উভয়ই তাদের লোকসংস্কৃতি ও কবিতার বহু শতকের ঐতিহ্যকে নিয়ে নরডিক জীবনের এই উৎসবে আমন্ত্রিত হতে পেরে আনন্দিত।
এই অনুকরণীয় জাতির, এর উত্তরাধিকার ও এর সৃষ্টিশীলতার সব চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়া সমুদ্র উপকূলীয় মানুষ, যাঁরা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বর্তমানকে দেখার এবং নির্ভার হয়ে অতীতকে সুরক্ষিত রাখায় প্রচেষ্টারত, ঈশ্বর তাঁদের সহায় হোন।
আমার জন্মভূমি দেশটিকে প্রতিনিধিত্বকারী সবাই সুইডেনকে সম্মান করে, ভালোবাসে এবং আপনারা যে সম্মান আমাকে দেখিয়েছেন তা গ্রহণ করতে তাঁরা আমাকে পাঠিয়েছেন। চিলি আপনাদের এই উদারতাকে তার স্মৃতিতে ধারণ ও লালন করবে।
গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল ১৯৪৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান
১৯৭১ সালের ১ মার্চ দুপুরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ৩ মার্চ আসন্ন জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান। এই প্রতিহিংসামূলক সিদ্ধান্তে শুধু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই ক্ষুব্ধ হননি, রাস্তায় নামে বিক্ষুব্ধ সাধারণ জনতা, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
২ দিন আগে...ভাইস চ্যান্সেলর সৈয়দ মোয়াজ্জম হোসেনের কথা বলতে যেয়েই অধ্যাপক রাজ্জাক বললেন: ১৯৫২-তে ভাষা আন্দোলনের সময়ে, আর কিছুর জন্য নয়, সাহসের অভাবে, হি (সৈয়দ মোয়াজ্জম হোসেন) অকেজন্ড মাচ ট্রাবল। আমার মনে আছে যেদিন গুলিটা হলো, ইউনিভার্সিটির ঐ পুরানা দালানে (বর্তমান মেডিকেল কলেজ হসপিটাল বিল্ডিং-এর দক্ষিণ দিক)..
৩ দিন আগেযদি কেউ ভালোবাসা দিবসে তাঁর সঙ্গীর জন্য একটি কার্ড কিনে থাকেন, তাহলে সহজেই বলে দেওয়া যায়—কার্ড কেনা মানুষটি একজন পুরুষ। কারণ সাধারণত পুরুষেরাই নারীদের তুলনায় বেশি রোমান্টিক। এটি একটি সর্বজনবিদিত সত্য, তবে স্বীকৃতি খুবই কম।
১৬ দিন আগেএক বছরেও শুকায়নি হৃদয়ের ক্ষত। রক্তাক্ত স্মৃতি বুকে নিয়ে ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের বিশাল সমাবেশের আয়োজন করা হয়। তাঁদের উদ্দেশ্য শুধু ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ করা নয়, বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি অর্জনও প্রধান লক্ষ্য।
১৮ দিন আগে