সানজিদা সামরিন
সারা তৌফিকা, ফ্রিল্যান্স আর্টিস্ট
পোশাকি নাম সারা তৌফিকা। শিল্পীপাড়ায় সারা টিউন নামে পরিচিত তিনি। জন্ম ও বেড়ে ওঠা বরিশালে। উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্য়ালয়ের চারুকলা অনুষদের গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগে ভর্তি হন। ২০১০-১১ সাল থেকে পেশাগতভাবে বই অলংকরণের কাজ করছেন। এর দু-তিন বছর পর থেকে বইয়ের প্রচ্ছদের কাজও করছেন সমানতালে।
ডিজিটাল মাধ্যমে কাজ করতেই বেশি আনন্দ পান সারা। প্রচ্ছদ নাকি পুরো বইয়ের অলংকরণ—চ্যালেঞ্জিং কোনটি? সারা বললেন, ‘আমি পুরো বইয়ের অলংকরণ করতে বেশি পছন্দ করি। সিসিমপুর, ইকরি মিকরি, ছাপাখানার ভূত—এদের সঙ্গে বেশি কাজ করা হচ্ছে এখন। তা ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সঙ্গেও কাজ করছি।’ বইমেলায় নারী প্রচ্ছদশিল্পী বা অলংকরণশিল্পীর সংখ্যা কম বলে মনে করেন না সারা।
সারা জানিয়েছেন, প্রযুক্তির ব্যবহার কাজের দক্ষতা বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকটাই। অন্যদিকে বাঁচিয়েছে সময়। প্রযুক্তি গ্রহণে শিল্পীদের দ্বিধা বিষয়ে সারা বলেন, ‘এটা আসলে গ্রহণযোগ্যতার বিষয়। আমি তো দেখছি, সিনটিক দিয়েই শিল্পীরা দারুণ সব কাজ করে ফেলছেন।
অসাধারণ সব শিল্পকর্ম। আর বিভিন্ন চলচ্চিত্রে যে অ্যানিমেশন বা ভিএফএক্স ইফেক্ট আনা হয়, সেগুলোর শিল্পমান অনেক
উন্নত মনে হয়। আমার জন্য সমন্বয় করা খুবই সহজ। কারণ, দিনশেষে কাজটি প্রোডাকশনে গেলে সেটা প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমেই এগোয়। হাতে আঁকার মূল্য আগেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।’ এবারের বইমেলায় তিনটি বইয়ের কাজ করেছেন সারা তৌফিকা।
জাকিয়া শিম্মিন চৌধুরী, স্থপতি ও শিশুতোষ বই অলংকরণশিল্পী
বেড়ে ওঠা রাজশাহীতে। ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকা ছিল নেশার মতো। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে তিনি জাতীয় পুরস্কার ও শংকর আন্তর্জাতিক শিশু প্রতিযোগীতা পুরস্কার পেয়েছেন। কিন্তু বড় হয়ে স্থপতি হতে চাইলেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্য বিষয়ে স্নাতক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জিআইএস ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে স্নাতকোত্তর শেষ করেন; পাশাপাশি চলতে থাকে ছবি আঁকা।
নিজের আঁকা ছবিগুলোকে বইয়ের পাতায় দেখার সুযোগ আসে করোনাকালে। লাইট অব হোপের গুফি প্রোডাকশনের শিশুতোষ বইয়ের একটি প্রকল্পে অংশ নেন তিনি। আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি জাকিয়াকে। সেই থেকে প্রায় চার বছর ধরে শিশুতোষ বইয়ের অলংকরণ ও প্রচ্ছদ করে যাচ্ছেন সমানতালে। সব কটি বইয়ের কাজই হয়েছে লাইট অব হোপ থেকে।
অ্যাক্রিলিক ও জলরঙে কাজ করতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন জাকিয়া। তবে পেপারক্র্যাফট ও ডিজিটাল মাধ্যমেও কাজ করছেন। তিনি প্রচ্ছদ ও অলংকরণ—দুটিই করেন। এ পর্যন্ত ১০টি শিশুতোষ বইয়ের কাজ করেছেন।
প্রচ্ছদশিল্পী বা অলংকরণশিল্পী হিসেবে নারীদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক কম কেন? এর উত্তর জানতে চাই জাকিয়ার কাছে। তিনি বলেন, ‘মনে হয় অনেকে বুঝতে পারেন না, কোথায় গিয়ে বা কীভাবে কাজটা করবেন। এখন অনলাইনের যুগ। অনেক সুযোগ আছে, অনেক অনলাইন ট্রেনিংও হচ্ছে ইলাস্ট্রেশনের ওপর; যেখানে প্রফেশনাল আর্টিস্ট ছাড়াও সাধারণ মানুষ, যাঁরা আঁকতে ভালোবাসেন, তাঁদের কাজ শেখার সুযোগ হচ্ছে। ফলে এদিক থেকেও নারীরা পিছিয়ে নেই বলে মনে করি।’
জাকিয়া মনে করেন, প্রযুক্তির সাফল্য পুরো প্রকাশনাশিল্পকে এগিয়ে নিয়েছে। একই সঙ্গে মনে করেন, পেশা, সংসার, সন্তান সামলানোসহ নারীরা বিভিন্ন কাজ করতে পারছেন প্রযুক্তি আছে বলেই। এবারের বইমেলায় জাকিয়া শিম্মিন চৌধুরীর অলংকরণে দুটি বই আসবে।
আভা তাজনোভা খান (ইরা), প্রচ্ছদশিল্পী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্য়ালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে প্রিন্টমেকিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করে প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে কাজ করছেন বিভিন্ন প্রকাশনীর সঙ্গে। প্রায় দেড় বছর ধরে প্রচ্ছদ আঁকছেন আভা তাজনোভা খান (ইরা)।
আভা জানান, সামাজিক যোগাযোগনির্ভর সময়ে অনেক নারী শিল্পী হয়তো এ মাধ্যম এড়িয়ে চলেন। তাই আপাতভাবে মনে হয়, প্রচ্ছদ বা অলংকরণের জগতে নারী শিল্পীদের অংশগ্রহণ কম। কিন্তু আভা মনে করেন, নারীরা এখন অনেক সাবলীল। শিল্প-সংস্কৃতির অন্যান্য দিকের মতো বইয়ের প্রচ্ছদ ও অলংকরণের দিকেও তাঁরা ঝুঁকছেন।
এখন পর্যন্ত ২০টির মতো বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন তিনি। নবকথন, পেনসিল, এশিয়া পাবলিকেশনসহ আরও বেশ কিছু প্রকাশনীর সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি হাতে এঁকে কাজ করতে বেশি ভালোবাসেন। অ্যাক্রিলিকে আঁকতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন। আঁকার পর যদি প্রযুক্তির কোনো সহায়তা নিতে হয়, সেটুকু তিনি নেন। আভা বলেন, ‘প্রযুক্তির কল্যাণে তো আমরা অনেক সুবিধাই পাচ্ছি। হাতে এঁকে কাজ করার সময় লেখকের দিক থেকে বিভিন্ন ফিডব্যাক আসতে থাকে। অনেক কারেকশনের ব্যাপার থাকে। ফলে বারবার রং ও এলিমেন্ট বদলানো কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ডিজিটাল মাধ্যম কাজটাকে অনেক সহজ ও দ্রুত করে দেয়। আবার অনেক সময় ডিজিটাল মাধ্যমের কাজ কিছুটা দায়সারাও হয়ে যায়। শিল্পীর সিগনেচার আর্ট সে সময় ঊহ্য থাকে। সব মিলিয়ে ইতিবাচক, নেতিবাচক—দুটো দিকই আছে ডিজিটাল মাধ্যমের।’
নিজের করা প্রচ্ছদের বই প্রকাশিত হওয়ার পর অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে বলে জানান আভা।
সারা তৌফিকা, ফ্রিল্যান্স আর্টিস্ট
পোশাকি নাম সারা তৌফিকা। শিল্পীপাড়ায় সারা টিউন নামে পরিচিত তিনি। জন্ম ও বেড়ে ওঠা বরিশালে। উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্য়ালয়ের চারুকলা অনুষদের গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগে ভর্তি হন। ২০১০-১১ সাল থেকে পেশাগতভাবে বই অলংকরণের কাজ করছেন। এর দু-তিন বছর পর থেকে বইয়ের প্রচ্ছদের কাজও করছেন সমানতালে।
ডিজিটাল মাধ্যমে কাজ করতেই বেশি আনন্দ পান সারা। প্রচ্ছদ নাকি পুরো বইয়ের অলংকরণ—চ্যালেঞ্জিং কোনটি? সারা বললেন, ‘আমি পুরো বইয়ের অলংকরণ করতে বেশি পছন্দ করি। সিসিমপুর, ইকরি মিকরি, ছাপাখানার ভূত—এদের সঙ্গে বেশি কাজ করা হচ্ছে এখন। তা ছাড়া জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সঙ্গেও কাজ করছি।’ বইমেলায় নারী প্রচ্ছদশিল্পী বা অলংকরণশিল্পীর সংখ্যা কম বলে মনে করেন না সারা।
সারা জানিয়েছেন, প্রযুক্তির ব্যবহার কাজের দক্ষতা বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকটাই। অন্যদিকে বাঁচিয়েছে সময়। প্রযুক্তি গ্রহণে শিল্পীদের দ্বিধা বিষয়ে সারা বলেন, ‘এটা আসলে গ্রহণযোগ্যতার বিষয়। আমি তো দেখছি, সিনটিক দিয়েই শিল্পীরা দারুণ সব কাজ করে ফেলছেন।
অসাধারণ সব শিল্পকর্ম। আর বিভিন্ন চলচ্চিত্রে যে অ্যানিমেশন বা ভিএফএক্স ইফেক্ট আনা হয়, সেগুলোর শিল্পমান অনেক
উন্নত মনে হয়। আমার জন্য সমন্বয় করা খুবই সহজ। কারণ, দিনশেষে কাজটি প্রোডাকশনে গেলে সেটা প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমেই এগোয়। হাতে আঁকার মূল্য আগেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে।’ এবারের বইমেলায় তিনটি বইয়ের কাজ করেছেন সারা তৌফিকা।
জাকিয়া শিম্মিন চৌধুরী, স্থপতি ও শিশুতোষ বই অলংকরণশিল্পী
বেড়ে ওঠা রাজশাহীতে। ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকা ছিল নেশার মতো। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে তিনি জাতীয় পুরস্কার ও শংকর আন্তর্জাতিক শিশু প্রতিযোগীতা পুরস্কার পেয়েছেন। কিন্তু বড় হয়ে স্থপতি হতে চাইলেন। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্য বিষয়ে স্নাতক ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জিআইএস ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে স্নাতকোত্তর শেষ করেন; পাশাপাশি চলতে থাকে ছবি আঁকা।
নিজের আঁকা ছবিগুলোকে বইয়ের পাতায় দেখার সুযোগ আসে করোনাকালে। লাইট অব হোপের গুফি প্রোডাকশনের শিশুতোষ বইয়ের একটি প্রকল্পে অংশ নেন তিনি। আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি জাকিয়াকে। সেই থেকে প্রায় চার বছর ধরে শিশুতোষ বইয়ের অলংকরণ ও প্রচ্ছদ করে যাচ্ছেন সমানতালে। সব কটি বইয়ের কাজই হয়েছে লাইট অব হোপ থেকে।
অ্যাক্রিলিক ও জলরঙে কাজ করতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন জাকিয়া। তবে পেপারক্র্যাফট ও ডিজিটাল মাধ্যমেও কাজ করছেন। তিনি প্রচ্ছদ ও অলংকরণ—দুটিই করেন। এ পর্যন্ত ১০টি শিশুতোষ বইয়ের কাজ করেছেন।
প্রচ্ছদশিল্পী বা অলংকরণশিল্পী হিসেবে নারীদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক কম কেন? এর উত্তর জানতে চাই জাকিয়ার কাছে। তিনি বলেন, ‘মনে হয় অনেকে বুঝতে পারেন না, কোথায় গিয়ে বা কীভাবে কাজটা করবেন। এখন অনলাইনের যুগ। অনেক সুযোগ আছে, অনেক অনলাইন ট্রেনিংও হচ্ছে ইলাস্ট্রেশনের ওপর; যেখানে প্রফেশনাল আর্টিস্ট ছাড়াও সাধারণ মানুষ, যাঁরা আঁকতে ভালোবাসেন, তাঁদের কাজ শেখার সুযোগ হচ্ছে। ফলে এদিক থেকেও নারীরা পিছিয়ে নেই বলে মনে করি।’
জাকিয়া মনে করেন, প্রযুক্তির সাফল্য পুরো প্রকাশনাশিল্পকে এগিয়ে নিয়েছে। একই সঙ্গে মনে করেন, পেশা, সংসার, সন্তান সামলানোসহ নারীরা বিভিন্ন কাজ করতে পারছেন প্রযুক্তি আছে বলেই। এবারের বইমেলায় জাকিয়া শিম্মিন চৌধুরীর অলংকরণে দুটি বই আসবে।
আভা তাজনোভা খান (ইরা), প্রচ্ছদশিল্পী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্য়ালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে প্রিন্টমেকিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করে প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে কাজ করছেন বিভিন্ন প্রকাশনীর সঙ্গে। প্রায় দেড় বছর ধরে প্রচ্ছদ আঁকছেন আভা তাজনোভা খান (ইরা)।
আভা জানান, সামাজিক যোগাযোগনির্ভর সময়ে অনেক নারী শিল্পী হয়তো এ মাধ্যম এড়িয়ে চলেন। তাই আপাতভাবে মনে হয়, প্রচ্ছদ বা অলংকরণের জগতে নারী শিল্পীদের অংশগ্রহণ কম। কিন্তু আভা মনে করেন, নারীরা এখন অনেক সাবলীল। শিল্প-সংস্কৃতির অন্যান্য দিকের মতো বইয়ের প্রচ্ছদ ও অলংকরণের দিকেও তাঁরা ঝুঁকছেন।
এখন পর্যন্ত ২০টির মতো বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন তিনি। নবকথন, পেনসিল, এশিয়া পাবলিকেশনসহ আরও বেশ কিছু প্রকাশনীর সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি হাতে এঁকে কাজ করতে বেশি ভালোবাসেন। অ্যাক্রিলিকে আঁকতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন। আঁকার পর যদি প্রযুক্তির কোনো সহায়তা নিতে হয়, সেটুকু তিনি নেন। আভা বলেন, ‘প্রযুক্তির কল্যাণে তো আমরা অনেক সুবিধাই পাচ্ছি। হাতে এঁকে কাজ করার সময় লেখকের দিক থেকে বিভিন্ন ফিডব্যাক আসতে থাকে। অনেক কারেকশনের ব্যাপার থাকে। ফলে বারবার রং ও এলিমেন্ট বদলানো কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ডিজিটাল মাধ্যম কাজটাকে অনেক সহজ ও দ্রুত করে দেয়। আবার অনেক সময় ডিজিটাল মাধ্যমের কাজ কিছুটা দায়সারাও হয়ে যায়। শিল্পীর সিগনেচার আর্ট সে সময় ঊহ্য থাকে। সব মিলিয়ে ইতিবাচক, নেতিবাচক—দুটো দিকই আছে ডিজিটাল মাধ্যমের।’
নিজের করা প্রচ্ছদের বই প্রকাশিত হওয়ার পর অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে বলে জানান আভা।
প্রতিবন্ধী নারীদের জন্য সহজলভ্য ও নিরাপদ স্যানিটারি পণ্য উদ্ভাবনে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মিলনায়তনে আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী নারীদের জন্য স্যানিটারি পণ্য উদ্ভাবন’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁরা
১ দিন আগেনারীর সংজ্ঞা জৈবিক লিঙ্গের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে বলে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রান্সজেন্ডারদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার আবেদন খারিজ করে আদালত জানিয়েছেন, লিঙ্গ একটি দ্বৈত ধারণা—নারী অথবা পুরুষ। তবে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা বিদ্যমান আইনে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুরক্ষা পান।
২ দিন আগেমধ্যবিত্ত এক পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষের গন্তব্য লেখাপড়া শেষ করে চাকরি পাওয়া। তারপর নিজেকে গুছিয়ে নেওয়া। কিন্তু কখনো কখনো কিছু মানুষ এই বৃত্ত ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন। সে এক বিশাল লড়াই। তেমনই লড়াই করে চলেছেন এক তরুণ উদ্যোক্তা ইফ্ফাত আলম জেসিকা। নিজের তো বটেই, কর্মসংস্থান করেছেন আরও প্রায় ৩২ জন নারীর।
৩ দিন আগেআমি কোর্টের মাধ্যমে স্বামীকে তালাক দিই। সে জন্য তিনটি নোটিশ পাঠাই তাকে। কিন্তু সে প্রবাসে থাকে বলে স্বাক্ষর নেই। এখন অনেক জায়গা থেকে শুনছি, এই তালাক নাকি হয়নি। আমার বিয়ের বয়স চার বছর। বিয়ের প্রথম সপ্তাহেই আমার স্বামী প্রবাসে চলে যায়। প্রথম এক বছর আমার সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল।
৩ দিন আগে