বেলাল হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র ও ছাত্রীর অনুপাত প্রায় সমান। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ছেলে ও মেয়েদের জন্য রয়েছে আটটি করে আবাসিক হল। ফলে এখানকার মেয়েরা উচ্চশিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ পান নির্বিঘ্নে। সার্বিকভাবে নারীদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এক দারুণ উদাহরণ।
বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা নিজ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হওয়ার দৌড়ে ছেলেদের তুলনায় দ্বিগুণ এগিয়ে রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের গত তিন বছরের শিক্ষকের তালিকা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে প্রায় ৭২ জন শিক্ষক বিভিন্ন বিভাগে যোগদান করেছেন। এর মধ্যে মাত্র ২৪ জন পুরুষ। অন্যদিকে পুরুষ শিক্ষকের দ্বিগুণ, অর্থাৎ ৪৮ জন নারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় ৬০৭ জন শিক্ষকের মধ্যে নারীর সংখ্যা মাত্র ১৮৭।
২০২১ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ৪৭তম বার্ষিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৭৫৭ জন শিক্ষক রয়েছেন, যার মধ্যে ২৩৩ জন নারী। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ৪৬তম প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ৮৩৬ জন শিক্ষকের মধ্যে মাত্র ২৪৫ জন শিক্ষিকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক জানিয়েছেন, ছাত্রীরা নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই শিক্ষকতায় নাম লেখাচ্ছেন, বিষয়টি সুখকর। ক্যাম্পাসে শিক্ষিকার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নারীর উচ্চশিক্ষায় পরিবেশে ভারসাম্য আসছে। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা অনুপ্রাণিত হবেন বলে আশা প্রকাশ
করেন তাঁরা।
ছাত্রীরা জানান, ক্যাম্পাসের সংস্কৃতিতে একধরনের নিজস্বতা আছে। এখানে অবাধ স্বাধীনতার পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নারীদের নিরাপদ রাখে। সেই সঙ্গে এখানকার আবাসনব্যবস্থা বেশ মানসম্মত। এতে পড়াশোনায় পরিশ্রমের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে একাডেমিক কার্যক্রম ও ফলাফলে তাঁরা এগিয়ে যান সহজে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৪২ ব্যাচের ছাত্রী এবং সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া প্রভাষক শবনম ফেরদৌসী বলেন, ‘শিক্ষকতার প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শুরু থেকেই আগ্রহ ছিল। তা ছাড়া মায়ের স্বপ্নও আমাকে শিক্ষক হতে প্রভাবিত করেছে।’
শবনম ফেরদৌসী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা প্রথম বর্ষ থেকেই মানসম্মত আবাসিক পরিবেশ পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া মেয়েরা স্বভাবগতভাবে গোছালো হওয়ায় পড়াশোনায় এগিয়ে যান। ছেলেরা শুরু থেকে পরিবেশসহ বিভিন্ন কারণে পেছনে পড়ে যান। ফলে দিন শেষে ছাত্রীরা তুলনামূলক ভালো ফল করে শিক্ষাজীবন শেষ করেন। ধারণা করছি, এসব কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ছে।’
নারী শিক্ষক বৃদ্ধি প্রসঙ্গে গণিত বিভাগের সদ্য সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আবেদা সুলতানা বলেন, ‘বিষয়টি নিঃসন্দেহে উৎসাহের। এখানকার পরিবেশ নারীর উচ্চশিক্ষার জন্য বেশ সহায়ক। বিগত বছরগুলোতে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি ভালো ফল করেছে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিভাগের প্রথম ১০ জনই ছিল মেয়ে! ফলে এখন দ্বিগুণ হারে মেয়েরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় সুযোগ পাচ্ছে।’
ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক সাবেরা সুলতানা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণায় লিঙ্গ মুখ্য বিষয় নয়, এখানে মেধার প্রাধান্য থাকা চাই। যেসব মেয়ে এখন শিক্ষক হচ্ছেন, তাঁরা যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়েই এখানে আসছেন। ফলে শিক্ষকের পরিচয় শিক্ষকতা দিয়েই, এখানে নারী কিংবা পুরুষ কোনো বিষয় নয়।’
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ছাত্রী আলিফ আমরিন বলেছেন, ‘যখন শুনি বিভাগ অথবা হলের কোনো আপু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন, তখন আমরা উৎসাহ পাই। আপুরা যোগ্যতার পরিচয় দিয়েই সেই পর্যায়ে যাচ্ছেন। তবে মেয়েরা বেশি শিক্ষক হচ্ছেন বলে ছেলেরা পিছিয়ে পড়েছেন বিষয়টি এমন নয়।’
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪২ ব্যাচের ছাত্রী ও প্রভাষক নাদিয়া আফরিন রিতু বলেন, ‘অনার্স-মাস্টার্সের প্রতিটি ক্লাসে নিবিষ্ট মনে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছি। পরিশ্রমের কারণেই এখানে আসতে সক্ষম হয়েছি। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করার সময় চিন্তা করতাম, কীভাবে আরও বড় পরিসরে আমার গবেষণা দিয়ে দেশের সেবা করা যায়। এখন সেই চেষ্টা করব। দ্রুত পিএইচডি সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীবান্ধব কাজ করতে চাই।’ বিশ্ববিদ্যালয়টির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, জাহাঙ্গীরনগর মেয়েদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সব সময় অগ্রগামী ছিল। সেই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় কোটা থাকায় উচ্চশিক্ষায় নারীদের অংশগ্রহণের পথ সুগম করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের তুলনায় শিক্ষিকার সংখ্যার আনুপাতিক ব্যবধান কমে যাওয়ায় মেয়েদের জন্য আরও ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র ও ছাত্রীর অনুপাত প্রায় সমান। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ছেলে ও মেয়েদের জন্য রয়েছে আটটি করে আবাসিক হল। ফলে এখানকার মেয়েরা উচ্চশিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ পান নির্বিঘ্নে। সার্বিকভাবে নারীদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এক দারুণ উদাহরণ।
বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা নিজ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হওয়ার দৌড়ে ছেলেদের তুলনায় দ্বিগুণ এগিয়ে রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের গত তিন বছরের শিক্ষকের তালিকা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে প্রায় ৭২ জন শিক্ষক বিভিন্ন বিভাগে যোগদান করেছেন। এর মধ্যে মাত্র ২৪ জন পুরুষ। অন্যদিকে পুরুষ শিক্ষকের দ্বিগুণ, অর্থাৎ ৪৮ জন নারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় ৬০৭ জন শিক্ষকের মধ্যে নারীর সংখ্যা মাত্র ১৮৭।
২০২১ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ৪৭তম বার্ষিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৭৫৭ জন শিক্ষক রয়েছেন, যার মধ্যে ২৩৩ জন নারী। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ৪৬তম প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ৮৩৬ জন শিক্ষকের মধ্যে মাত্র ২৪৫ জন শিক্ষিকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক জানিয়েছেন, ছাত্রীরা নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই শিক্ষকতায় নাম লেখাচ্ছেন, বিষয়টি সুখকর। ক্যাম্পাসে শিক্ষিকার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নারীর উচ্চশিক্ষায় পরিবেশে ভারসাম্য আসছে। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা অনুপ্রাণিত হবেন বলে আশা প্রকাশ
করেন তাঁরা।
ছাত্রীরা জানান, ক্যাম্পাসের সংস্কৃতিতে একধরনের নিজস্বতা আছে। এখানে অবাধ স্বাধীনতার পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নারীদের নিরাপদ রাখে। সেই সঙ্গে এখানকার আবাসনব্যবস্থা বেশ মানসম্মত। এতে পড়াশোনায় পরিশ্রমের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে একাডেমিক কার্যক্রম ও ফলাফলে তাঁরা এগিয়ে যান সহজে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের ৪২ ব্যাচের ছাত্রী এবং সম্প্রতি নিয়োগ পাওয়া প্রভাষক শবনম ফেরদৌসী বলেন, ‘শিক্ষকতার প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শুরু থেকেই আগ্রহ ছিল। তা ছাড়া মায়ের স্বপ্নও আমাকে শিক্ষক হতে প্রভাবিত করেছে।’
শবনম ফেরদৌসী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা প্রথম বর্ষ থেকেই মানসম্মত আবাসিক পরিবেশ পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া মেয়েরা স্বভাবগতভাবে গোছালো হওয়ায় পড়াশোনায় এগিয়ে যান। ছেলেরা শুরু থেকে পরিবেশসহ বিভিন্ন কারণে পেছনে পড়ে যান। ফলে দিন শেষে ছাত্রীরা তুলনামূলক ভালো ফল করে শিক্ষাজীবন শেষ করেন। ধারণা করছি, এসব কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষকের সংখ্যা বাড়ছে।’
নারী শিক্ষক বৃদ্ধি প্রসঙ্গে গণিত বিভাগের সদ্য সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আবেদা সুলতানা বলেন, ‘বিষয়টি নিঃসন্দেহে উৎসাহের। এখানকার পরিবেশ নারীর উচ্চশিক্ষার জন্য বেশ সহায়ক। বিগত বছরগুলোতে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি ভালো ফল করেছে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিভাগের প্রথম ১০ জনই ছিল মেয়ে! ফলে এখন দ্বিগুণ হারে মেয়েরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় সুযোগ পাচ্ছে।’
ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক সাবেরা সুলতানা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণায় লিঙ্গ মুখ্য বিষয় নয়, এখানে মেধার প্রাধান্য থাকা চাই। যেসব মেয়ে এখন শিক্ষক হচ্ছেন, তাঁরা যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়েই এখানে আসছেন। ফলে শিক্ষকের পরিচয় শিক্ষকতা দিয়েই, এখানে নারী কিংবা পুরুষ কোনো বিষয় নয়।’
সরকার ও রাজনীতি বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ছাত্রী আলিফ আমরিন বলেছেন, ‘যখন শুনি বিভাগ অথবা হলের কোনো আপু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন, তখন আমরা উৎসাহ পাই। আপুরা যোগ্যতার পরিচয় দিয়েই সেই পর্যায়ে যাচ্ছেন। তবে মেয়েরা বেশি শিক্ষক হচ্ছেন বলে ছেলেরা পিছিয়ে পড়েছেন বিষয়টি এমন নয়।’
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৪২ ব্যাচের ছাত্রী ও প্রভাষক নাদিয়া আফরিন রিতু বলেন, ‘অনার্স-মাস্টার্সের প্রতিটি ক্লাসে নিবিষ্ট মনে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছি। পরিশ্রমের কারণেই এখানে আসতে সক্ষম হয়েছি। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করার সময় চিন্তা করতাম, কীভাবে আরও বড় পরিসরে আমার গবেষণা দিয়ে দেশের সেবা করা যায়। এখন সেই চেষ্টা করব। দ্রুত পিএইচডি সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীবান্ধব কাজ করতে চাই।’ বিশ্ববিদ্যালয়টির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, জাহাঙ্গীরনগর মেয়েদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সব সময় অগ্রগামী ছিল। সেই সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষায় কোটা থাকায় উচ্চশিক্ষায় নারীদের অংশগ্রহণের পথ সুগম করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের তুলনায় শিক্ষিকার সংখ্যার আনুপাতিক ব্যবধান কমে যাওয়ায় মেয়েদের জন্য আরও ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হবে।
মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম নারীদের নিয়ে সি রেঞ্জার বাহিনী গঠন করেছে সৌদি আরব। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিশ্ব রেঞ্জার দিবস উপলক্ষে এই রেঞ্জার বাহিনীর কথা জানান সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী ক্ষমতায়নের প্রতি দেশটির প্রতিশ্র
৩ দিন আগেচব্বিশের জুলাই। ৩১ দিনে নয়, শেষ হয়েছিল ৩৬ দিনে। সেই উত্তাল সময় তৈরি করেছে নানা আনন্দের স্মৃতি ও বেদনার ক্ষত। তৈরি হয়েছে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়। কেউ কেউ জীবনের পরোয়া না করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন সে সময়। কেউ পানি দিয়েছিলেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের নিজের রিকশায় নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে...
৪ দিন আগে৩০ বছর ধরে পাঁপড় বানিয়ে চলেছেন! সেই পাঁপড় বিক্রি করে চলছে সংসার, প্রতিবন্ধী মেয়ের চিকিৎসা ও ছেলের পড়াশোনা। বলছি মাদারীপুর শহরের পাকদি এলাকার হারুন-অর-রশীদ (৬৫) ও মজিদা বেগম (৫০) দম্পতির গল্প।
৪ দিন আগেসুতার নাম কেভলার। সুতি বা কটন, রেশম, রেয়ন ইত্যাদি সুতার কথা আমরা জানি। সেগুলো দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পোশাক ব্যবহারও করি। কিন্তু কেভলার? না, সাধারণ মানুষ এই সুতায় তৈরি পোশাক ব্যবহার করে না। বিশেষ অবস্থার জন্য বিশেষ ধরনের পোশাক তৈরিতেই শুধু এই কেভলার ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
৪ দিন আগে