নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধর্ষণসহ নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা গত মাসের তুলনায় অনেকাংশে বেড়েছে। সেপ্টেম্বরের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনে এ কথা জানায় মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
দেশে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত এবং এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাসে ২০৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এ সংখ্যা গত মাসের তুলনায় ৭০টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ৩৫টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১১টি, ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ২টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৫ প্রতিবন্ধী শিশু ও কিশোরী। এমএসএফ মনে করে, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা, তা দৃশ্যমান হচ্ছে না।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর— এই ৯ মাসে নারী ও শিশুর ওপর ঘটা সহিংসতা ও নির্যাতন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ভয়ংকর এক চিত্র। এর ভয়াবহতা সংখ্যার আড়ালেই থেকে যাচ্ছে দিনের পর দিন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নির্যাতনের শিকার হয়েছে মোট ১৮৬ নারী ও কন্যা। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২১ কন্যাসহ ৩১ জন। তার মধ্যে পাঁচ কন্যাসহ ১১ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, তিন কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাসহ চারজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছিল ২০৯ নারী ও কন্যাশিশু।
তাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ছিল ১২৬ এবং কন্যা বা কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। আর সেপ্টেম্বর মাসে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮৬ জনে। যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১১৪ এবং কিশোরীর সংখ্যা ৭২। সেপ্টেম্বরে বেশি ঘটেছে হত্যার ঘটনা। সে মাসে হত্যার শিকার হয়েছে ৪৯ নারী। যাদের মধ্যে ৩৯ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি কিশোর ও কিশোরী নিহত হয়। গত সোমবার জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জানিয়েছেন, কন্যাশিশুর নিরাপত্তায় তরুণ প্রতিনিধিদের নিয়ে সারা দেশে র্যাপিড রেসপন্স টিম গঠন করা হবে। উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিটি জেলায়, প্রতিটি লেভেলে আমরা তোমাদের কাছে আসব। আমরা যে করেই হোক মেয়েদের ওপরে নির্যাতনটা কমিয়ে আনব। এটা হচ্ছে আমাদের প্রথম এবং প্রধান লক্ষ্য। আমি আমার সরকারকে বলব, রাষ্ট্র হোক বাচ্চাদের জন্য।’
ধর্ষণসহ নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা গত মাসের তুলনায় অনেকাংশে বেড়েছে। সেপ্টেম্বরের মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদনে এ কথা জানায় মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
দেশে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত এবং এমএসএফের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী সেপ্টেম্বর মাসে ২০৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। এ সংখ্যা গত মাসের তুলনায় ৭০টি বেশি। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ৩৫টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১১টি, ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ২টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৫ প্রতিবন্ধী শিশু ও কিশোরী। এমএসএফ মনে করে, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা, তা দৃশ্যমান হচ্ছে না।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর— এই ৯ মাসে নারী ও শিশুর ওপর ঘটা সহিংসতা ও নির্যাতন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ভয়ংকর এক চিত্র। এর ভয়াবহতা সংখ্যার আড়ালেই থেকে যাচ্ছে দিনের পর দিন। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নির্যাতনের শিকার হয়েছে মোট ১৮৬ নারী ও কন্যা। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২১ কন্যাসহ ৩১ জন। তার মধ্যে পাঁচ কন্যাসহ ১১ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, তিন কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া এক কন্যাসহ চারজনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছিল ২০৯ নারী ও কন্যাশিশু।
তাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ছিল ১২৬ এবং কন্যা বা কিশোরীর সংখ্যা ৮৩। আর সেপ্টেম্বর মাসে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮৬ জনে। যাদের মধ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী নারীর সংখ্যা ১১৪ এবং কিশোরীর সংখ্যা ৭২। সেপ্টেম্বরে বেশি ঘটেছে হত্যার ঘটনা। সে মাসে হত্যার শিকার হয়েছে ৪৯ নারী। যাদের মধ্যে ৩৯ জনের বয়স ১৮ বছরের বেশি।
এমএসএফের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি কিশোর ও কিশোরী নিহত হয়। গত সোমবার জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জানিয়েছেন, কন্যাশিশুর নিরাপত্তায় তরুণ প্রতিনিধিদের নিয়ে সারা দেশে র্যাপিড রেসপন্স টিম গঠন করা হবে। উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিটি জেলায়, প্রতিটি লেভেলে আমরা তোমাদের কাছে আসব। আমরা যে করেই হোক মেয়েদের ওপরে নির্যাতনটা কমিয়ে আনব। এটা হচ্ছে আমাদের প্রথম এবং প্রধান লক্ষ্য। আমি আমার সরকারকে বলব, রাষ্ট্র হোক বাচ্চাদের জন্য।’
সারা বিশ্বে মুসলিম নারীদের বৈশিষ্ট্যমূলক একটি পোশাক হলো হিজাব বা হেড কভার। হিজাব বলতে মূলত মাথা ঢাকার একখণ্ড কাপড় বোঝায়। মাথা ঢাকা একটি ইসলাম ধর্মীয় বিধান হলেও বিশেষ করে পশ্চিমে এটি এখন মুসলিম নারীদের আত্মপরিচয় ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
১ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৩ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৩ দিন আগে