ইশতিয়াক হাসান
পেরুভিয়ান আমাজন। গাছপালার মাঝখানে পাথরের ওপর দিয়ে তর তর করে বয়ে চলেছে এক নদী। তবে এটি আর দশটা সাধারণ নদীর মতো নয়। কাছাকাছি গেলেই চমকে উঠবেন, নদীর জল থেকে বাষ্প উঠছে। পানির তাপমাত্রা কোনো কোনো অংশে উঠে গেছে ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। অর্থাৎ, বেভুলে এতে হাত বা পা দিলেই সর্বনাশ, ফোসকা পড়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন নদীটি পবিত্র আর এর উষ্ণ জলে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে। স্থানীয় ওঝা আর শামান বা ওঝারা এই পানিকে বিভিন্ন ওষুধ তৈরির কাজে লাগান।
অবশ্য আমাজন নদীর এই শাখার কথা বিশ্ববাসী জানতে পারে আন্দ্রেজ রুজো নামের এক গবেষকের মাধ্যমে। বালক বয়সে রুজো তাঁর পেরুভিয়ান নানার কাছে শোনে ফুটন্ত এক নদীর গল্প, যার নাম শ্যানায়-টিমপিশকা। পেরুভিয়ান এই নামের অর্থ, ‘সূর্যের উত্তাপে ফুটতে থাকা’।
আশ্চর্য ব্যাপার হলো, অনেকেই লোকমুখে এই নদীর কথা শুনলেও এটি নিয়ে রুজোর আগ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞানীই গবেষণা করেননি। এমনকি রুজো দীর্ঘদিন পর্যন্ত সত্যি এমন কোনো নদী আছে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন। রুজোর শৈশব, কৈশোর কাটে পেরু আর নিকারাগুয়ায়। তারপর যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকে পড়ার সময় পেরুর উষ্ণ এলাকার একটি মানচিত্র তৈরি করেন। এ সময়ই আমাজনের অরণ্যের ভেতরে বিশাল একটি উত্তপ্ত জায়গা দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাঁর। তখনই তাঁর মনে হয় ফুটন্ত ওই নদীর কিংবদন্তি তাহলে সত্যি হতেও পারে!
২০১১ সালের নভেম্বরে খালার সঙ্গে মধ্য পেরুতে এক অভিযানে যান উত্তপ্ত ওই নদী দেখার জন্য। পেরুর পুকালপা শহর থেকে গোটা ভ্রমণে সময় লাগে চার ঘণ্টা। এর মধ্যে আছে গাড়িতে দুই ঘণ্টার যাত্রা, ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ৪৫ মিনিটের ভ্রমণ এবং ভেজা, পিচ্ছিল জঙ্গলের পথে সোয়া ঘণ্টা হেঁটে যাত্রা। নদীটির কাছেই ছোট্ট এক শহরতলি, নাম মায়ানতুয়াচু। এই শহরে অবস্থান করা শামান বা ওঝাই নদীটির দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত। নদীটি নিয়ে গবেষণার জন্য শামানের বিশেষ অনুমতি নিলেন রুজো। শেষ পর্যন্ত শামানের সহকারী রুজোকে নিয়ে গেল চার মাইল দৈর্ঘ্যের ওই টগবগ করে ফুটতে থাকা জলের নদীর কাছে।
নদীর পানির তাপমাত্রা জায়গাভেদে ১২০ ডিগ্রি থেকে ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। কোনো কোনো জায়গায় গভীরতা ১৬ ফুট পর্যন্ত। কোথাও কোথাও ৮০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। নদীতীরের কাদামাটি হাঁটার তুলনায় অনেক উত্তপ্ত। কোনোভাবে পড়ে গেলে এক সেকেন্ডের মধ্যে চামড়া পুড়ে যাবে। ব্যাঙসহ বিভিন্ন হতভাগ্য ছোটখাটো প্রাণীকে নদীর জলে মৃত অবস্থায় ভেসে থাকতে দেখলেন রুজো। সন্দেহ নেই, দুর্ঘটনাবশত উত্তপ্ত জলের নদীতে পড়ে যায় প্রাণীগুলো, মারা যায় অল্প সময়ের মধ্যে।
রুজোর পায়ে ছিল কেবল চটি, তাই খুব সাবধানে পাথরে পা ফেলে নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন। দেখলেন গড়ে পানির তাপমাত্রা ১৮৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট। পানি ফুটছে আক্ষরিক অর্থে এমনটা যদি বলা না-ও যায়, পানি অনেক গরম, আর সেখান থেকে বাষ্প উঠছিল।
নদীর পানির ওই আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য রুজোকে অবাক করে দেয়। কারণ এটির অবস্থান কোনো আগ্নেয়গিরির কাছে নয়। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে রুজো লিখেন, ‘পৃথিবীতে কিছু ফুটন্ত নদী আছে সন্দেহ নেই। তবে এগুলোর অবস্থান সব সময়ই আগ্নেয়গিরির কাছে থাকে।’
রুজোর অবাক হওয়ার করণ, এ ধরনের উত্তপ্ত একটা নদীর জন্য প্রচুর শক্তির একটি উষ্ণ উৎস থাকতে হবে। এদিকে নদীটি থেকে সবচেয়ে কাছের আগ্নেয়গিরির দূরত্ব ৪০০ মাইল। তেমনি আমাজনের জঙ্গলে উত্তপ্ত ম্যাগমার উপস্থিতিও নেই। বেশ কিছু বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে রুজো ও তাঁর গবেষণা সহযোগীরা নিশ্চিত হলেন ভূত্বকের কোনো ফাটল দিয়ে উত্তপ্ত পানি নির্গত হয়ে এই নদীর পানিকে এমন উষ্ণতা দিয়েছে। অর্থাৎ মাটির নিচ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় নদীটি মাটি থেকে উষ্ণতা গ্রহণ করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, পরে ভূত্বকের কোনো ফাটল দিয়ে ওপরে উঠে আসে।
পরবর্তী সময়ে নদীটিকে রক্ষা করার জন্য এবং নদীর নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রেখে গবেষণার জন্য ‘বয়েলিং রিভার’ প্রজেক্ট শুরু করেন রুজো। বলা চলে, এখন নদীটি এবং এর চারপাশের জঙ্গল রক্ষায় নিজের জীবনকে নিয়োজিত করেছেন রুজো। ফুটন্ত নদী নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে লিখেছেন বই, ‘দ্য বয়েলিং রিভার: অ্যাডভেঞ্চার অ্যান্ড ডিসকভারি ইন দ্য আমাজন’।
রুজোর এই নদী রক্ষার অভিযানে সাহায্য করছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি। নদীটিকে বাঁচানোর পাশাপাশি আশপাশের জঙ্গল ও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছেন রুজো। কারণ কাঠুরে, কৃষক, তেল কোম্পানি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জঙ্গল। কী, আমাজনের জঙ্গলে একটি অভিযান হবে নাকি? জাগুয়ার, অ্যানাকোন্ডার দর্শনলাভের পাশাপাশি আশ্চর্য এক ফুটন্ত জলের নদী দেখার সৌভাগ্যও হয়ে যাবে! তবে অবশ্যই এর জন্য শামান বা ওঝার অনুমতি আপনাকে জোগাড় করতে হবে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, এটলাস অবসকিউরা
পেরুভিয়ান আমাজন। গাছপালার মাঝখানে পাথরের ওপর দিয়ে তর তর করে বয়ে চলেছে এক নদী। তবে এটি আর দশটা সাধারণ নদীর মতো নয়। কাছাকাছি গেলেই চমকে উঠবেন, নদীর জল থেকে বাষ্প উঠছে। পানির তাপমাত্রা কোনো কোনো অংশে উঠে গেছে ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। অর্থাৎ, বেভুলে এতে হাত বা পা দিলেই সর্বনাশ, ফোসকা পড়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন নদীটি পবিত্র আর এর উষ্ণ জলে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে। স্থানীয় ওঝা আর শামান বা ওঝারা এই পানিকে বিভিন্ন ওষুধ তৈরির কাজে লাগান।
অবশ্য আমাজন নদীর এই শাখার কথা বিশ্ববাসী জানতে পারে আন্দ্রেজ রুজো নামের এক গবেষকের মাধ্যমে। বালক বয়সে রুজো তাঁর পেরুভিয়ান নানার কাছে শোনে ফুটন্ত এক নদীর গল্প, যার নাম শ্যানায়-টিমপিশকা। পেরুভিয়ান এই নামের অর্থ, ‘সূর্যের উত্তাপে ফুটতে থাকা’।
আশ্চর্য ব্যাপার হলো, অনেকেই লোকমুখে এই নদীর কথা শুনলেও এটি নিয়ে রুজোর আগ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞানীই গবেষণা করেননি। এমনকি রুজো দীর্ঘদিন পর্যন্ত সত্যি এমন কোনো নদী আছে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান ছিলেন। রুজোর শৈশব, কৈশোর কাটে পেরু আর নিকারাগুয়ায়। তারপর যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করেন। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকে পড়ার সময় পেরুর উষ্ণ এলাকার একটি মানচিত্র তৈরি করেন। এ সময়ই আমাজনের অরণ্যের ভেতরে বিশাল একটি উত্তপ্ত জায়গা দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাঁর। তখনই তাঁর মনে হয় ফুটন্ত ওই নদীর কিংবদন্তি তাহলে সত্যি হতেও পারে!
২০১১ সালের নভেম্বরে খালার সঙ্গে মধ্য পেরুতে এক অভিযানে যান উত্তপ্ত ওই নদী দেখার জন্য। পেরুর পুকালপা শহর থেকে গোটা ভ্রমণে সময় লাগে চার ঘণ্টা। এর মধ্যে আছে গাড়িতে দুই ঘণ্টার যাত্রা, ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ৪৫ মিনিটের ভ্রমণ এবং ভেজা, পিচ্ছিল জঙ্গলের পথে সোয়া ঘণ্টা হেঁটে যাত্রা। নদীটির কাছেই ছোট্ট এক শহরতলি, নাম মায়ানতুয়াচু। এই শহরে অবস্থান করা শামান বা ওঝাই নদীটির দেখভালের দায়িত্বে নিয়োজিত। নদীটি নিয়ে গবেষণার জন্য শামানের বিশেষ অনুমতি নিলেন রুজো। শেষ পর্যন্ত শামানের সহকারী রুজোকে নিয়ে গেল চার মাইল দৈর্ঘ্যের ওই টগবগ করে ফুটতে থাকা জলের নদীর কাছে।
নদীর পানির তাপমাত্রা জায়গাভেদে ১২০ ডিগ্রি থেকে ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত। কোনো কোনো জায়গায় গভীরতা ১৬ ফুট পর্যন্ত। কোথাও কোথাও ৮০ ফুট পর্যন্ত চওড়া। নদীতীরের কাদামাটি হাঁটার তুলনায় অনেক উত্তপ্ত। কোনোভাবে পড়ে গেলে এক সেকেন্ডের মধ্যে চামড়া পুড়ে যাবে। ব্যাঙসহ বিভিন্ন হতভাগ্য ছোটখাটো প্রাণীকে নদীর জলে মৃত অবস্থায় ভেসে থাকতে দেখলেন রুজো। সন্দেহ নেই, দুর্ঘটনাবশত উত্তপ্ত জলের নদীতে পড়ে যায় প্রাণীগুলো, মারা যায় অল্প সময়ের মধ্যে।
রুজোর পায়ে ছিল কেবল চটি, তাই খুব সাবধানে পাথরে পা ফেলে নদীর বিভিন্ন জায়গা থেকে নমুনা সংগ্রহ করেন। দেখলেন গড়ে পানির তাপমাত্রা ১৮৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট। পানি ফুটছে আক্ষরিক অর্থে এমনটা যদি বলা না-ও যায়, পানি অনেক গরম, আর সেখান থেকে বাষ্প উঠছিল।
নদীর পানির ওই আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য রুজোকে অবাক করে দেয়। কারণ এটির অবস্থান কোনো আগ্নেয়গিরির কাছে নয়। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে রুজো লিখেন, ‘পৃথিবীতে কিছু ফুটন্ত নদী আছে সন্দেহ নেই। তবে এগুলোর অবস্থান সব সময়ই আগ্নেয়গিরির কাছে থাকে।’
রুজোর অবাক হওয়ার করণ, এ ধরনের উত্তপ্ত একটা নদীর জন্য প্রচুর শক্তির একটি উষ্ণ উৎস থাকতে হবে। এদিকে নদীটি থেকে সবচেয়ে কাছের আগ্নেয়গিরির দূরত্ব ৪০০ মাইল। তেমনি আমাজনের জঙ্গলে উত্তপ্ত ম্যাগমার উপস্থিতিও নেই। বেশ কিছু বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে রুজো ও তাঁর গবেষণা সহযোগীরা নিশ্চিত হলেন ভূত্বকের কোনো ফাটল দিয়ে উত্তপ্ত পানি নির্গত হয়ে এই নদীর পানিকে এমন উষ্ণতা দিয়েছে। অর্থাৎ মাটির নিচ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় নদীটি মাটি থেকে উষ্ণতা গ্রহণ করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, পরে ভূত্বকের কোনো ফাটল দিয়ে ওপরে উঠে আসে।
পরবর্তী সময়ে নদীটিকে রক্ষা করার জন্য এবং নদীর নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রেখে গবেষণার জন্য ‘বয়েলিং রিভার’ প্রজেক্ট শুরু করেন রুজো। বলা চলে, এখন নদীটি এবং এর চারপাশের জঙ্গল রক্ষায় নিজের জীবনকে নিয়োজিত করেছেন রুজো। ফুটন্ত নদী নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে লিখেছেন বই, ‘দ্য বয়েলিং রিভার: অ্যাডভেঞ্চার অ্যান্ড ডিসকভারি ইন দ্য আমাজন’।
রুজোর এই নদী রক্ষার অভিযানে সাহায্য করছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি। নদীটিকে বাঁচানোর পাশাপাশি আশপাশের জঙ্গল ও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছেন রুজো। কারণ কাঠুরে, কৃষক, তেল কোম্পানি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জঙ্গল। কী, আমাজনের জঙ্গলে একটি অভিযান হবে নাকি? জাগুয়ার, অ্যানাকোন্ডার দর্শনলাভের পাশাপাশি আশ্চর্য এক ফুটন্ত জলের নদী দেখার সৌভাগ্যও হয়ে যাবে! তবে অবশ্যই এর জন্য শামান বা ওঝার অনুমতি আপনাকে জোগাড় করতে হবে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, এটলাস অবসকিউরা
শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৪ দিন আগেপরিত্যক্ত একটি নকিয়া ফোনের সূত্র ধরে পরিচয় পাওয়া গেছে ১০ বছর আগে মারা যাওয়া এক ব্যক্তির। ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে আমির খান নামের ওই ব্যক্তির কঙ্কাল উদ্ধার হয়। মরদেহের পাশে থাকা ফোনটির সূত্র ধরেই তাঁর পরিচয় উদ্ধার করা হয়। খবর এনডিটিভির।
৫ দিন আগেভারতের তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদের গাচিবৌলি এলাকায় গাঁজা সরবরাহকারী একটি চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে অদ্ভুত ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন মাদকবিরোধী কর্মকর্তারা। সম্প্রতি এলিট অ্যাকশন গ্রুপ ফর ড্রাগ ল এনফোর্সমেন্টের (ইগল) অভিযানে তাঁরা দেখতে পান, এক দম্পতি তাঁদের চার বছরের শিশুকে নিয়ে এসেছেন গাঁজা...
৬ দিন আগে