সাহস মোস্তাফিজ
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার কতভাবেই তো চেষ্টা করে যাচ্ছে! লকডাউন, কঠোর লকডাউন, আরও কঠোর লকডাউন, সত্যিকারের কঠোর লকডাউনের পর ১১ আগস্ট থেকে আবারও শিথিল হচ্ছে বিধিনিষেধ।
অবশ্য আগের মতো অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গাড়ি চলবে না এবার। এবার গাড়িই অর্ধেক হয়ে যাবে। না, একটু ভুল বললাম। মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে কে বলতে পারে, করোনাভাইরাসের ধরন বদলানোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে কখনো যদি অর্ধেক গাড়ি নিয়ে বের হওয়ার নির্দেশ এসেই পড়ে, তখন কী করবেন? চলুন প্রস্তুতিটা আগেভাগে সেরে ফেলি।
গাড়ি অর্ধেক করার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল। শুরুতেই আপনার গাড়িটি এমন একটি ওয়ার্কশপে নিয়ে যান, যেখানে গিয়ে এই লেখাটি দেখালে ইঞ্জিনিয়ার সাহেব সহজেই বুঝে যাবেন, কী করে আপনার গাড়িটিকে অর্ধেক বানিয়ে ফেলতে হবে। আর আপনিও পেয়ে যাবেন একটির জায়গায় দুটি গাড়ি। অনেকটা ৩০০ টাকার লাইট ১০০ টাকায়।
সাবধান; অর্ধেক গাড়ি চালানো কিন্তু ধৈর্যের ব্যাপার! ওয়ার্কশপ থেকে সোজা ঠেলতে ঠেলতে বাসায় নিয়ে যান। আগেই চালানো শুরু করবেন না যেন। এর জন্য প্রস্তুতি প্রয়োজন। প্রস্তুতির কথায় আসছি।
শুরুতেই আশপাশের কোনো মাঠে চলে যান। যেন প্র্যাকটিস সেশনে ব্যথা পেলেও মূল খেলায় অংশ নিতে পারেন। আজকাল মাঠে যেহেতু খেলা নেই, গাড়ি চালানো শিখতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
মাঠ না পেলে বাসার গলিতেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে ভুলেও পরিপূর্ণ আত্মবিশ্বাস না নিয়ে রাস্তায় নামবেন না।
নতুন ধরনের গাড়িটি চালানো শিখে গেছেন বলে মনে হলে কাছের কিছু বন্ধুকে ডাকুন। তাঁদের পরামর্শ নিন। তবে তাঁরা হাসাহাসি করলে গা করবেন না যেন। এই পৃথিবীতে অনেক নতুন কাজ শুরুতে পাত্তাই পায়নি।
এই যে ভুল করলেন। রাস্তায় গাড়ির অর্ধেক অংশ নিয়ে নামবেন। আপনি তো নেমেছেন পুরো গাড়ি নিয়েই। দুটি অংশ নিয়েই যদি নেমে যান, তাহলে তো হবে না। একটা কাজ করতে পারেন, একবার সামনের অংশ, আরেকবার পেছনের অংশ নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেন।
গাড়ি চালাতে চালাতে বেশ আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন? তাহলে কয়েকবার স্টান্ট করতেই পারেন। তবে নিজ দায়িত্বে করবেন কিন্তু।
এই যে, অতি আত্মবিশ্বাস তো ভালো না। দিলেন তো রাস্তার পিচগুলো নষ্ট করে। ধুর...
অর্ধেক গাড়িতে দুর্ঘটনা অনিবার্য। এ অবস্থায় চলে যান রাজধানীর বঙ্গবাজার এলাকায়। আপনাকে দেখে ‘ঘোড়ায়ও হাইসা ফেললে’ ফেলুক। ভাববেন না। ঘোড়া নয় ঘোড়ার মালিককে খুঁজুন। রীতি মেনে চুক্তি করুন—গাড়ি নষ্ট হলেই যেন সে ছুটে আসে আপনাকে উদ্ধার করতে।
অর্ধেক গাড়িটির তালা-চাবি কাজ করছে না? কোনো সমস্যা নেই। বাসায় এ রকম একটা গ্যারেজ তৈরি করে ফেলুন। পারবেন না?
বিধিনিষেধ শেষ হয়ে গেলে আপনার গাড়িটি দোলনা বানিয়ে দোল খেতে পারবেন। প্রত্যাশা করুন—করোনাভাইরাসের বিদায়ের। তখন আপনিও মনের সুখে দোল খেতে পারবেন।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার কতভাবেই তো চেষ্টা করে যাচ্ছে! লকডাউন, কঠোর লকডাউন, আরও কঠোর লকডাউন, সত্যিকারের কঠোর লকডাউনের পর ১১ আগস্ট থেকে আবারও শিথিল হচ্ছে বিধিনিষেধ।
অবশ্য আগের মতো অর্ধেক যাত্রী নিয়ে গাড়ি চলবে না এবার। এবার গাড়িই অর্ধেক হয়ে যাবে। না, একটু ভুল বললাম। মোট সংখ্যার অর্ধেক বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে কে বলতে পারে, করোনাভাইরাসের ধরন বদলানোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে কখনো যদি অর্ধেক গাড়ি নিয়ে বের হওয়ার নির্দেশ এসেই পড়ে, তখন কী করবেন? চলুন প্রস্তুতিটা আগেভাগে সেরে ফেলি।
গাড়ি অর্ধেক করার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল। শুরুতেই আপনার গাড়িটি এমন একটি ওয়ার্কশপে নিয়ে যান, যেখানে গিয়ে এই লেখাটি দেখালে ইঞ্জিনিয়ার সাহেব সহজেই বুঝে যাবেন, কী করে আপনার গাড়িটিকে অর্ধেক বানিয়ে ফেলতে হবে। আর আপনিও পেয়ে যাবেন একটির জায়গায় দুটি গাড়ি। অনেকটা ৩০০ টাকার লাইট ১০০ টাকায়।
সাবধান; অর্ধেক গাড়ি চালানো কিন্তু ধৈর্যের ব্যাপার! ওয়ার্কশপ থেকে সোজা ঠেলতে ঠেলতে বাসায় নিয়ে যান। আগেই চালানো শুরু করবেন না যেন। এর জন্য প্রস্তুতি প্রয়োজন। প্রস্তুতির কথায় আসছি।
শুরুতেই আশপাশের কোনো মাঠে চলে যান। যেন প্র্যাকটিস সেশনে ব্যথা পেলেও মূল খেলায় অংশ নিতে পারেন। আজকাল মাঠে যেহেতু খেলা নেই, গাড়ি চালানো শিখতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
মাঠ না পেলে বাসার গলিতেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে ভুলেও পরিপূর্ণ আত্মবিশ্বাস না নিয়ে রাস্তায় নামবেন না।
নতুন ধরনের গাড়িটি চালানো শিখে গেছেন বলে মনে হলে কাছের কিছু বন্ধুকে ডাকুন। তাঁদের পরামর্শ নিন। তবে তাঁরা হাসাহাসি করলে গা করবেন না যেন। এই পৃথিবীতে অনেক নতুন কাজ শুরুতে পাত্তাই পায়নি।
এই যে ভুল করলেন। রাস্তায় গাড়ির অর্ধেক অংশ নিয়ে নামবেন। আপনি তো নেমেছেন পুরো গাড়ি নিয়েই। দুটি অংশ নিয়েই যদি নেমে যান, তাহলে তো হবে না। একটা কাজ করতে পারেন, একবার সামনের অংশ, আরেকবার পেছনের অংশ নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেন।
গাড়ি চালাতে চালাতে বেশ আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন? তাহলে কয়েকবার স্টান্ট করতেই পারেন। তবে নিজ দায়িত্বে করবেন কিন্তু।
এই যে, অতি আত্মবিশ্বাস তো ভালো না। দিলেন তো রাস্তার পিচগুলো নষ্ট করে। ধুর...
অর্ধেক গাড়িতে দুর্ঘটনা অনিবার্য। এ অবস্থায় চলে যান রাজধানীর বঙ্গবাজার এলাকায়। আপনাকে দেখে ‘ঘোড়ায়ও হাইসা ফেললে’ ফেলুক। ভাববেন না। ঘোড়া নয় ঘোড়ার মালিককে খুঁজুন। রীতি মেনে চুক্তি করুন—গাড়ি নষ্ট হলেই যেন সে ছুটে আসে আপনাকে উদ্ধার করতে।
অর্ধেক গাড়িটির তালা-চাবি কাজ করছে না? কোনো সমস্যা নেই। বাসায় এ রকম একটা গ্যারেজ তৈরি করে ফেলুন। পারবেন না?
বিধিনিষেধ শেষ হয়ে গেলে আপনার গাড়িটি দোলনা বানিয়ে দোল খেতে পারবেন। প্রত্যাশা করুন—করোনাভাইরাসের বিদায়ের। তখন আপনিও মনের সুখে দোল খেতে পারবেন।
‘নির্ভীক’ শব্দটা অনেকেই গর্বের সঙ্গে ব্যবহার করেন। কিন্তু মানুষ সত্যিকার অর্থে পুরোপুরি নির্ভীক নয়। জন্মগতভাবে মানুষের ভয় খুব সীমিত—মাত্র দুটি। গবেষণা বলছে, মানুষ জন্মগতভাবে যেসব ভয় নিয়ে আসে, তার মধ্যে রয়েছে উঁচু থেকে পড়ে যাওয়ার ভয় এবং বিকট শব্দে চমকে ওঠা।
৩ ঘণ্টা আগেবেশির ভাগ বিড়ালপ্রেমীই আতঙ্কে থাকেন, কখন তাদের পোষা বিড়াল কোনো ইঁদুর বা পাখি শিকার করে বাসায় নিয়ে আসে। তবে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরের এক পরিবারের বিড়ালের কর্মকাণ্ড এই সাধারণ দুশ্চিন্তার চেয়েও ভয়াবহ। কারণ, তাদের ১৫ মাস বয়সী বিড়ালটি একা পুরো এলাকায় চুরির রাজত্ব কায়েম করেছে। পুরো এলাকার অপরাধ জগতে
১১ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে এক নাটকীয় দৃশ্যের অবতারণা হয়েছিল। মাঝ রাস্তায় দুই ঘোড়ার লড়াইয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়। এই তাণ্ডবের মধ্যে একটি ঘোড়া একটি অটো রিকশার ওপর লাফিয়ে পড়ে। এতে দুজন গুরুতর আহত হন। এরপর ঘোড়াটি প্রায় ২০ মিনিট রিকশার ভেতরে আটকে ছিল।
৩ দিন আগেহাঙ্গেরির মধ্যযুগে একটি মঠ প্যাননহালমা আর্চঅ্যাবি। এই মঠের কয়েক শ বছরের পুরোনো বই সাম্প্রতিক সময়ে এসে গুবরে পোকার আক্রমণের মুখোমুখি হয়েছে। আর বইগুলোকে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষায় শুরু হয়েছে এক বড় আকারের উদ্ধার অভিযান। মঠটির লাইব্রেরি থেকে সরানো হচ্ছে হাতে বাঁধানো প্রায় এক লাখ বই।
৩ দিন আগে