সরকারি দপ্তরে মানুষ আসছেন প্রয়োজনীয় কাজ মেটাতে। চারপাশে কিচকিচ শব্দ। আশপাশে তাকালে চোখে পড়ছে গাছের ডালে উল্টো করে ঝুলে আছে অনেকগুলো বাদুড়। রাত হলেই এসব বাদুড় বেরিয়ে পড়ছে খাবারের সন্ধানে। মেহেরপুর সদর থানা প্রাঙ্গণে প্রতিদিনের এমন দৃশ্য আনন্দ দেয় অনেককে।
রাতের বেলা বাদুড়কে উড়ে উড়ে বিভিন্ন পোকামাকড় ও ছোট প্রাণীদের শিকার করতে দেখা যায়। আবার সকাল বেলা এদের গাছের ডালে বা গুহায় উল্টো ঝুলে থাকতে দেখা যায়। কিন্তু এরা আর দশটা পাখি বা প্রাণীর মতো সোজা হয়ে ঘুমায় না কেন বা এভাবে উল্টো হয়ে ঝুলে থাকার সুবিধাই বা কী?
প্রাণিজগতের বাদুড়ের সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান দীর্ঘদিনের। বাদুড় নিয়ে ভুল ধারণা জায়গা করে নিয়েছে মানুষের মধ্যে। বাদুড় নিয়ে এমনই এক ধারণা হলো- বাদুড় চোখে দেখে না; প্রতিধ্বনির সাহায্যে পথ চলে। বাদুড় কি আসলেই চোখে দেখতে পায় না?
কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প