১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে আওয়ামী লীগ। আজ মঙ্গলবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রথমে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দলের সিনিয়র নেতারা। পরে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন নেতারা।

শহীদ বুদ্ধিজীবীরা শোষণমুক্ত ও গণমানুষের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমাদের এখনো লড়াই করতে হবে। এটাই আজকের দিনের শপথ হওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদের নেত্রী ডা. মনীষা চক্রবর্তী। 

স্বাধীনতার যুদ্ধে জাতিকে মেধা শূন্য করে দেওয়ার লক্ষেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছে। যে উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবীরা আত্মদান করেছেন তা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম

আগামী ২৬ মার্চের মধ্যেই মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। 

রাজাকার, আল বদর, আল শামসসহ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সকলের পূর্ণাঙ্গ বিচার না হওয়ায় প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি এখনো মাঝে মাঝে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধার জানানোর মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় বুদ্ধিজীবী দিবসের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে রাজধানীর মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁদের পক্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব। এরপরে জাতীয় সংসদের স্পিকারের পক্ষ থেকে শ্রদ্

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবস উপলক্ষে নগরীতে ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ। গতকাল সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচি জানায় দলটি।

কাউখালীতে ৫০ বছর পার হয়ে আবার ঘুরেফিরে সামনে আসছে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাঁদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাঙালি জাতির বিবেক বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে পৈশাচিকভাবে নির্যাতন চালায়। বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে। অনেক

আজ ১৪ ডিসেম্বর মোরেলগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালে এই দিনে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলা পাকিস্তানি হানাদার মুক্ত হয়। তৎকালীন উপজেলা ছাত্রলীগ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়েছিল গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা। সেই থেকে দিনটি কালিয়াকৈর হানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।