নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতাযুদ্ধে জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার লক্ষ্যেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল। যে উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবীরা আত্মদান করেছেন, তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার লক্ষ্যেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল। যে উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবীরা আত্মদান করেছেন, তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। আমরা এ বছর স্বাধীনতার ৫০ বছর পূরণ করতে চলেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, ১৯৭১ সালে যে লক্ষ্য নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলাম, তা বাস্তবায়িত হয়নি। আমাদের অগণিত সৈনিক প্রাণ দিয়েছেন, বুদ্ধিজীবীরা প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্র আমরা এখনো গড়ে তুলতে পারিনি।’
শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার যে আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিল, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা ছিল, তা বাস্তবায়িত হয়নি। এখন একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই শাসকগোষ্ঠী দেশের জনগণের ওপর নানাভাবে নির্যাতন চালাচ্ছে। দেশের মানুষকে খুন করছে, গুম করছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, তারা আজকে স্বাধীনতার সময়ে যিনি বন্দী ছিলেন, যিনি দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা বেগম খালেদা জিয়া এবং সেই সময়ে বন্দী ছিলেন তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকো। বেগম খালেদা জিয়া কয়েক বছর কারাগারে ছিলেন। এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। আমরা বারবার বলেছি, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক, কিন্তু এই গণবিরোধী সরকার, স্বাধীনতাবিরোধী সরকার বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বন্দী করে রেখেছে। অন্যদিকে দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে।’
আজকের এই দিনে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি ৷ সেই সঙ্গে আশা করছি জনগণ আবারও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেগে উঠবে এবং দানবীয় স্বৈরাচারী সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার ও জনগণের পার্লামেন্ট এবং একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে।
স্বাধীনতাযুদ্ধে জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার লক্ষ্যেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল। যে উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবীরা আত্মদান করেছেন, তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়ার লক্ষ্যেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল। যে উদ্দেশ্যে বুদ্ধিজীবীরা আত্মদান করেছেন, তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। আমরা এ বছর স্বাধীনতার ৫০ বছর পূরণ করতে চলেছি, কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, ১৯৭১ সালে যে লক্ষ্য নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলাম, তা বাস্তবায়িত হয়নি। আমাদের অগণিত সৈনিক প্রাণ দিয়েছেন, বুদ্ধিজীবীরা প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্র আমরা এখনো গড়ে তুলতে পারিনি।’
শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার যে আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিল, মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা ছিল, তা বাস্তবায়িত হয়নি। এখন একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই শাসকগোষ্ঠী দেশের জনগণের ওপর নানাভাবে নির্যাতন চালাচ্ছে। দেশের মানুষকে খুন করছে, গুম করছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, তারা আজকে স্বাধীনতার সময়ে যিনি বন্দী ছিলেন, যিনি দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা বেগম খালেদা জিয়া এবং সেই সময়ে বন্দী ছিলেন তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকো। বেগম খালেদা জিয়া কয়েক বছর কারাগারে ছিলেন। এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। আমরা বারবার বলেছি, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক, কিন্তু এই গণবিরোধী সরকার, স্বাধীনতাবিরোধী সরকার বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে বন্দী করে রেখেছে। অন্যদিকে দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীর ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে।’
আজকের এই দিনে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি ৷ সেই সঙ্গে আশা করছি জনগণ আবারও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জেগে উঠবে এবং দানবীয় স্বৈরাচারী সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার ও জনগণের পার্লামেন্ট এবং একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে।
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৫ ঘণ্টা আগে