সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
হাদিস
মহানবীর জীবনীচর্চা কেন প্রয়োজন
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)কে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি সুমহান চরিত্রের ওপর প্রতিষ্ঠিত।’ (সুরা কলম: ৪) অন্য আয়াতে রাসুল (সা.)-এর আদর্শই সবার জন্য অনুকরণীয় আদর্শ অভিহিত করে বলেন, ‘আল্লাহর রাসুলের মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা আহজাব: ২১)
কবর খননের ২ সুন্নত তরিকা
প্রত্যেক মুসলমান বিশ্বাস করে, সবার শেষ ঠিকানা কবর। সাড়ে তিন হাত মাটির বাড়িই আসল গন্তব্য। কার কখন ডাক আসে বলা যায় না। তাই সব সময় কবরের প্রস্তুতি নিয়ে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ। কোনো ব্যক্তির ইন্তেকাল হলে দ্রুত তার কাফন-দাফন সম্পন্ন করতে হয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মরদেহের (দাফন
মৃত্যু যাদের জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনে
মৃত্যু এক অমোঘ সত্য। ইসলামের বিশ্বাসমতে, মৃত্যুর পরে রয়েছে এক অনন্ত জীবন। এই জীবন রাঙাতে হলে প্রয়োজন পরকালে বিশ্বাস এবং সেই জীবনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ। মহান আল্লাহর নির্দেশিত পথে জীবন পরিচালিত করতে পারলেই পরকাল সাফল্যমণ্ডিত হবে। তাই মৃত্যুর আগেই মানুষের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা উচিত। মৃত্যু যাদের জন্য
নামাজে ইমামতি করার শর্ত ও যোগ্যতা
নামাজে ইমামতি করার কিছু প্রাথমিক শর্ত রয়েছে, কিছু যোগ্যতার মাপকাঠি রয়েছে। কিছু কারণে ইমামতি করা মাকরুহ হয়ে যায়। প্রাথমিক শর্তগুলো পাওয়া গেলে যেকোনো ব্যক্তির জন্য নামাজে ইমামতি করা বৈধ। অধিকতর যোগ্যতার মাপকাঠিগুলো উত্তম হওয়ার আলামত। মাকরুহ মানে, এসব পাওয়া গেলে নামাজে ইমামতি না করাই উত্তম।
আখেরি চাহার শোম্বার তাৎপর্য ও বাস্তবতা
পৃথিবীর কয়েকটি দেশেই কেবল এই দিবস পালিত হয়। বিশেষ করে ইরাক, ইরান, ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মুসলমানদের একটি অংশের কাছে এটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। প্রচলিত কিছু ধর্মীয় কিতাবেও এই দিবসের গুরুত্বের কথা পাওয়া যায়। যেমন—‘বারো চান্দের ফজিলত’ কিতাবে এ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘নবী করিম (সা.) দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়
জাকাত বা মসজিদের অর্থ থেকে ত্রাণ দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন: বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই। বন্যার্তদের জাকাত দেওয়া যাবে কি না। পূজার টাকার ত্রাণ গ্রহণ করা যাবে কি না। মসজিদের টাকা বন্যার্তদের দেওয়া যাবে কি না। অমুসলিমদের ত্রাণ দেওয়া যাবে কি না।
বিতর্কের ১০ ইসলামি শিষ্টাচার
অযথা বিতর্ক করতে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। তবে বিতর্ক যখন হয় মহৎ উদ্দেশ্যে, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে, তখন তা উপকার বয়ে আনতে পারে। এ ক্ষেত্রে রয়েছে নির্দেশিত কিছু শিষ্টাচার। যথা—
ইসলামে স্বেচ্ছাসেবকদের অসামান্য মর্যাদা
পরোপকারের মনোভাব নিয়ে নিজের জন্য আবশ্যক নয়– এমন কাজ করার নামই স্বেচ্ছাসেবা। স্বেচ্ছাসেবক কোনো আর্থিক বা সামাজিক স্বার্থের জন্য কাজ করে না, স্বার্থহীন মানবসেবাই এখানে মুখ্য। একজন বিশ্বাসী স্বেচ্ছাসেবকের আসল লক্ষ্য থাকে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন। কোরআনে স্বেচ্ছাসেবার গুরুত্ব বোঝাতে একে কল্যাণকর হিস
ভালো কাজে সহযোগিতা করার সওয়াব
ভালো ও কল্যাণকর কাজে সহযোগিতা করা একটি মহৎ গুণ। অপরের সহযোগিতা করা মুমিনের চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য। অপরকে সাহায্য করলে মহান আল্লাহর সাহায্য লাভ করা যায়। সৎ কাজের সহযোগী সৎ কাজ সম্পাদনকারীর সমপরিমাণ সওয়াব লাভ করে।
যে অভাবীকে দান করা অতি উত্তম
প্রকৃত অভাবীদের খুঁজে বের করা একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার, তবে অসম্ভব নয়। আমরা যাদের পথেঘাটে ভিক্ষা করতে বা নিজেদের অভাবী হিসেবে প্রকাশ করতে দেখি, তারা বাস্তবজীবনে অভাবী নাও হতে পারে। তাই বাহ্যিক অবস্থা দেখে অভাবী ভাবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে প্রকৃত অভাবীকে চিহ্নিত করাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষের কাছে হাত প
ইসলামে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যক্তি-অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। ব্যক্তির এই অধিকার ইসলাম সর্বতোভাবে স্বীকার করে। ভিন্ন কিছু চিন্তা করে তা মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে ইসলামে কোনো বিধিনিষেধ নেই। বরং নিজস্ব অনুভব-অনুভূতি ও মতামত প্রকাশে গুরুত্বারোপ করে ইসলাম। তবে তা যেন অন্যের প্রতি জুলুম হয়ে না যায়, সেদিকে খেয়াল র
সমাজে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে করণীয়
মানুষকে সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে হয়। তাই মানুষের ভালো থাকার জন্য সমাজ ভালো থাকা শর্ত। সমাজ নষ্ট হয়ে গেলে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। নষ্ট সমাজে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা থাকে না। চারদিকে বিরাজ করে ভীতি ও আতঙ্ক। পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও বিশ্বাস কমে যায়। সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে চুরি, ডাকাতি, অপহরণ, চাঁদাবাজ
মসজিদে যে ৫ ভুল করবেন না
মসজিদের নির্দিষ্ট কিছু আদব আছে। অনেকেই মসজিদে গিয়ে এমন সব ভুল ও অসংলগ্ন আচরণ করে বসেন, যা অন্য মুসল্লিদের ভোগান্তির কারণ হয় অথবা মহানবী (সা.)-এর নির্দেশনার বিপরীত হয়। মসজিদে ধীরে-সুস্থে আদব বজায় রেখে প্রশান্ত চিত্তে ইবাদত করা উচিত। এখানে মসজিদে মুসল্লিদের পাঁচটি সাধারণ ভুলের আলোচনা করা হলো—
বান্দার প্রতি কবরের ৪ আহ্বান
দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী। চিরস্থায়ী জীবন হবে আখিরাতের জীবন। মৃত্যুর পর কিয়ামত পর্যন্ত আমাদের স্থায়ী নিবাস হবে কবর। জীবনের ভালো-মন্দের কিছু ফলাফল প্রকাশ পাবে সেখানে। আমাদের মৃত্যু-পরবর্তী জীবন যেন সুখময় হয়, কবরের জীবনে আমরা যেন ভালো থাকি, সে জন্য প্রতিদিন কবর আমাদের চারটি বাক্য বলে ডাকতে থাকে। তিরমিজি
বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াই
বন্যা, ভূমিকম্প, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নানা ধরন। এসবের কারণে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়। অসহায় হয়ে পড়ে বিপদগ্রস্ত মানুষ। কোরআনের ভাষায়, এসব মহান আল্লাহর পরীক্ষা। ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাদের ভয়, ক্ষুধা এবং ধনসম্পদ ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দিয়ে পরীক্ষা করব। (হে রাসুল,) ধৈর্যশীলদের স
আদর্শ বিচারকের বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদা
এক আদর্শ বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর কোনো বান্দাকে যদি মুসলমানদের কোনো বিষয়ে শাসন ও দায়িত্বভার অর্পণ করেন, তারপর সেই ব্যক্তি যদি অভাবগ্রস্ত ও অসহায় লোকজনের তার কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোনো
পরকালে তরুণদের যে প্রশ্ন করা হবে
তরুণ-যুবকদের শক্তি, কর্মক্ষমতা ও উদ্যমের সুষ্ঠু ব্যবহারে গুরুত্ব দেয় ইসলাম। কারণ সুস্থ-সবল তরুণ-যুবারা যেমন পারে রাত জেগে দীর্ঘ সময় ইবাদতে মগ্ন থাকতে, তেমনি পারে দেশ, জাতি ও সমাজের সেবায় নিজেকে পূর্ণ সঁপে দিতে। মানুষের কল্যাণে আত্মোৎসর্গের মানস তরুণেরাই সাহসের সঙ্গে লালন করতে জানে।