মিয়ানমার সীমান্তে বাংলাদেশি জেলেদের মূর্তিমান আতঙ্ক সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। পাঁচ মাসে নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগর থেকে ১৩টি ঘটনায় আরাকান আর্মি ও সে দেশের নৌবাহিনীর হাতে বাংলাদেশের ১০৬ জন অপহৃত হন। গতকাল মঙ্গলবারও সেন্ট মার্টিনের অদূরে সাগরে মাছ ধরার সময় দুটি ট্রলারসহ ১১ জেলেকে ধরে...
মিয়ানমার সীমান্তবর্তী দুই ইউনিয়ন কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়া ও কচ্ছপিয়া। এই দুই ইউনিয়নের প্রধান বাজার গর্জনিয়া। সপ্তাহে দুই দিন সেখানে বসে হাট। আর এই হাট ঘিরে বেড়েছে সীমান্তে চোরাচালান। আসছে গরু, মাদক। আর সীমান্ত পেরিয়ে যাচ্ছে নিত্যপণ্য এবং জ্বালানি তেল। হাটকে ঘিরে গরু চোলাচালানের কথা
অনুপ্রবেশ ও মাদক পাচার প্রতিরোধে জরুরি ভিত্তিতে মিয়ানমার সীমান্তে সুরক্ষা জোরদার প্রয়োজন বলে মনে করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কথাও ভাবা হচ্ছে।
মে মাসের শেষ দিকে মংডু অভিযান শুরু করে আরাকান আর্মি। গত ১৪ অক্টোবর তারা মংডু শহরের বর্ডার গার্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন নম্বর ৫ ঘাঁটিতে হামলা চালায়। এটি শহরের বাইরে জান্তার শেষ ঘাঁটি। সুরক্ষিত এই ঘাঁটিতে ৭০০-এর বেশি জান্তা পুলিশ ও সৈন্য ছিল। তাদের মধ্যে আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ), আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভে
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ দখল নিয়ে দেশটির সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) লড়াই তীব্র হয়ে উঠেছে। এতে রোহিঙ্গাদের জীবন আবারও হুমকির মুখে পড়েছে। গত কয়েক দিনে ভিটেমাটি ফেলে মংডু ও আশপাশের এলাকা থেকে দলে দলে রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে।
মিয়ানমারের রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দেশটির সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির মধ্যে চলমান সংঘাত দুই দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে আবারও তীব্র হয়ে উঠেছে। দুই দিন ধরে থেমে থেমে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে উঠছে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত।
মিয়ানমার সীমান্তে অস্থিরতার মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্টমার্টিনসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্ত পরিস্থিতি পরিদর্শন করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। এ সময় তিনি উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি
নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ কক্সবাজারের বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে আছে। তাদের ফিরিয়ে নিতে ২০১৭ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। কিন্তু এই সাত বছরে একজন লোকও নেয়নি দেশটি। উল্টো নতুন করে আরও কয়েক হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
মিয়ানমারের রাখাইনে কারাগারে থাকা ১৭৩ বাংলাদেশি নাগরিক আজ বুধবার দেশে ফিরছেন। দেশটির নৌবাহিনীর একটি জাহাজে করে গতকাল মঙ্গলবার সকালে সিত্তে বন্দর ত্যাগ করেন তাঁরা। আজ সকালে জাহাজটির বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এই জাহাজে করেই রাখাইনে সংঘাতের কারণে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার বা
মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুই দেশের সীমান্ত নির্দেশক নাফ নদীতে তাঁরা বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাঁদের বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যজুড়ে দীর্ঘ দুই বছর ধরে চলছে জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী আরকান আর্মির লড়াই। আজ শনিবারও (১৩ এপ্রিল) নাইক্ষ্যংছড়ির ৪৫ নং পিলারসংলগ্ন সীমান্তের ওপারে দুই দফা জান্তা বাহিনীর যুদ্ধবিমান চক্কর দিয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দেশটির সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘাতের তীব্রতা বাংলাদেশ সীমান্তে কিছুটা কমে এসেছে। দুই দিন ধরে রাতে গোলাগুলি ও ভারী অস্ত্রের বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেলেও দিনের বেলায় শান্ত থাকছে।
কক্সবাজারের উখিয়ায় সীমান্তে সন্ত্রাসীদের গুলিতে আহত বাংলাদেশি যুবক আনোয়ারুল ইসলামের (৩৫) মৃত্যু হয়েছে। এক মাস চিকিৎসাধীন থেকে গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তিনি মারা যান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পিলখানায় গেলেই তাঁর মন ভারী হয়ে যায়। ২০০৯ সালে পিলখানায় সংঘটিত ভয়াবহ ঘটনার কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টায় পিলখানায় বিজিবি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে
তমব্রু সীমান্তে ফাঁকা গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। আজ সোমবার ভোর ৫টা ৪০ মিনিট থেকে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি অধীনস্থ তমব্রু বিজিবি ক্যাম্প এলাকার সীমান্ত পিলার ৩৪ এর বিপরীত তমব্রু রাইট ক্যাম্প থেকে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির দক্ষিণ সীমান্তের ঘুমধুমের তুমব্রু পয়েন্টে ফের গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। প্রায় ১০ দিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার সকাল ৯টায় তুমব্রু রাইট ক্যাম্প থেকে গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। স্থানীয়রা জানান, গোলাগুলি ১০ মিনিট স্থায়ী ছিল। এদিকে তিন দিন আগেও ৮-১০ জন অনুপ্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছেন