গাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পাবনার ঈশ্বরদীতে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসি’র (নেসকো) গ্রাহকরা প্রিপেইড মিটার স্থাপন কার্যক্রমের প্রতিবাদে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও, বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ঈশ্বরদী শহরে ঈশ্বরদী শিল্প ও বণিক সমিতির সদস্যরা এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে।
১ কোটি ১ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ। এতে তিন ঘণ্টা বন্ধ ছিল হাসপাতালের সব কার্যক্রম। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়ে সেবা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।