
ভারতের তিনটি কাশির ওষুধ ব্যবহারে ও বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার এক স্বাস্থ্য সতর্কতায় ডব্লিউএইচও বলেছে, ভারতে তিনটি দূষিত কাশির ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে বেশ কয়েকজন শিশুর মৃত্যুর জন্য এসব ওষুধ সেবনকে দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে।

বিশ্বজুড়ে বেড়েছে ই-সিগারেট ব্যবহারের প্রবণতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, ১০ কোটির বেশি মানুষ বর্তমানে ই-সিগারেট ব্যবহার করে। এর মধ্যে অন্তত ১ কোটি ৫০ লাখ অপ্রাপ্তবয়স্ক। গড় হিসেবে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় ৯ গুণ বেশি ই-সিগারেট ব্যবহার করে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, ১ আগস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেড় মাসে ৮৯ লাখের বেশি শিশু নিবন্ধন করেছে। এই টিকা সাধারণ টাইফয়েড প্রতিরোধের পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী টাইফয়েডের বিস্তার রোধেও কার্যকর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অনুমোদিত এ টিকা নিরাপদ ও কার্যকর।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, কেসের সংখ্যা ২০০০ সালে ৫ লাখ ৫ হাজার ৪৩০ থেকে বেড়ে ২০২৪ সালে ১ কোটি ৪৬ লাখ হয়েছে। বর্তমানে রোগটি শতাধিক দেশে স্থানীয়ভাবে (এনডেমিক) বিদ্যমান। ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত ডব্লিউএইচওতে ৯৭টি দেশ থেকে ৪০ লাখের বেশি কেস এবং ৩ হাজারের বেশি মৃত্যুর