ঝুঁকি

অগ্নিনিরাপত্তা পরিকল্পনা (ফায়ার সেফটি প্ল্যান) অনুযায়ী একটি বেসরকারি ডিপোতে স্মোক ডিটেক্টর, হিট ডিটেক্টর, ফায়ার হাইড্রেন্ট (আগুন নেভাতে সড়কের পাশে পানির বিশেষ ব্যবস্থা) থাকার কথা থাকলেও বেসরকারি ১৯টি ডিপোর কোনোটিতেই এ ধরনের ব্যবস্থা নেই। এগুলোর বেশির ভাগই রয়েছে অগ্নিনিরাপত্তার ঝুঁকিতে। ফায়ার সার্ভিস

গাজীপুরের শ্রীপুরে মাওনা-গফরগাঁও আঞ্চলিক সড়কের সুতিয়া নদীর সেতুর সংযোগ সড়কের একটি অংশ দেবে গেছে। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। স্থানীয়রা সড়কের দেবে যাওয়া অংশের চারপাশে লাল নিশানা বেঁধে দিয়েছেন। অন্যদিকে সংস্কারকাজ করতে দুই থেকে তিন দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে নানা আঙ্গিকে বাড়তি চাপ ও ঝুঁকিতে পড়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে মাদক চোরাচালান, মানবপাচার, সীমান্ত নিরাপত্তা উল্লেখযোগ্য

মহম্মদপুর থেকে মাগুরা জেলা শহরে যাতায়াতের প্রধান সড়কটির কানা ব্রিজের দক্ষিণ পাশে ভেঙে গেছে। এতে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে যানবাহন ও পথচারীরা। ছোটখাটো দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন অনেকেই। তাঁরা যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন।

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের পাবনাপাড়ার বেইলি সেতুর রেলিং ভেঙে গেছে, সরে গেছে পাটাতন। এতে দহগ্রাম ও কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের ২৫ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার একটি সেতুর প্রবেশমুখের মাটি সরে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে চলাচলের পথ। এতে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। স্থানীয়দের চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ চিত্র শ্রীপুর-কাপাসিয়া সংযোগ সড়কের গোসিংগা ইউনিয়নের বাউনি বাজার এলাকায় সেরার খালের ওপর নির্মিত সেতুর।

পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানিকগঞ্জের ঘিওরে নদীভাঙনের তীব্রতা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরোনো ধলেশ্বরী ও ইছামতী নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে শত শত একর ফসলি জমি, বসতবাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। নিঃস্ব হয়ে পড়ছে অনেক পরিবার।  

বগুড়ার আদমদীঘির উপজেলার সান্তাহার পূর্ব ঢাকা থেকে পশ্চিম ঢাকার পর্যন্ত বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের প্রায় তিন কিলোমিটার সড়ক বেহাল। সড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে খানাখন্দ। কোথাও বড় বড় গর্ত।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার মেঘনার বুকে জেগে ওঠা চরসোনারামপুর গ্রামে আবারও ভাঙন শুরু হয়েছে। গত দুই দিনে এ গ্রামের কয়েকটি বসতঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীগর্ভে বিলীনের ঝুঁকিতে রয়েছে আরও অন্তত অর্ধশত ঘর-বাড়ি। 

ভালুকা উপজেলার আঞ্চলিক সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির শতাধিক গাছ রোগাক্রান্ত হয়ে মরে গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে মাঝে-মধ্যেই এসব গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে। ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় যানবাহন ও পথচারীদের।

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অনেক আশার পদ্মা সেতু। বরগুনাবাসীও সেতুর উদ্বোধনের প্রতীক্ষায় দিন গুনছে। কিন্তু পায়রা ও বিষখালী দুটি নদীতে প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণ না হওয়ায় হতাশ বরগুনার বাসিন্দারা।