ভালুকা প্রতিনিধি
ভালুকা উপজেলার আঞ্চলিক সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির শতাধিক গাছ রোগাক্রান্ত হয়ে মরে গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে মাঝে-মধ্যেই এসব গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে। ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় যানবাহন ও পথচারীদের।
জানা গেছে, উপজেলার ভরাডোবা-ঘাটাইল সড়কের দুই পাশের বিভিন্ন স্থানে রোগাক্রান্ত হয়ে মরে গেছে গাছ। আক্রান্ত গাছের পাতা প্রথমে ঝরে পড়ে এবং ওপর থেকে ডালপালা শুকিয়ে একপর্যায়ে গাছ মরে যায়। শুকনো ডালগুলো ঝরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
উপজেলার ভরাডোবা থেকে উথুরা পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে শতাধিক গাছ মরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। মরে যাওয়া এসব গাছের কোনোটিতে ঘুণে ধরেছে। আবার কোনোটিতে কাঠপোকা বাসা বেঁধেছে। সড়কের পাশে ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কেউ নিজ উদ্যোগে কাটার সাহস পায় না। সরকারিভাবে গাছগুলো কাটা বা অপসারণ করারও নেই কোনো উদ্যোগ।
পথচারী সেলিম বলেন, এই সড়কের দুই পাশে অনেকগুলো গাছ মরে রয়েছে। সড়কের পাশ দিয়ে হেঁটে যেতে ভয় হয়। গাছের ডাল ভেঙে যদি মাথায় ওপর পড়ে। এসব মরা গাছ কেটে ফেলা দরকার।
গাড়িচালক মকবুল হোসেন বলেন, ‘সড়কের পাশে মরা গাছগুলো দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। যেকোনো সময় মরা গাছ ভেঙে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বৃষ্টির দিন সড়কে গাড়ি চালাতে ভয় লাগে। যে কোনো সময় ডালপালা ভেঙে পড়তে পারে ওপরে। সড়কের গাছগুলো কেটে ফেলা উচিত।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা খাতুন বলেন, সড়কের পাশে যদি ঝুঁকিপূর্ণ মরা গাছ থাকে, তাহলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভালুকা উপজেলার আঞ্চলিক সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন প্রজাতির শতাধিক গাছ রোগাক্রান্ত হয়ে মরে গেছে। ঝড়-বৃষ্টিতে মাঝে-মধ্যেই এসব গাছের ডালপালা ভেঙে মাটিতে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে। ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয় যানবাহন ও পথচারীদের।
জানা গেছে, উপজেলার ভরাডোবা-ঘাটাইল সড়কের দুই পাশের বিভিন্ন স্থানে রোগাক্রান্ত হয়ে মরে গেছে গাছ। আক্রান্ত গাছের পাতা প্রথমে ঝরে পড়ে এবং ওপর থেকে ডালপালা শুকিয়ে একপর্যায়ে গাছ মরে যায়। শুকনো ডালগুলো ঝরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
উপজেলার ভরাডোবা থেকে উথুরা পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে শতাধিক গাছ মরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। মরে যাওয়া এসব গাছের কোনোটিতে ঘুণে ধরেছে। আবার কোনোটিতে কাঠপোকা বাসা বেঁধেছে। সড়কের পাশে ঝুঁকিপূর্ণ গাছগুলো কেউ নিজ উদ্যোগে কাটার সাহস পায় না। সরকারিভাবে গাছগুলো কাটা বা অপসারণ করারও নেই কোনো উদ্যোগ।
পথচারী সেলিম বলেন, এই সড়কের দুই পাশে অনেকগুলো গাছ মরে রয়েছে। সড়কের পাশ দিয়ে হেঁটে যেতে ভয় হয়। গাছের ডাল ভেঙে যদি মাথায় ওপর পড়ে। এসব মরা গাছ কেটে ফেলা দরকার।
গাড়িচালক মকবুল হোসেন বলেন, ‘সড়কের পাশে মরা গাছগুলো দিন দিন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। যেকোনো সময় মরা গাছ ভেঙে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বৃষ্টির দিন সড়কে গাড়ি চালাতে ভয় লাগে। যে কোনো সময় ডালপালা ভেঙে পড়তে পারে ওপরে। সড়কের গাছগুলো কেটে ফেলা উচিত।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা খাতুন বলেন, সড়কের পাশে যদি ঝুঁকিপূর্ণ মরা গাছ থাকে, তাহলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪