ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ 

চরমোনাই পীর ও ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, বর্তমান ক্ষমতাসীনরা গণমানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে জুলুম-নির্যাতন দীর্ঘায়িত করছে। তাই ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সবাইকে রাজপথে নেমে আসতে হবে। আজ রোববার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজীপুর মহানগর শাখার উদ্যোগে জাতীয় সরকারের

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমদ বলেছেন, ‘সংঘাত এড়াতে সরকারকে দ্রুত পদত্যাগ করতে হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্তমান ক্ষমতাসীনদের অধীনে হবে না, হতে দেওয়া হবে না।’ রোববার বেলা ৩টার দিকে খুলনা শহরের শিববাড়ী মোড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের খুলনা জেলা ও মহানগর আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই সরব হচ্ছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো। তারা বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলছে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের পেছনে বর্তমান ক্ষমতাসীনরাই দায়ী বলে দাবি করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। 

বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণকে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতার যে কথা বলছে, তা অবাস্তব।’

জালিমদের অত্যাচারের পরেও মজলুমদের পক্ষে রাজপথে নামতে পেরেছি, এ জন্য খুশি। বাক্‌স্বাধীনতা হরণের পরে সংবিধানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্বাচনকে আজ আমি অবৈধ ঘোষণা করলাম...

আগামীকাল শুক্রবার মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আমাদের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত মাঠে থাকব।’

দেশে কর্তৃত্ব ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে দিনের ভোট রাতে আর নিতে দেওয়া হবে না। এই সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। ভবিষ্যতে আন্দোলনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করা হবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির (পীর সাহেব চরমোনাই) মুফতি সৈয়দ মুহা. রেজাউল করীম বলেছেন, ‘পরিস্থিতি এমন পর্যায় এসে দাঁড়িয়েছে যে, বিদেশি শক্তিগুলো বিভিন্ন ছুতোয় বাংলাদেশকে নানারকম নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখাচ্ছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে, কেবলমাত্র ক্ষমতাসীনদের বিদেশ তোষণনীতির কারণে। এমতাবস্থায় সরকার ক্ষমতায় থাকার

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশব্যাপী সব জেলা ও মহানগরে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন ব

সুইডেনে কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদ জানিয়ে সে দেশের সকল পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। একই সঙ্গে সুইডেনের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে সুইডেনে অবস্থিত দূতাবাস সরিয়ে নিতে বিশ্বের অন্যান্য মুসলমান প্রধান দেশগুলোর প্রধানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দলটি

বরিশাল সিটি নির্বাচনের পরেই দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। এবার দলটি জাতীয় সরকারের রূপরেখা দিয়েছে। তারা বলছে, আপিল বিভাগের একজন বিজ্ঞ, সৎ, যোগ্য ও গ্রহণযোগ্য বিচারপতিকে প্রধান করে নিবন্ধিত দলগুলোর প্রতিনিধি নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে 

বরিশাল সিটি নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় সিইসির বক্তব্যকে দায়িত্বহীন ও কুরুচিপূর্ণ আখ্যায়িত করে ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে

বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমসহ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা, সিটি নির্বাচনে ভোট ডাকাতির ধারা অব্যাহত রাখা এবং বিকারগ্রস্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও অথর্ব নির্বাচন কমিশন বাতিলের দাবিতে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করেছে

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সারা দেশের মতো ঢাকার কেরানীগঞ্জেও (ঢাকা-৩) বইছে ভোটের হাওয়া। তবে অন্যগুলোর মতো এই আসনে কোনো দলেই প্রার্থীর ছড়াছড়ি নেই। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে যাচ্ছেন বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) নসরুল হামিদ

বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন চলাকালে মেয়র পদপ্রার্থী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিমের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর 

খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮২৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট।