নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল শুক্রবার মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আমাদের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত মাঠে থাকব।’
শুক্রবার দুপুরে আওয়ামী লীগ, বিএনপির পাশাপাশি মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে দলটি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোরেলগঞ্জে দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের বক্তব্য প্রদানকালে পুলিশের বাধা প্রদান ও অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রতিবাদ, ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন (পিআর) পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
প্রশাসনসহ শান্তিকামী মানুষকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামার অনুরোধ জানান রেজাউল করীম।
রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘সব মহলের মানুষ আজ সরকারের বিরুদ্ধে। মানুষ চায় সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন। অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবি করা কোনো অন্যায় দাবি নয়।’ তিনি বিএনপিসহ সব দলকে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ‘সরকার নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসার ষড়যন্ত্র করছে। মানুষের ভোটাধিকার আদায়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ওপরে হামলা করে বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশের মডেল দেখিয়েছে। এই সরকারের বিদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলতে থাকবে।’
সভাপতির বক্তব্যে দলের সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘যে সংবিধান মানুষের ভোটের অধিকার দিতে পারে না, সে সংবিধান আমরা চাই না।’
আগামীকাল শুক্রবার মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আমাদের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত মাঠে থাকব।’
শুক্রবার দুপুরে আওয়ামী লীগ, বিএনপির পাশাপাশি মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করবে দলটি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোরেলগঞ্জে দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের বক্তব্য প্রদানকালে পুলিশের বাধা প্রদান ও অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রতিবাদ, ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন (পিআর) পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
প্রশাসনসহ শান্তিকামী মানুষকে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামার অনুরোধ জানান রেজাউল করীম।
রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘সব মহলের মানুষ আজ সরকারের বিরুদ্ধে। মানুষ চায় সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন। অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবি করা কোনো অন্যায় দাবি নয়।’ তিনি বিএনপিসহ সব দলকে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ‘সরকার নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসার ষড়যন্ত্র করছে। মানুষের ভোটাধিকার আদায়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ওপরে হামলা করে বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশের মডেল দেখিয়েছে। এই সরকারের বিদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলতে থাকবে।’
সভাপতির বক্তব্যে দলের সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘যে সংবিধান মানুষের ভোটের অধিকার দিতে পারে না, সে সংবিধান আমরা চাই না।’
মির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
২৪ মিনিট আগেআমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন করেন, ‘মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ কি রক্ত দিতেই থাকবে? যাঁরা সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তাঁদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে।’
২ ঘণ্টা আগেজালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
৪ ঘণ্টা আগে