নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশব্যাপী সব জেলা ও মহানগরে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ শনিবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আইএবি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভা থেকে এ কর্মসূচির কথা জানিয়েছেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)। এ ছাড়া আগামী শনিবার (১৫ জুলাই) বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশ এবং ১৬ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত থানা ও জেলায় তৃণমূল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘জনগণের জানমাল-ইজ্জত অক্ষুণ্ন রেখে আমরা আন্দোলন করব। রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন করার জন্য কাজ করে যাব। আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করে একমত হয়েছি যে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হবে। এই দাবি আদায়ে আমরা আমাদের অবস্থান থেকে আন্দোলন করব, ইনশা আল্লাহ।’
বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় থাকার আর কোনো অধিকার নেই জানিয়ে রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে রাজপথে আন্দোলন করে আসছি। মুফতি ফয়জুল করীমের ওপরে সন্ত্রাসীরা আক্রমণ করার পরেও কোনো রকম অঘটন না ঘটিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কর্মসূচি পালন করেছে। ক্ষমতাসীন সরকার অবৈধ। দিনের ভোট রাতে বক্সে ভরে তারা ক্ষমতায় বসে আছে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়ামের সিনিয়র সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম ও মাওলানা মোহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম প্রমুখ।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশব্যাপী সব জেলা ও মহানগরে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ শনিবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আইএবি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভা থেকে এ কর্মসূচির কথা জানিয়েছেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর)। এ ছাড়া আগামী শনিবার (১৫ জুলাই) বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সমাবেশ এবং ১৬ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত থানা ও জেলায় তৃণমূল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘জনগণের জানমাল-ইজ্জত অক্ষুণ্ন রেখে আমরা আন্দোলন করব। রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন করার জন্য কাজ করে যাব। আমরা সবার সঙ্গে আলোচনা করে একমত হয়েছি যে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হবে। এই দাবি আদায়ে আমরা আমাদের অবস্থান থেকে আন্দোলন করব, ইনশা আল্লাহ।’
বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় থাকার আর কোনো অধিকার নেই জানিয়ে রেজাউল করীম আরও বলেন, ‘আমরা ধারাবাহিকভাবে রাজপথে আন্দোলন করে আসছি। মুফতি ফয়জুল করীমের ওপরে সন্ত্রাসীরা আক্রমণ করার পরেও কোনো রকম অঘটন না ঘটিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কর্মসূচি পালন করেছে। ক্ষমতাসীন সরকার অবৈধ। দিনের ভোট রাতে বক্সে ভরে তারা ক্ষমতায় বসে আছে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়ামের সিনিয়র সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম ও মাওলানা মোহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম প্রমুখ।
আমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
১৫ মিনিট আগেসালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন করেন, ‘মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ কি রক্ত দিতেই থাকবে? যাঁরা সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তাঁদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে।’
১ ঘণ্টা আগেজালালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘খুনি শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গেলেও তার ষড়যন্ত্র এখনো বন্ধ হয় নাই। তার দোসরেরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছে। বর্তমান সরকার এই দোসরদের গ্রেপ্তার করে শাস্তির আওতায় আনতে ব্যর্থ হয়েছে। গত দুই দিন আগে গোপালগঞ্জে এনসিপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পলাতক...
৪ ঘণ্টা আগেজনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১ দিন আগে