নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমসহ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা, সিটি নির্বাচনে ভোট ডাকাতির ধারা অব্যাহত রাখা এবং বিকারগ্রস্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও অথর্ব নির্বাচন কমিশন বাতিলের দাবিতে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের সামনে থেকে নির্বাচন কমিশন অভিমুখী গণমিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর দিয়ে শান্তিনগর মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ মিছিলে বাধা দেয়। পুলিশের বাধার মুখে সেখানেই সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ করেন দলের নেতারা।
গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘নির্বাচনে একজন প্রার্থীর ওপর দফায় দফায় হামলার নজির ইতিহাসে বিরল। কিন্তু হামলায় এখন পর্যন্ত সন্ত্রাসী ও দলের দস্যুদের গ্রেপ্তার করতে না পারা রহস্যজনক। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ না হলে আন্দোলনের মাধ্যমে নির্লজ্জ অথর্ব সিইসিকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।’
একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদল প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা এবারও জাতীয় সংসদ বহাল রেখে গায়ের জোরে তাদের অধীনেই একটি নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন করতে চাইলে জনগণ প্রতিহত করবে।’
রেজাউল করীম আরও বলেন, দেশময় সংঘাত আর সহিংসতার অশনিসংকেত পাওয়া যাচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অতীতের মতো দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনও যেনতেনভাবে করার চক্রান্ত করছে। এ সময় তিনি নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের পাঁচ দফা প্রস্তাব আট দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
সরকারের সমালোচনা করে চরমোনাই পীর বলেন, সরকারের দুঃশাসন ও দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ভয়াবহ সংকট চলছে। বিদ্যুতের বিল তো জনগণ ঠিকই দেয়। কিন্তু পায়রাতে কয়লার যে বিল, সেটি তাঁরা শোধ করেন না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের ব্যর্থতা, অদূরদর্শিতা ও দুর্নীতির কারণে আজ জনগণকে চূড়ান্ত ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে।
সমাবেশে দলের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, সরকার অনুগত সিইসিকে নিয়োগ দিয়ে গৃহপালিত কমিশনে পরিণত করেছে। অথর্ব কাজী হাবিবুল আউয়ালকে পদত্যাগ করতেই হবে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, মুখপাত্র ও যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমসহ দলের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা, সিটি নির্বাচনে ভোট ডাকাতির ধারা অব্যাহত রাখা এবং বিকারগ্রস্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও অথর্ব নির্বাচন কমিশন বাতিলের দাবিতে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে গণমিছিল কর্মসূচি পালন করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের সামনে থেকে নির্বাচন কমিশন অভিমুখী গণমিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর দিয়ে শান্তিনগর মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ মিছিলে বাধা দেয়। পুলিশের বাধার মুখে সেখানেই সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ করেন দলের নেতারা।
গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘নির্বাচনে একজন প্রার্থীর ওপর দফায় দফায় হামলার নজির ইতিহাসে বিরল। কিন্তু হামলায় এখন পর্যন্ত সন্ত্রাসী ও দলের দস্যুদের গ্রেপ্তার করতে না পারা রহস্যজনক। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ না হলে আন্দোলনের মাধ্যমে নির্লজ্জ অথর্ব সিইসিকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।’
একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পালাবদল প্রয়োজন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা এবারও জাতীয় সংসদ বহাল রেখে গায়ের জোরে তাদের অধীনেই একটি নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন করতে চাইলে জনগণ প্রতিহত করবে।’
রেজাউল করীম আরও বলেন, দেশময় সংঘাত আর সহিংসতার অশনিসংকেত পাওয়া যাচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ অতীতের মতো দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনও যেনতেনভাবে করার চক্রান্ত করছে। এ সময় তিনি নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের পাঁচ দফা প্রস্তাব আট দফা দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
সরকারের সমালোচনা করে চরমোনাই পীর বলেন, সরকারের দুঃশাসন ও দুর্নীতির কারণে দেশব্যাপী বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ভয়াবহ সংকট চলছে। বিদ্যুতের বিল তো জনগণ ঠিকই দেয়। কিন্তু পায়রাতে কয়লার যে বিল, সেটি তাঁরা শোধ করেন না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের ব্যর্থতা, অদূরদর্শিতা ও দুর্নীতির কারণে আজ জনগণকে চূড়ান্ত ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে।
সমাবেশে দলের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বলেন, সরকার অনুগত সিইসিকে নিয়োগ দিয়ে গৃহপালিত কমিশনে পরিণত করেছে। অথর্ব কাজী হাবিবুল আউয়ালকে পদত্যাগ করতেই হবে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, মুখপাত্র ও যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান বলেছেন, ‘শুক্রবার লন্ডনে ইউনূস সাহেব আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে কথা বলবেন। আমি আশা করব, ইউনূস সাহেব সৎভাবে কথা বলবেন আমাদের নেতার সঙ্গে। আমি জানি, আমাদের নেতার সেই অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা, বাংলাদেশ চালানোর মতো ক্ষমতা তাঁর আছে। তারেক রহমান সাহেবের
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে স্থিতিশীলতা সম্ভব নয়। মাত্র ১০ মাসেই অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা লেজেগোবরে হয়ে গেছে। এখন প্রয়োজন একটি নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
২০ ঘণ্টা আগেফরিদপুর জেলা ও মহানগর বিএনপির সম্মেলন আগামী এক মাসের মধ্যে আয়োজন করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র। পৃথক দুটি চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামী ১২ জুলাইয়ের মধ্যে জেলা ও ৭ জুলাইয়ের মধ্যে মহানগর বিএনপির সম্মেলন আয়োজন করতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ভেঙে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেআগামী শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে লন্ডনে বৈঠক করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এবারও বৈঠককে সামনে রেখে লন্ডন গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
১ দিন আগে