
সুইডেনের স্টকহোমে সম্প্রতি কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের নজরদারিতে এক ইরাকি শরণার্থী। সেই ব্যক্তির রেসিডেন্সি পারমিট পুনর্বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে সুইডিশ অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনা বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ধরনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে।

ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে ইরাকের দূতাবাসের সামনে সোমবার ইসলামের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন পুড়িয়েছেন ‘ড্যানিশ প্যাট্রিয়ট’ গ্রুপের দুই বিক্ষোভকারী। এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে ইরাক। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবামাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইউরোপের দেশ সুইডেনে মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় এখনো উত্তপ্ত বিশ্ব। এরই মধ্যে আবারও কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে প্রতিবেশী দেশ ডেনমার্কে। দেশটির ইরাকি দূতাবাসের সামনে এই কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে। পাশাপাশি ইরাকের পতাকাও পোড়ানো হয়েছে।

ঈদের দিনে স্টকহোমের সেন্ট্রাল মসজিদের সামনে ইরাকের এক ব্যক্তি পবিত্র কোরআন পুড়িয়ে দেয়। মুসলিম অধ্যুষিত অনেক দেশই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জড়িত ব্যক্তির শাস্তি দাবি করেছে ৷ কূটনীতিকে ডেকে নিয়ে একই দাবি জানিয়েছে সৌদি আরব সরকার।