বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, মানুষের চুমু খাওয়ার ইতিহাস হয়তো ১ হাজার বছরের পুরোনো। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা প্রমাণ পেয়েছেন, প্রাচীন মানুষ অন্তত সাড়ে ৪ হাজার বছর আগে চুম্বন শুরু করেছিল। ডেনমার্কের কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্কাই নিউজ।
গবেষকেরা বলেছেন, ইরাক ও সিরিয়ার কিছু এলাকার মৃৎশিলা থেকে জানা গেছে, মেসোপটেমিয়া সভ্যতার প্রথম দিকের সমাজে চুম্বন প্রচলিত ছিল।
এর আগে নৃবিজ্ঞানীরা অনুমান করেছিলেন, প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ ঠোঁটে চুম্বন করত। কিন্তু সম্প্রতি প্রাচীন মেসোপটেমিয়া সভ্যতার একটি ‘মাটির ট্যাবলেট’ খুঁজে পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা প্রাচীন কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করে নিশ্চিত হয়েছেন যে, মানুষের চুম্বনের ইতিহাস অন্তত সাড়ে ৪ হাজার বছরের পুরোনো।
এ ছাড়া ব্যাবিলনীয় সভ্যতার মাটির পাতে এক দম্পতির ঠোঁটে চুম্বন করার দৃশ্য দেখা গেছে। ওই মাটির পাতটি অন্তত ১৮০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের বলে জানিয়েছেন নৃবিজ্ঞানীরা।
কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেসোপটেমিয়ার মেডিসিনের ইতিহাস বিশেষজ্ঞ ড. ট্রোয়েলস প্যাঙ্ক আরবল বলেছেন, ‘এই মাটির পাতগুলো হাজার হাজার বছর ধরে টিকে আছে। পাতগুলোতে ঘনিষ্ঠ চুম্বনের স্পষ্ট উদাহরণ রয়েছে। এ থেকে বোঝা যায়, প্রাচীন যুগের মানুষেরা চুম্বন করত।’
এই গবেষক আরও বলেন, ‘চুম্বন কোনো একটি অঞ্চলে এককভাবে শুরু হয়েছিল এবং পরবর্তীতে সারা বিশ্বের সমাজে ছড়িয়ে পড়েছিল, এমনটি ভাবার আর সুযোগ নেই। বরং হাজার হাজার বছর আগের বিভিন্ন সমাজে চুম্বন প্রচলিত ছিল। এটি একটি অতি প্রাচীন সংস্কৃতি।’
মানুষের নিকটতম জীবিত প্রাচীন প্রাণী বোনোবোস ও শিম্পাঞ্জির ওপর গবেষণা করেও দেখা গেছে যে, তারা চুম্বন করত। নৃবিজ্ঞানীরা বলেছেন, চুম্বনের অভ্যাস মানুষের মৌলিক আচরণ ও অতি প্রাচীন সংস্কৃতি। গবেষণার ফলাফলগুলো অন্তত সেই বার্তাই দেয়।
গবেষক আরবল আরও বলেন, ‘প্রাচীনকালে চুম্বনের মাধ্যমে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস-১ নামের একধরনের ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল। এ ভাইরাসের সংক্রমণে ঠান্ডা ঘা তৈরি হতো। মেসোপটেমিয়া সভ্যতার একটি প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থ থেকে এটি জানা গেছে।’ তবে প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থগুলো ধর্মীয় ধারণা দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
ড. আরবলের গবেষক দল মেসোপটেমিয়ার প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থে বুশানু নামে পরিচিত একধরনের রোগের লক্ষণ খুঁজে পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। ড. আরবেল বলেন, বুশানু রোগটি মানুষের মুখ ও গলার আশপাশে হতো। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে যে ধরনের লক্ষণ দেখা যেত, বুশানু রোগের লক্ষণও তেমন ছিল।
বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, মানুষের চুমু খাওয়ার ইতিহাস হয়তো ১ হাজার বছরের পুরোনো। কিন্তু সম্প্রতি তাঁরা প্রমাণ পেয়েছেন, প্রাচীন মানুষ অন্তত সাড়ে ৪ হাজার বছর আগে চুম্বন শুরু করেছিল। ডেনমার্কের কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্কাই নিউজ।
গবেষকেরা বলেছেন, ইরাক ও সিরিয়ার কিছু এলাকার মৃৎশিলা থেকে জানা গেছে, মেসোপটেমিয়া সভ্যতার প্রথম দিকের সমাজে চুম্বন প্রচলিত ছিল।
এর আগে নৃবিজ্ঞানীরা অনুমান করেছিলেন, প্রায় সাড়ে ৩ হাজার বছর আগে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ ঠোঁটে চুম্বন করত। কিন্তু সম্প্রতি প্রাচীন মেসোপটেমিয়া সভ্যতার একটি ‘মাটির ট্যাবলেট’ খুঁজে পাওয়ার পর বিজ্ঞানীরা প্রাচীন কিউনিফর্ম লিপির পাঠোদ্ধার করে নিশ্চিত হয়েছেন যে, মানুষের চুম্বনের ইতিহাস অন্তত সাড়ে ৪ হাজার বছরের পুরোনো।
এ ছাড়া ব্যাবিলনীয় সভ্যতার মাটির পাতে এক দম্পতির ঠোঁটে চুম্বন করার দৃশ্য দেখা গেছে। ওই মাটির পাতটি অন্তত ১৮০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের বলে জানিয়েছেন নৃবিজ্ঞানীরা।
কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেসোপটেমিয়ার মেডিসিনের ইতিহাস বিশেষজ্ঞ ড. ট্রোয়েলস প্যাঙ্ক আরবল বলেছেন, ‘এই মাটির পাতগুলো হাজার হাজার বছর ধরে টিকে আছে। পাতগুলোতে ঘনিষ্ঠ চুম্বনের স্পষ্ট উদাহরণ রয়েছে। এ থেকে বোঝা যায়, প্রাচীন যুগের মানুষেরা চুম্বন করত।’
এই গবেষক আরও বলেন, ‘চুম্বন কোনো একটি অঞ্চলে এককভাবে শুরু হয়েছিল এবং পরবর্তীতে সারা বিশ্বের সমাজে ছড়িয়ে পড়েছিল, এমনটি ভাবার আর সুযোগ নেই। বরং হাজার হাজার বছর আগের বিভিন্ন সমাজে চুম্বন প্রচলিত ছিল। এটি একটি অতি প্রাচীন সংস্কৃতি।’
মানুষের নিকটতম জীবিত প্রাচীন প্রাণী বোনোবোস ও শিম্পাঞ্জির ওপর গবেষণা করেও দেখা গেছে যে, তারা চুম্বন করত। নৃবিজ্ঞানীরা বলেছেন, চুম্বনের অভ্যাস মানুষের মৌলিক আচরণ ও অতি প্রাচীন সংস্কৃতি। গবেষণার ফলাফলগুলো অন্তত সেই বার্তাই দেয়।
গবেষক আরবল আরও বলেন, ‘প্রাচীনকালে চুম্বনের মাধ্যমে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস-১ নামের একধরনের ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল। এ ভাইরাসের সংক্রমণে ঠান্ডা ঘা তৈরি হতো। মেসোপটেমিয়া সভ্যতার একটি প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থ থেকে এটি জানা গেছে।’ তবে প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থগুলো ধর্মীয় ধারণা দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
ড. আরবলের গবেষক দল মেসোপটেমিয়ার প্রাচীন চিকিৎসা গ্রন্থে বুশানু নামে পরিচিত একধরনের রোগের লক্ষণ খুঁজে পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। ড. আরবেল বলেন, বুশানু রোগটি মানুষের মুখ ও গলার আশপাশে হতো। হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে যে ধরনের লক্ষণ দেখা যেত, বুশানু রোগের লক্ষণও তেমন ছিল।
মহাকাশে ২২০ দিন কাটিয়ে আজ রোববার ভোরে পৃথিবীতে ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণতম কর্মরত মহাকাশচারী ডন পেটিট। বিশেষ এই প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর ৭০তম জন্মদিনে। রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-২৬ চড়ে কাজাখস্তানের স্টেপ অঞ্চলে অবতরণ করেন তিনি ও তাঁর দুই রুশ সহযাত্রী আলেক্সি ওভচিনিন ও ইভান ভাগনার।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন মানবের টিকে থাকার লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও চমকপ্রদ উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা। ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্রের বড় রকমের পরিবর্তনের সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির মারাত্মক প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছিল পৃথিবীর জীবজগৎ।
১২ ঘণ্টা আগেরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর প্রতিভা ও বিতর্কিত কর্মজীবনের জন্য পরিচিত ছিলেন। বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক আবিষ্কার করেছিলেন এই প্রত্নতত্ত্ববিদ। কিন্তু ইতিহাসের পাতায় আজও উপেক্ষিত।
১ দিন আগেরঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
১ দিন আগে