আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নানা আয়োজনে বরিশালে উদ্‌যাপিত হয়েছে দেশের বহুল প্রচারিত দৈনিক আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঐতিহ্যবাহী বরিশাল প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা। কেক কেটে তৃতীয় বর্ষে পদার্পণের উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (

আজকের পত্রিকার দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খুলনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিরা এসব কথা বলেন। বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেসক্লাবে এ অনুষ্ঠান হয়। এর আগে প্রেসক্লাব অঙ্গন থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়। নগরীর স্যার ইকবাল রোড ঘুরে প্রেসক্লাবে এসে তা শেষ হয়।

২০২০ থেকে ২০২১ সাল—বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব এক যুদ্ধকালই পেরিয়েছে বলা যায়। নভেল করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ নামের এক প্রাণঘাতী ভাইরাস দেশে দেশে অতি দ্রুত ছড়িয়ে মানুষের ফুসফুসকে আক্রান্ত করে শ্বাসপ্রশ্বাস থামিয়ে দিচ্ছিল। ফলে সবখানে বাড়ছিল মৃত্যুর মিছিল। তখন মানুষের শ্বাসযন্ত্র চালু রাখার যুদ্ধে নামতে হয়েছিল

পত্রিকায় প্রথম যেদিন দেখেছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরির সামনে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন, চাবির গোছা ও ব্যাগের স্তূপ; আপ্লুত হয়েছিলাম। খোঁজ নিয়ে জেনেছিলাম, বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য সেই লাইন। কিন্তু এর জন্য লাইব্রেরি কেন? তবে কি বিসিএস পরীক্ষায় এমন সব প্রশ্ন আসছে আজকাল, যার জন্য লাই

সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমস খেলতে ২০০৯ সালের জুলাইয়ে প্রথম নারী ফুটবল দল গড়া হয়েছিল। এর আগে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন করে সেখান থেকে বাছাই করা হয়েছিল খেলোয়াড়। সেসব খেলোয়াড় নিয়ে চারটি দল হয়েছিল। রাঙামাটি, বান্দরবান, নারায়ণগঞ্জ, যশোর, পঞ্চগড় থেকে খেলোয়াড়েরা আসত।

দেশে নারী ফুটবলের যাত্রাকালে কোচদের একটাই নির্দেশনা ছিল—‘বল যতটা জাম্বুরা করে খেলো, যত বল ওপরে রাখতে পারো, বল পেলেই উড়োধুড়ো মারো!’ তখন ছোটন স্যার ছিলেন, সান্টু স্যার ছিলেন। নতুন কিছু শুরু হলে দৃশ্যটা কেমন হয় সবাই অনুমান করতে পারছেন। ২০১৪ সাল থেকে আমরা বল ধরে খেলা শুরু করলাম

আজকের পত্রিকা: নির্বাচিত হওয়ার পর বলেছিলেন, প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা ও যানজট। এই সমস্যা নিরসন কীভাবে করবেন?  আনোয়ারুজ্জামান: আগামী ১০০ বছরের জন্য আমি একটি মাস্টারপ্ল্যান করতে চাই। দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০০ দিনের একটি পরিকল্পনা হাতে নেব। প্রথম কাজ হবে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা, যাতে একটু বৃষ্টি হলেই শ

আজকের পত্রিকা: বরিশাল নগরের উন্নয়নে আপনি কোন বিষয়কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন? আবুল খায়ের: আমার সবকিছুতেই টপ প্রায়োরিটি দিতে হবে। নগরের কোনটা রেখে কোনটা করব? এখানকার রাস্তা যেমন ভঙ্গুর, ড্রেনেজ ব্যবস্থা তেমনি বেহাল, স্যুয়ারেজ লাইন, জলাবদ্ধতা—সবকিছুতেই একত্রে হাত দিতে হবে। বাস টার্মিনাল, বাজারগুলো

সাংস্কৃতিক আন্দোলনের ইতিহাস কেবল বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত নয়; বরং হাজার বছর ধরে বাংলায় বসবাসকারী বিভিন্ন ক্ষুদ্র-জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ইতিহাসের সঙ্গেও সম্পৃক্ত। হাজার বছর ধরে যে সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলার ইতিহাসের নির্মাণ-বিনির্মাণ ঘটেছে, সাংস্কৃতিক আন্দোলন সেখানে মুখ্য ভূমি

যত দিন যাচ্ছে, এই ভাবনা আমার ক্রমশ দৃঢ়তর হচ্ছে যে, এই ভারতীয় উপমহাদেশে কিংবা বঙ্গদেশের মানুষেরা আসলে বাস করত চারুকলার জগতে, শিল্পের জগতে। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে শিল্প এমনভাবে মিলেমিশে ছিল যে, তা নিয়ে আমরা খুব বেশি ভাবি নাই বা ভাবনার প্রয়োজন বোধ করি নাই। এখনো হয়তো এ দেশের মানুষ কিছু মাত্রায় বাস করে

প্রতিটি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের পরিবর্তন ঘটছে। এসব পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যত শক্তিশালী হয়, সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিবাচক পরিবর্তন তত দ্রুত ঘটে। নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আশাবাদের যথেষ্ট কারণ আছে এবং এ

ভারতে ২৮টি রাজ্য এবং ৭টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে আয়তন ও জনসংখ্যার সঙ্গে জিডিপির তুলনা করলে সর্বভারতীয় পটভূমিতে আসামের অবস্থান সহজে বোঝা যায়। ভারতের জনসংখ্যায় আসামের হিস্যা (২০১১-এর হিসাবে) ২.৫৮ শতাংশ। আয়তনে হিস্যা ২.৩৯ শতাংশ। কিন্তু জিডিপিতে হিস্যা মাত্র ১.৭০ শতাংশ। আয়তন ও জনসংখ্যার সঙ্গে জিডিপির

প্রথমে একটা ঘটনা বলে নিই। বাংলাদেশের ব্যাংকঋণের বর্তমান সংস্কৃতি নিয়ে কথা বলতে গেলেই এ ঘটনার কথা মনে আসে। এক যুবক ড্রাইভিং লাইসেন্স নেবে। একটা ভালো ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হয়ে কয়েক মাস খুব নিষ্ঠার সঙ্গে শিখে, ভালোভাবে প্র্যাকটিস করে সে আবেদন করল। যথাসময়ে এবং নিয়ম মেনে সে পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। কিন্তু পর

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপিত হলো দুই বছর আগে। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা ছিনিয়ে এনেছিলাম বিজয়ের লাল সূর্য। আমাদের স্বাধীনতা শুধু একটি ভূখণ্ডের নয়, নয় একটি মানবগোষ্ঠীর; সে বিজয় একটি চেতনার, একটি সংগ্রামের, একটি ইতিহাসের।

দেশে যথেষ্ট অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলে, গণতন্ত্র কিছুটা কম হলেও ক্ষতি নেই—এমন একটি ধারণার প্রসার ঘটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বেশ কয়েক বছর ধরে ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে। এই ধারণার পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে তারা চীনের দৃষ্টান্তও হাজির করছে।

ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, সে বিষয়ে বলতে গেলে প্রথমে বাংলাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে বারো হাজার কিলোমিটার দূরের একটি দেশে আমার যাপিত জীবন, সাম্প্রতিক ভৌগোলিক অবস্থান, পরিপার্শ্ব এবং বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতাটা তুলে ধরতে হবে।

‘আজকের পত্রিকা’ দুটি বছর অতিক্রান্তের পর পদার্পণ করেছে তৃতীয় বর্ষে। গত ২৭ জুন প্রতিষ্ঠাদিবস ঈদুল আজহার ছুটির কারণে উদ্‌যাপন করা হয়ে ওঠেনি, তাই আমরা ২৭ জুলাই দিনটি উদ্‌যাপন করছি। শুভ এই দিনে পাঠক, লেখক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই, জানাই কৃতজ্ঞতা।