ড. মো. গোলাম রহমান
‘আজকের পত্রিকা’ দুটি বছর অতিক্রান্তের পর পদার্পণ করেছে তৃতীয় বর্ষে। গত ২৭ জুন প্রতিষ্ঠাদিবস ঈদুল আজহার ছুটির কারণে উদ্যাপন করা হয়ে ওঠেনি, তাই আমরা ২৭ জুলাই দিনটি উদ্যাপন করছি। শুভ এই দিনে পাঠক, লেখক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই, জানাই কৃতজ্ঞতা।
অনেকে বলেছেন, আজকের পত্রিকা বিশ্বে কোভিড-১৯-এর মতো এক সংকটময় সময়ে আত্মপ্রকাশ করে চমক সৃষ্টি করেছে। সমস্যা-সংকটেও জীবন যেমন থেমে থাকে না; থেমে থাকে না কোনো ভালো উদ্যোগও। দেশে বস্তুনিষ্ঠ, রুচিশীল ও পরিবারের সবার জন্য সীমিত আকারের একটি সংবাদপত্রের চাহিদা অনুভূত হয়েছিল অনেক দিন থেকে। আমাদের দেশের সংবাদপত্র-পাঠকদের পছন্দমতো সংবাদ ও অন্যান্য বিষয়বস্তুর প্রতি আগ্রহ এবং তাঁদের পাঠাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে সংবাদপত্র পাঠে তুলনামূলকভাবে তাঁরা স্বল্প সময় ব্যয় করতে চান এবং সংবাদপত্র ক্রয় করার ক্ষেত্রে তাঁরা সাশ্রয়ী হতে চান।
সাধারণভাবে একজন পাঠক খুব বেশি সময় কিংবা খুব বেশি বিষয়বস্তু পাঠ করতে পারেন না। পাঠকদের আগ্রহ-অনাগ্রহের ব্যাপারে অনেক বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়। সংবাদ ও বিষয়বস্তুর আধিক্য তাঁদের বিরক্তিও তৈরি করে। তাই পাঠকের মন ও মানসিকতার কাছাকাছি পৌঁছানোর প্রচেষ্টায় আমরা সচেষ্ট আছি।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ সংখ্যা বিষয়াবলির বৈচিত্র্যে কয়েকটি পর্বে প্রকাশিত হয়েছে। আশা করা যায়, ‘অন্তহীন নক্ষত্রের আলো’ ছড়াবে সমাজ-অর্থনীতি ও রাজনীতির বিশেষ লেখাগুলো।
দেশের বিশিষ্ট লেখক ও গুণীজনদের লেখায় শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ক্রীড়াবিষয়ক আলোচনা আছে ‘পৃথিবীর অমোঘ সকাল’ পর্বে। আর ‘অন্ধকারে জোনাকির মতো’ পর্বে আছে বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা। প্রতিটি পর্বেই দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিদের গভীর চিন্তাচেতনার প্রতিফলন আছে তাঁদের লেখায়। লেখার এই সংকলন পাঠকদের সংগ্রহে রাখার মতো বলে প্রত্যাশা করি।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেভাবে আজকের পত্রিকা পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে, তাতে আমরা পাঠকের আগ্রহ ও অংশগ্রহণকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে চাই। প্রাপ্তি হয়েছে দেশের সংবাদপত্রের জগতে; আজকের পত্রিকা হয়েছে সমৃদ্ধ। পাঠক হলেন একটি সংবাদপত্রের জন্য পরশপাথরস্বরূপ; পাঠকের হাতের স্পর্শে সাধারণ পাতা হয়ে ওঠে সোনার পাতা/স্বর্ণপত্র। আমরা পাঠকের বৈচিত্র্য ও আগ্রহের কথা স্মরণে রেখে সমাজ, সংসার, দেশ, বিদেশ, রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, নারী, শিশু, খেলাধুলা, বিনোদন—প্রায় সব বিষয়ে সংবাদ ও বিশিষ্টজনের আলোচনা, মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি পরিবেশন করে যাচ্ছি।
পাঠকের পরিবর্তনশীল ভালো লাগা, মন্দ লাগা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য—তাঁদের মতামতকে স্বাগত জানাই। স্বাধীনতার ৫২ বছরে দেশের অর্জন সামনে রেখে আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জনগণের মুক্তচিন্তার মুক্ত স্বদেশ; সুখী-সমৃদ্ধ বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্যাপনে পাঠক, গ্রাহক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ীসহ সবাইকে জানাই আবারও ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
লেখক: সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
‘আজকের পত্রিকা’ দুটি বছর অতিক্রান্তের পর পদার্পণ করেছে তৃতীয় বর্ষে। গত ২৭ জুন প্রতিষ্ঠাদিবস ঈদুল আজহার ছুটির কারণে উদ্যাপন করা হয়ে ওঠেনি, তাই আমরা ২৭ জুলাই দিনটি উদ্যাপন করছি। শুভ এই দিনে পাঠক, লেখক, শুভানুধ্যায়ী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই, জানাই কৃতজ্ঞতা।
অনেকে বলেছেন, আজকের পত্রিকা বিশ্বে কোভিড-১৯-এর মতো এক সংকটময় সময়ে আত্মপ্রকাশ করে চমক সৃষ্টি করেছে। সমস্যা-সংকটেও জীবন যেমন থেমে থাকে না; থেমে থাকে না কোনো ভালো উদ্যোগও। দেশে বস্তুনিষ্ঠ, রুচিশীল ও পরিবারের সবার জন্য সীমিত আকারের একটি সংবাদপত্রের চাহিদা অনুভূত হয়েছিল অনেক দিন থেকে। আমাদের দেশের সংবাদপত্র-পাঠকদের পছন্দমতো সংবাদ ও অন্যান্য বিষয়বস্তুর প্রতি আগ্রহ এবং তাঁদের পাঠাভ্যাস পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে সংবাদপত্র পাঠে তুলনামূলকভাবে তাঁরা স্বল্প সময় ব্যয় করতে চান এবং সংবাদপত্র ক্রয় করার ক্ষেত্রে তাঁরা সাশ্রয়ী হতে চান।
সাধারণভাবে একজন পাঠক খুব বেশি সময় কিংবা খুব বেশি বিষয়বস্তু পাঠ করতে পারেন না। পাঠকদের আগ্রহ-অনাগ্রহের ব্যাপারে অনেক বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়। সংবাদ ও বিষয়বস্তুর আধিক্য তাঁদের বিরক্তিও তৈরি করে। তাই পাঠকের মন ও মানসিকতার কাছাকাছি পৌঁছানোর প্রচেষ্টায় আমরা সচেষ্ট আছি।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ সংখ্যা বিষয়াবলির বৈচিত্র্যে কয়েকটি পর্বে প্রকাশিত হয়েছে। আশা করা যায়, ‘অন্তহীন নক্ষত্রের আলো’ ছড়াবে সমাজ-অর্থনীতি ও রাজনীতির বিশেষ লেখাগুলো।
দেশের বিশিষ্ট লেখক ও গুণীজনদের লেখায় শিক্ষা-সংস্কৃতি ও ক্রীড়াবিষয়ক আলোচনা আছে ‘পৃথিবীর অমোঘ সকাল’ পর্বে। আর ‘অন্ধকারে জোনাকির মতো’ পর্বে আছে বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও পরিবেশ বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা। প্রতিটি পর্বেই দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিদের গভীর চিন্তাচেতনার প্রতিফলন আছে তাঁদের লেখায়। লেখার এই সংকলন পাঠকদের সংগ্রহে রাখার মতো বলে প্রত্যাশা করি।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে যেভাবে আজকের পত্রিকা পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে, তাতে আমরা পাঠকের আগ্রহ ও অংশগ্রহণকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে চাই। প্রাপ্তি হয়েছে দেশের সংবাদপত্রের জগতে; আজকের পত্রিকা হয়েছে সমৃদ্ধ। পাঠক হলেন একটি সংবাদপত্রের জন্য পরশপাথরস্বরূপ; পাঠকের হাতের স্পর্শে সাধারণ পাতা হয়ে ওঠে সোনার পাতা/স্বর্ণপত্র। আমরা পাঠকের বৈচিত্র্য ও আগ্রহের কথা স্মরণে রেখে সমাজ, সংসার, দেশ, বিদেশ, রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, নারী, শিশু, খেলাধুলা, বিনোদন—প্রায় সব বিষয়ে সংবাদ ও বিশিষ্টজনের আলোচনা, মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি পরিবেশন করে যাচ্ছি।
পাঠকের পরিবর্তনশীল ভালো লাগা, মন্দ লাগা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য—তাঁদের মতামতকে স্বাগত জানাই। স্বাধীনতার ৫২ বছরে দেশের অর্জন সামনে রেখে আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জনগণের মুক্তচিন্তার মুক্ত স্বদেশ; সুখী-সমৃদ্ধ বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্যাপনে পাঠক, গ্রাহক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ীসহ সবাইকে জানাই আবারও ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
লেখক: সম্পাদক, আজকের পত্রিকা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪