প্রযুক্তি ডেস্ক
নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ডিভাইসগুলোতে টিকটক ব্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি কানাডার সরকারি ডিভাইসগুলোতেও নিষিদ্ধ করা হয়েছ টিকটক। টিকটকের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে টিকটক বিক্রি করে দিতেও চাপ দিচ্ছে বাইডেন সরকার।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটকের মালিক ‘বাইটড্যান্স’ মূলত চীনা প্রতিষ্ঠান। কমিটি অন ফরেইন ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেটস (সিএফআইইউএস) চাচ্ছে বাইটড্যান্স যেন টিকটকে নিজের মালিকানা বিক্রি করে দেয়। অন্যথায় প্ল্যাটফর্মটিকে যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।
টিকটক জানিয়েছে ‘বাইটড্যান্স’ থেকে আলাদা হয়ে গেলেই যে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ডেটা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগ কমে যাবে, বিষয়টি এমন নয়। এদিকে, সিএফআইইউএস এর সঙ্গে আলোচনা এগোতে ‘বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন টিকটকের নির্বাহীরা। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের বাইটড্যান্সকে চাপে ফেলে বাধ্য করার প্রথম চেষ্টা নয় এটি। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও একই প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
সম্প্রতি, সব ধরনের সরকারি ডিভাইসে শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ‘টিকটক’ নিষিদ্ধ করেছে কানাডার সরকার। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। ইউরোপীয় কমিশন টিকটকের ক্ষেত্রে একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নিল উত্তর আমেরিকার এই দেশ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রহণযোগ্য মাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করছে বলে জানিয়েছিলেন কানাডার প্রধান তথ্য কর্মকর্তা। এর ফলেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় কানাডার সরকার। টিকটকের একজন মুখপাত্র বলেন, কানাডার সরকারের এমন সিদ্ধান্তে তাঁদের প্রতিষ্ঠান হতাশ।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘টিকটকের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল বলেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে আমাদের। হতে পারে এটাই আমাদের প্রথম পদক্ষেপ। অথবা এমনও হতে পারে, এরপর আমাদের আর কোনো পদক্ষেপ নিতে হবে না।’
মূলত, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং চীন সরকারের সঙ্গে টিকটকের যোগাযোগের বিষয়টিই এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে সমালোচনা ও উদ্বেগের কারণ। টিকটকের মালিক চীনা প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স লিমিটেড’।
বেলজিয়ামেও সরকারি ডিভাইসে নিষিদ্ধ করা হয়েছে টিকটক। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গিজচায়নার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার ডি ক্রু এক ঘোষণায় সাময়িকভাবে সরকারি সব স্মার্টফোনে টিকটক ব্যবহার বন্ধের কথা জানিয়েছেন। আগামী ছয় মাসের জন্য সরকারি সব ডিভাইসে অ্যাপটির ব্যবহার বন্ধ থাকবে।
নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ডিভাইসগুলোতে টিকটক ব্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি কানাডার সরকারি ডিভাইসগুলোতেও নিষিদ্ধ করা হয়েছ টিকটক। টিকটকের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে টিকটক বিক্রি করে দিতেও চাপ দিচ্ছে বাইডেন সরকার।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটকের মালিক ‘বাইটড্যান্স’ মূলত চীনা প্রতিষ্ঠান। কমিটি অন ফরেইন ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেটস (সিএফআইইউএস) চাচ্ছে বাইটড্যান্স যেন টিকটকে নিজের মালিকানা বিক্রি করে দেয়। অন্যথায় প্ল্যাটফর্মটিকে যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।
টিকটক জানিয়েছে ‘বাইটড্যান্স’ থেকে আলাদা হয়ে গেলেই যে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ডেটা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগ কমে যাবে, বিষয়টি এমন নয়। এদিকে, সিএফআইইউএস এর সঙ্গে আলোচনা এগোতে ‘বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন টিকটকের নির্বাহীরা। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের বাইটড্যান্সকে চাপে ফেলে বাধ্য করার প্রথম চেষ্টা নয় এটি। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও একই প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
সম্প্রতি, সব ধরনের সরকারি ডিভাইসে শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ‘টিকটক’ নিষিদ্ধ করেছে কানাডার সরকার। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। ইউরোপীয় কমিশন টিকটকের ক্ষেত্রে একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নিল উত্তর আমেরিকার এই দেশ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রহণযোগ্য মাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করছে বলে জানিয়েছিলেন কানাডার প্রধান তথ্য কর্মকর্তা। এর ফলেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় কানাডার সরকার। টিকটকের একজন মুখপাত্র বলেন, কানাডার সরকারের এমন সিদ্ধান্তে তাঁদের প্রতিষ্ঠান হতাশ।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত ২৭ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘টিকটকের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল বলেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে আমাদের। হতে পারে এটাই আমাদের প্রথম পদক্ষেপ। অথবা এমনও হতে পারে, এরপর আমাদের আর কোনো পদক্ষেপ নিতে হবে না।’
মূলত, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং চীন সরকারের সঙ্গে টিকটকের যোগাযোগের বিষয়টিই এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে সমালোচনা ও উদ্বেগের কারণ। টিকটকের মালিক চীনা প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স লিমিটেড’।
বেলজিয়ামেও সরকারি ডিভাইসে নিষিদ্ধ করা হয়েছে টিকটক। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট গিজচায়নার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার ডি ক্রু এক ঘোষণায় সাময়িকভাবে সরকারি সব স্মার্টফোনে টিকটক ব্যবহার বন্ধের কথা জানিয়েছেন। আগামী ছয় মাসের জন্য সরকারি সব ডিভাইসে অ্যাপটির ব্যবহার বন্ধ থাকবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৩ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৪ ঘণ্টা আগেসামনে একটি কম্পিউটার আর যদি প্রশিক্ষণ থাকে, তাহলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। বাংলাদেশে শহরের বাইরে থাকা অনেক তরুণ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত অনেক দিন ধরে। নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ এলাকায় বসে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন তাঁরা। নিজেরা ফ্রিল্যান্সিং শেখার পর এই তরুণ
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ফেসবুক পেজ হয়ে উঠেছে ব্যবসা, ব্র্যান্ডিং ও ব্যক্তিগত পরিচিতি গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফেসবুক পেজ পরিচালনা শুধু পোস্ট দেওয়া বা ছবি আপলোড করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। নিয়মিত আপডেট, গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, ইনবক্স পরিচালনা, বিজ্ঞাপন চালানো, ইনসাইট বিশ্লেষণ ও কমিউনিটি...
৪ ঘণ্টা আগে