প্রযুক্তি ডেস্ক
সব ধরনের সরকারি ডিভাইসে শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ‘টিকটক’ নিষিদ্ধ করেছে কানাডার সরকার। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। ইউরোপীয় কমিশন টিকটকের ক্ষেত্রে একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নিল উত্তর আমেরিকার এই দেশ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রহণযোগ্য মাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করছে বলে জানিয়েছিলেন কানাডার প্রধান তথ্য কর্মকর্তা। এর ফলেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় কানাডার সরকার। টিকটকের একজন মুখপাত্র বলেন, কানাডার সরকারের এমন সিদ্ধান্তে তাঁদের প্রতিষ্ঠান হতাশ।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘টিকটকের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল বলেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে আমাদের। হতে পারে এটাই আমাদের প্রথম পদক্ষেপ। অথবা এমনও হতে পারে, এরপর আমাদের আর কোনো পদক্ষেপ নিতে হবে না।’
মূলত, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং চীন সরকারের সঙ্গে টিকটকের যোগাযোগের বিষয়টিই এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে সমালোচনা ও উদ্বেগের কারণ। টিকটকের মালিক চীনা প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স লিমিটেড’।
এর আগে গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে শর্ট-ভিডিও অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ করতে নতুন একটি বিল উত্থাপন করেন দেশটির তিন জনপ্রতিনিধি। টিকটকের প্রভাব-প্রতিপত্তি নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন নীতিনির্ধারকদের ক্রমবর্ধমান শঙ্কারই প্রতিফল ঘটে ওই বিলে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, নতুন খসড়া প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন ‘সিনেট ইন্টেলিজেন্স কমিটি’র শীর্ষ রিপাবলিকান সিনেটর মার্কো রুবিও। তাঁর সঙ্গে আছেন আরও দুই জনপ্রতিনিধি। বিলে সরাসরি টিকটক এবং প্ল্যাটফর্মটির মূল কোম্পানি বাইটড্যান্সের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল।
সব ধরনের সরকারি ডিভাইসে শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ‘টিকটক’ নিষিদ্ধ করেছে কানাডার সরকার। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। ইউরোপীয় কমিশন টিকটকের ক্ষেত্রে একই ধরনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নিল উত্তর আমেরিকার এই দেশ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক গোপনীয়তা ও তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে অগ্রহণযোগ্য মাত্রায় ঝুঁকি তৈরি করছে বলে জানিয়েছিলেন কানাডার প্রধান তথ্য কর্মকর্তা। এর ফলেই এমন সিদ্ধান্ত নেয় কানাডার সরকার। টিকটকের একজন মুখপাত্র বলেন, কানাডার সরকারের এমন সিদ্ধান্তে তাঁদের প্রতিষ্ঠান হতাশ।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘টিকটকের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল বলেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে আমাদের। হতে পারে এটাই আমাদের প্রথম পদক্ষেপ। অথবা এমনও হতে পারে, এরপর আমাদের আর কোনো পদক্ষেপ নিতে হবে না।’
মূলত, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ এবং চীন সরকারের সঙ্গে টিকটকের যোগাযোগের বিষয়টিই এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে সমালোচনা ও উদ্বেগের কারণ। টিকটকের মালিক চীনা প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স লিমিটেড’।
এর আগে গত ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে শর্ট-ভিডিও অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ করতে নতুন একটি বিল উত্থাপন করেন দেশটির তিন জনপ্রতিনিধি। টিকটকের প্রভাব-প্রতিপত্তি নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন নীতিনির্ধারকদের ক্রমবর্ধমান শঙ্কারই প্রতিফল ঘটে ওই বিলে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, নতুন খসড়া প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন ‘সিনেট ইন্টেলিজেন্স কমিটি’র শীর্ষ রিপাবলিকান সিনেটর মার্কো রুবিও। তাঁর সঙ্গে আছেন আরও দুই জনপ্রতিনিধি। বিলে সরাসরি টিকটক এবং প্ল্যাটফর্মটির মূল কোম্পানি বাইটড্যান্সের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৫ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১১ ঘণ্টা আগে