প্রযুক্তি ডেস্ক
ফেসবুকের রিলে এত দিন আপলোড দেওয়া যেত ৬০ সেকেন্ডের ভিডিও। তবে এবার রিলে ভিডিওর দৈর্ঘ্যের সীমা ৯০ সেকেন্ড বা দেড় মিনিট করেছে মেটা। টিকটকের সঙ্গে পাল্লা দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের রিল ফিচারে নিয়মিতই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেটা জানায়, রিলস এর জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে রিল প্লে গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণেরও চেয়েও বেশি বেড়েছে। ভবিষ্যতে রিলের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কথাও জানিয়েছে মেটা।
গত বছর ফেসবুকে রিলের সুবিধা চালু করা হয়। ধারণা করা হয়, টিকটকের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ফেসবুকে এই ফিচার নিয়ে আসে মেটা।
সম্প্রতি, মাসিক ১২ ডলার খরচ করে যেকোনো ব্যবহারকারী নিজের ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ব্লু ব্যাজ পেতে পারবেন বলে ঘোষণা দেয় মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এই ঘোষণা দিয়েছেন জাকারবার্গ। ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, মাসিক নির্দিষ্ট একটি অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলের নামের পাশে ব্লু ব্যাজ চিহ্ন পাবেন ব্যবহারকারীরা।
এই সাবস্ক্রিপশনে ব্লু ব্যাজ পাওয়ার পাশাপাশি অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায় পাওয়া যাবে বাড়তি কিছু সুবিধা। যেসব অ্যাকাউন্ট ছদ্মবেশে অন্যের নামে ব্যবহার করে থাকে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াও সহজ হবে এই সাবস্ক্রিপশন সেবার ফলে। নতুন এই ফিচার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা জুড়ে গ্রাহকের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাকারবার্গ।
মেটা জানিয়েছে, ওয়েব সংস্করণে ব্লু ব্যাজের জন্য ব্যবহারকারীকে খরচ করতে হবে মাসিক ১১ ডলার ৯৯ সেন্ট। অপরদিকে, মোবাইল সংস্করণে খরচ করতে হবে মাসিক ১৪ ডলার ৯৯ সেন্ট। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এই সুবিধা।
ফেসবুকের রিলে এত দিন আপলোড দেওয়া যেত ৬০ সেকেন্ডের ভিডিও। তবে এবার রিলে ভিডিওর দৈর্ঘ্যের সীমা ৯০ সেকেন্ড বা দেড় মিনিট করেছে মেটা। টিকটকের সঙ্গে পাল্লা দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের রিল ফিচারে নিয়মিতই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেটা জানায়, রিলস এর জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে রিল প্লে গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণেরও চেয়েও বেশি বেড়েছে। ভবিষ্যতে রিলের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর কথাও জানিয়েছে মেটা।
গত বছর ফেসবুকে রিলের সুবিধা চালু করা হয়। ধারণা করা হয়, টিকটকের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ফেসবুকে এই ফিচার নিয়ে আসে মেটা।
সম্প্রতি, মাসিক ১২ ডলার খরচ করে যেকোনো ব্যবহারকারী নিজের ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ব্লু ব্যাজ পেতে পারবেন বলে ঘোষণা দেয় মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত রবিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে এই ঘোষণা দিয়েছেন জাকারবার্গ। ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, মাসিক নির্দিষ্ট একটি অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলের নামের পাশে ব্লু ব্যাজ চিহ্ন পাবেন ব্যবহারকারীরা।
এই সাবস্ক্রিপশনে ব্লু ব্যাজ পাওয়ার পাশাপাশি অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায় পাওয়া যাবে বাড়তি কিছু সুবিধা। যেসব অ্যাকাউন্ট ছদ্মবেশে অন্যের নামে ব্যবহার করে থাকে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াও সহজ হবে এই সাবস্ক্রিপশন সেবার ফলে। নতুন এই ফিচার ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা জুড়ে গ্রাহকের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জাকারবার্গ।
মেটা জানিয়েছে, ওয়েব সংস্করণে ব্লু ব্যাজের জন্য ব্যবহারকারীকে খরচ করতে হবে মাসিক ১১ ডলার ৯৯ সেন্ট। অপরদিকে, মোবাইল সংস্করণে খরচ করতে হবে মাসিক ১৪ ডলার ৯৯ সেন্ট। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এই সুবিধা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
১৪ মিনিট আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৭ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৮ ঘণ্টা আগে