প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীদের কাছে থাকা সরকারি ফোনে চীনা মালিকানাধীন শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে গত ১৬ মার্চ এই সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাজ্য সরকার। এদিকে টিকটকের চীনের মালিকানা বিক্রি করতে বাইটড্যান্সের ওপর চাপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি, ইউরোপের আরেকটি দেশ বেলজিয়ামের সরকারি ফোনেও নিষিদ্ধ হয় টিকটক।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্রিটিশ সরকার আশঙ্কা করছে টিকটকের মাধ্যমে সরকারি ফোনে থাকা সংবেদনশীল তথ্য চীন সরকারের হাতে চলে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী অলিভার ডাউডেন বলেন, টিকটক অ্যাপে জারি করা এই নিষেধাজ্ঞা ‘সতর্কতামূলক’ পদক্ষেপ হিসেবে নেওয়া হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এদিকে ব্যবহারকারীদের তথ্য চীন সরকারের কাছে হস্তান্তর করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে টিকটক। টিকটকের গভর্নমেন্ট রিলেশনস অ্যান্ড পাবলিক পলিসি ইন ইউরোপের ভাইস-প্রেসিডেন্ট থিও বার্ট্রাম বলেন, ‘মূলত ভূ-রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভয় নয়, বাস্তবতার ভিত্তিতে আমরা তাদের সবকিছু বিবেচনা করতে বলেছি।’
লন্ডনে অবস্থিত চীনা দূতাবাস জানায়, ব্রিটিশ সরকারের এই পদক্ষেপ কোনো তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়িক পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আস্থাকে ক্ষুণ্ন করবে। ব্রিটিশ ক্যাবিনেট মন্ত্রী অলিভার ডাউডেন বলেন, ‘আমি জনসাধারণকে টিকটক ব্যবহার করার বিরুদ্ধে কোনো পরামর্শ দেব না।’
এদিকে টিকটকের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে টিকটক বিক্রি করে দিতেও চাপ দিচ্ছে বাইডেন সরকার। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটকের মালিক ‘বাইটড্যান্স’ মূলত চীনা প্রতিষ্ঠান। কমিটি অন ফরেইন ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেটস (সিএফআইইউএস) চাচ্ছে বাইটড্যান্স যেন টিকটকে নিজের মালিকানা বিক্রি করে দেয়। অন্যথায় প্ল্যাটফর্মটিকে যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।
টিকটক জানিয়েছে ‘বাইটড্যান্স’ থেকে আলাদা হয়ে গেলেই যে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ডেটা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগ কমে যাবে, বিষয়টি এমন নয়। এদিকে, সিএফআইইউএস এর সঙ্গে আলোচনা এগোতে ‘বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন টিকটকের নির্বাহীরা। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের বাইটড্যান্সকে চাপে ফেলে বাধ্য করার প্রথম চেষ্টা নয় এটি। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও একই প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীদের কাছে থাকা সরকারি ফোনে চীনা মালিকানাধীন শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে গত ১৬ মার্চ এই সিদ্ধান্ত নেয় যুক্তরাজ্য সরকার। এদিকে টিকটকের চীনের মালিকানা বিক্রি করতে বাইটড্যান্সের ওপর চাপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি, ইউরোপের আরেকটি দেশ বেলজিয়ামের সরকারি ফোনেও নিষিদ্ধ হয় টিকটক।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্রিটিশ সরকার আশঙ্কা করছে টিকটকের মাধ্যমে সরকারি ফোনে থাকা সংবেদনশীল তথ্য চীন সরকারের হাতে চলে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী অলিভার ডাউডেন বলেন, টিকটক অ্যাপে জারি করা এই নিষেধাজ্ঞা ‘সতর্কতামূলক’ পদক্ষেপ হিসেবে নেওয়া হয়েছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এদিকে ব্যবহারকারীদের তথ্য চীন সরকারের কাছে হস্তান্তর করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে টিকটক। টিকটকের গভর্নমেন্ট রিলেশনস অ্যান্ড পাবলিক পলিসি ইন ইউরোপের ভাইস-প্রেসিডেন্ট থিও বার্ট্রাম বলেন, ‘মূলত ভূ-রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভয় নয়, বাস্তবতার ভিত্তিতে আমরা তাদের সবকিছু বিবেচনা করতে বলেছি।’
লন্ডনে অবস্থিত চীনা দূতাবাস জানায়, ব্রিটিশ সরকারের এই পদক্ষেপ কোনো তথ্যের ভিত্তিতে নয়, বরং এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়িক পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আস্থাকে ক্ষুণ্ন করবে। ব্রিটিশ ক্যাবিনেট মন্ত্রী অলিভার ডাউডেন বলেন, ‘আমি জনসাধারণকে টিকটক ব্যবহার করার বিরুদ্ধে কোনো পরামর্শ দেব না।’
এদিকে টিকটকের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে টিকটক বিক্রি করে দিতেও চাপ দিচ্ছে বাইডেন সরকার। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটকের মালিক ‘বাইটড্যান্স’ মূলত চীনা প্রতিষ্ঠান। কমিটি অন ফরেইন ইনভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেটস (সিএফআইইউএস) চাচ্ছে বাইটড্যান্স যেন টিকটকে নিজের মালিকানা বিক্রি করে দেয়। অন্যথায় প্ল্যাটফর্মটিকে যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।
টিকটক জানিয়েছে ‘বাইটড্যান্স’ থেকে আলাদা হয়ে গেলেই যে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ডেটা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট উদ্বেগ কমে যাবে, বিষয়টি এমন নয়। এদিকে, সিএফআইইউএস এর সঙ্গে আলোচনা এগোতে ‘বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন টিকটকের নির্বাহীরা। যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের বাইটড্যান্সকে চাপে ফেলে বাধ্য করার প্রথম চেষ্টা নয় এটি। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও একই প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৩ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৪ ঘণ্টা আগেসামনে একটি কম্পিউটার আর যদি প্রশিক্ষণ থাকে, তাহলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। বাংলাদেশে শহরের বাইরে থাকা অনেক তরুণ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত অনেক দিন ধরে। নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ এলাকায় বসে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন তাঁরা। নিজেরা ফ্রিল্যান্সিং শেখার পর এই তরুণ
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ফেসবুক পেজ হয়ে উঠেছে ব্যবসা, ব্র্যান্ডিং ও ব্যক্তিগত পরিচিতি গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফেসবুক পেজ পরিচালনা শুধু পোস্ট দেওয়া বা ছবি আপলোড করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। নিয়মিত আপডেট, গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, ইনবক্স পরিচালনা, বিজ্ঞাপন চালানো, ইনসাইট বিশ্লেষণ ও কমিউনিটি...
৪ ঘণ্টা আগে