প্রযুক্তি ডেস্ক
কনটেন্ট নির্মাতাদের সরাসরি আয়ের সুযোগ দিতে নতুন একটি সুবিধা চালুর ঘোষণা দিয়েছে টিকটক। ‘সিরিজ’ নামের এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট নির্মাতারা এই শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ভিডিও দেখানোর বিনিময়ে দর্শকের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ আয় করতে পারবেন।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক ব্লগপোস্টে টিকটক জানিয়েছে, নতুন পদ্ধতিতে আয় করতে হলে কনটেন্ট নির্মাতাদের কমপক্ষে ২০ মিনিট দৈর্ঘ্যের এক বা একাধিক ভিডিও তৈরি করতে হবে। ভিডিওগুলো ‘সিরিজ’ অপশনে জমা রাখতে হবে। এই অপশনে সর্বোচ্চ ৮০টি ভিডিও জমা রাখতে পারবেন নির্মাতারা। সিরিজ অপশনে থাকা ভিডিওগুলো ব্যবহারকারীরা টাকার বিনিময়ে দেখতে পারবেন। দর্শকদের কাছ থেকে পাওয়া এই অর্থ সরাসরি নির্মাতাদের অ্যাকাউন্টে চলে যাবে।
টিকটক জানায়, কনটেন্ট নির্মাতারা নিজেদের ইচ্ছেমতো মূল্য নির্ধারণ করতে পারবেন। ফলে তাঁরা আরও বেশি আয়ের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া, দর্শকও নিজেদের পছন্দের নির্মাতাদের বড় দৈর্ঘ্যের ভিডিওগুলো দেখার সুযোগ পাবেন।
সম্প্রতি কনটেন্ট নির্মাতাদের আয়ের সুযোগ বাড়াতে নতুন সুবিধা নিয়ে আসার ঘোষণা দেয় টিকটক। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক একটি ‘পেওয়াল’ ফিচার বানাচ্ছে। এই ফিচারের ফলে যে কোনো ভিডিওতে প্রবেশের আগে দর্শক এক ডলার (বা নির্মাতার পছন্দের মূল্য) আর্থিক ফি নির্মাতাকে দেওয়ার সুযোগ পাবেন। ফলে প্ল্যাটফর্মের ভিডিও নির্মাতারা বাড়তি আয় করতে পারবেন।
এই ফিচার কীভাবে কাজ করবে, সেটি এখনো পরিষ্কার নয়। তবে, এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মের নির্মাতারা বিভিন্ন জনপ্রিয় ভিডিও থেকে সরাসরি আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ পাবেন। প্ল্যাটফর্ম থেকে তুলনামূলক কম আর্থিক ফি পাওয়া নিয়ে অভিযোগ আসায় নিজেদের ‘ক্রিয়েটর ফান্ড’ নতুন করে ঢেলে সাজানো নিয়েও ভাবছে টিকটক কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের আয় বাড়াতে ‘ট্যালেন্ট ম্যানেজার পোর্টাল’ চালু করার কথা জানায় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক। পোর্টালটির মাধ্যমে ভিডিও ক্রিয়েটরেরা বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আরও সহজে বিভিন্ন প্রচারণামূলক চুক্তি করতে পারছেন। ফলে কনটেন্ট নির্মাতাদের আয় বাড়বে।
কনটেন্ট নির্মাতাদের সরাসরি আয়ের সুযোগ দিতে নতুন একটি সুবিধা চালুর ঘোষণা দিয়েছে টিকটক। ‘সিরিজ’ নামের এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট নির্মাতারা এই শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে ভিডিও দেখানোর বিনিময়ে দর্শকের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ আয় করতে পারবেন।
দ্য ভার্জের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক ব্লগপোস্টে টিকটক জানিয়েছে, নতুন পদ্ধতিতে আয় করতে হলে কনটেন্ট নির্মাতাদের কমপক্ষে ২০ মিনিট দৈর্ঘ্যের এক বা একাধিক ভিডিও তৈরি করতে হবে। ভিডিওগুলো ‘সিরিজ’ অপশনে জমা রাখতে হবে। এই অপশনে সর্বোচ্চ ৮০টি ভিডিও জমা রাখতে পারবেন নির্মাতারা। সিরিজ অপশনে থাকা ভিডিওগুলো ব্যবহারকারীরা টাকার বিনিময়ে দেখতে পারবেন। দর্শকদের কাছ থেকে পাওয়া এই অর্থ সরাসরি নির্মাতাদের অ্যাকাউন্টে চলে যাবে।
টিকটক জানায়, কনটেন্ট নির্মাতারা নিজেদের ইচ্ছেমতো মূল্য নির্ধারণ করতে পারবেন। ফলে তাঁরা আরও বেশি আয়ের সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া, দর্শকও নিজেদের পছন্দের নির্মাতাদের বড় দৈর্ঘ্যের ভিডিওগুলো দেখার সুযোগ পাবেন।
সম্প্রতি কনটেন্ট নির্মাতাদের আয়ের সুযোগ বাড়াতে নতুন সুবিধা নিয়ে আসার ঘোষণা দেয় টিকটক। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট এনগ্যাজেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিকটক একটি ‘পেওয়াল’ ফিচার বানাচ্ছে। এই ফিচারের ফলে যে কোনো ভিডিওতে প্রবেশের আগে দর্শক এক ডলার (বা নির্মাতার পছন্দের মূল্য) আর্থিক ফি নির্মাতাকে দেওয়ার সুযোগ পাবেন। ফলে প্ল্যাটফর্মের ভিডিও নির্মাতারা বাড়তি আয় করতে পারবেন।
এই ফিচার কীভাবে কাজ করবে, সেটি এখনো পরিষ্কার নয়। তবে, এর মাধ্যমে প্ল্যাটফর্মের নির্মাতারা বিভিন্ন জনপ্রিয় ভিডিও থেকে সরাসরি আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ পাবেন। প্ল্যাটফর্ম থেকে তুলনামূলক কম আর্থিক ফি পাওয়া নিয়ে অভিযোগ আসায় নিজেদের ‘ক্রিয়েটর ফান্ড’ নতুন করে ঢেলে সাজানো নিয়েও ভাবছে টিকটক কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ভিডিও কনটেন্ট নির্মাতাদের আয় বাড়াতে ‘ট্যালেন্ট ম্যানেজার পোর্টাল’ চালু করার কথা জানায় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক। পোর্টালটির মাধ্যমে ভিডিও ক্রিয়েটরেরা বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আরও সহজে বিভিন্ন প্রচারণামূলক চুক্তি করতে পারছেন। ফলে কনটেন্ট নির্মাতাদের আয় বাড়বে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
১৭ মিনিট আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৭ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৮ ঘণ্টা আগে