অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রির জন্য নির্ধারিত সব আইফোন চীন থেকে সরিয়ে ভারতে উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিক্রির জন্য নির্ধারিত ৬ কোটি আইফোন ভারত থেকে বানিয়ে আনতে চায় কোম্পানিটি। এই পরিবর্তন শুরু হবে আগামী বছর থেকে।
২০০৭ সালে আইফোন বাজারে আসার পর থেকে বেশির ভাগ উৎপাদনই হয়ে আসছিল চীনে। তবে ২০১৭ সাল থেকে ভারতে আইফোন উৎপাদন শুরু করে অ্যাপল। ২০২৩ সালের শেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ফক্সকন ও টাটার মতো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে ভারতে তিন বছরের মধ্যে ৫ কোটি আইফোন তৈরি করবে তারা। নতুন লক্ষ্য অর্জনে অতিরিক্ত ১ কোটি ইউনিট ভারতে উৎপাদন করলেই হবে।
এদিকে চলতি মাসের শুরুতে চীনা ইলেকট্রনিকস পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র সরকার। তবে স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের জন্য কিছুটা ছাড় রয়েছে। এর পরও বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস উৎপাদনে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ভারতের ওপর বর্তমানে ১০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ রয়েছে। তবে ৯০ দিনের এক গ্রেস পিরিয়ড শেষ হলে সেটি ২৬ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, ট্রাম্প পূর্বে ভারতকে ‘শুল্ক অপব্যবহারকারী’ ও ‘শুল্কের রাজা’ বলে মন্তব্য করেছিলেন।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস আরও জানায়, গত মার্চে অ্যাপল ভারতে তৈরি ২ বিলিয়ন ডলারের আইফোন যুক্তরাষ্ট্রে বিমান পাঠিয়ে আনে, যাতে চীনের ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে পণ্যটি আমদানি করা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ফিরিয়ে আনা ট্রাম্প প্রশাসনের মূল উদ্দেশ্য হলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইলেকট্রনিকস শিল্পে সেটা প্রায় অসম্ভব।
চীনে উৎপাদন খরচ তুলনামূলকভাবে কম হওয়ার কারণে সেখানেই কারখানা গড়ে তুলেছে বহু আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। কম মজুরি, সহজলভ্য কাঁচামাল এবং উন্নত সরবরাহব্যবস্থার জন্য দেশটি দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববাজারের ইলেকট্রনিকস পণ্যের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত।
তবে সাম্প্রতিক উচ্চ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত ইলেকট্রনিকস শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, এই অতিরিক্ত করের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুধু আইফোন নয়, নানা ধরনের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রির জন্য নির্ধারিত সব আইফোন চীন থেকে সরিয়ে ভারতে উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উচ্চহারে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে এই পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বিক্রির জন্য নির্ধারিত ৬ কোটি আইফোন ভারত থেকে বানিয়ে আনতে চায় কোম্পানিটি। এই পরিবর্তন শুরু হবে আগামী বছর থেকে।
২০০৭ সালে আইফোন বাজারে আসার পর থেকে বেশির ভাগ উৎপাদনই হয়ে আসছিল চীনে। তবে ২০১৭ সাল থেকে ভারতে আইফোন উৎপাদন শুরু করে অ্যাপল। ২০২৩ সালের শেষ দিকে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ফক্সকন ও টাটার মতো সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে ভারতে তিন বছরের মধ্যে ৫ কোটি আইফোন তৈরি করবে তারা। নতুন লক্ষ্য অর্জনে অতিরিক্ত ১ কোটি ইউনিট ভারতে উৎপাদন করলেই হবে।
এদিকে চলতি মাসের শুরুতে চীনা ইলেকট্রনিকস পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র সরকার। তবে স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের জন্য কিছুটা ছাড় রয়েছে। এর পরও বৈশ্বিক ইলেকট্রনিকস উৎপাদনে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
ভারতের ওপর বর্তমানে ১০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ রয়েছে। তবে ৯০ দিনের এক গ্রেস পিরিয়ড শেষ হলে সেটি ২৬ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, ট্রাম্প পূর্বে ভারতকে ‘শুল্ক অপব্যবহারকারী’ ও ‘শুল্কের রাজা’ বলে মন্তব্য করেছিলেন।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস আরও জানায়, গত মার্চে অ্যাপল ভারতে তৈরি ২ বিলিয়ন ডলারের আইফোন যুক্তরাষ্ট্রে বিমান পাঠিয়ে আনে, যাতে চীনের ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে পণ্যটি আমদানি করা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন ফিরিয়ে আনা ট্রাম্প প্রশাসনের মূল উদ্দেশ্য হলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইলেকট্রনিকস শিল্পে সেটা প্রায় অসম্ভব।
চীনে উৎপাদন খরচ তুলনামূলকভাবে কম হওয়ার কারণে সেখানেই কারখানা গড়ে তুলেছে বহু আন্তর্জাতিক প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। কম মজুরি, সহজলভ্য কাঁচামাল এবং উন্নত সরবরাহব্যবস্থার জন্য দেশটি দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববাজারের ইলেকট্রনিকস পণ্যের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত।
তবে সাম্প্রতিক উচ্চ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত ইলেকট্রনিকস শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, এই অতিরিক্ত করের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুধু আইফোন নয়, নানা ধরনের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দিতে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা। সোমবার (১৪ জুলাই) এক ফেসবুক পোস্টে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ২০২৬ সালে মেটার প্রথম এআই সুপারক্লাস্টার ‘প্রোমিথিয়াস’ চালু হবে।
১১ ঘণ্টা আগেশিশুতোষ টেলিভিশন অনুষ্ঠান সেসেমি স্ট্রিট-এর জনপ্রিয় পাপেট চরিত্র ‘এলমোর’ এক্স অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। হ্যাকিংয়ের পর অ্যাকাউন্টটি থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ‘পাপেট’ (হাতের পুতুল) বলাসহ ইহুদি নিধনের ডাক ও জে
১২ ঘণ্টা আগেগত মাসের (জুনে) শুরুতে ‘দ্য ভেলভেট সানডাউন’ নামের একটি ব্যান্ড জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাইয়ে প্রোফাইল তৈরি করে। দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাদের গান। তবে পরে জানা যায়, এই ব্যান্ডটি পুরোপুরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। গান, প্রচারণার ছবি ও ব্যাকস্টোরি-সহ সবকিছুই তৈরি হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআই-এর সঙ্গে সর্বোচ্চ ২০০ মিলিয়ন বা ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রাণালয়টিকে আধুনিকীকরণের লক্ষ্যে এই চুক্তি করা হয়েছে। কোম্পানিটির গ্রোক চ্যাটবটটি সম্প্রতি নিজেকে ‘মেকাহিটলার’ বলে পরিচয় দেওয়ার পর এবং এক্সের
১৭ ঘণ্টা আগে