কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ে নতুন আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। এআইয়ের ওপর মানুষের নজরদারি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতের বিষয় এই আইনের মধ্যে থাকবে। ব্যবসা এবং দৈনন্দিন জীবনে এআই টুলগুলোর ব্যবহার দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দেশটির সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) এক ঘোষণায় এসব তথ্য জানানো হয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেমের ওপর ১০টি নতুন স্বেচ্ছাসেবী নির্দেশিকা উন্মোচন করেছেন অস্ট্রেলিয়ার শিল্প ও বিজ্ঞান বিষয়ক মন্ত্রী এড হুসিক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে উচ্চ–ঝুঁকির পরিস্থিতিতে নির্দেশিকাগুলো বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারে সরকার এক মাসব্যাপী পরামর্শ প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
হুসিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, ‘এআই অনেক ভালো কাজ করতে পারে তা অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকররা জানেন। তবে কিছু ভুল হলে কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে কিনা তাও তারা জানতে চান। অস্ট্রেলিয়ানরা এআই নিয়ে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা চান বলে আমরা জানতে পেরেছি ও এই বিষয়ে আমরা মনোযোগ দিয়েছি।’
নির্দেশিকা সংবলিত প্রতিবেদনে বলা হয়, এআই সিস্টেম জুড়ে মানব নিয়ন্ত্রণ থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘অর্থপূর্ণ মানব তদারকির মাধ্যমে প্রয়োজনে হস্তক্ষেপ করা যাবে এবং অপ্রত্যাশিত পরিণতি ও ক্ষতির সম্ভাবনা কমাবে। এ ছাড়া কনটেন্ট তৈরিতে এআইয়ের ভূমিকা প্রকাশে কোম্পানিগুলোকে আরও স্বচ্ছ হতে হবে।
বিশ্বজুড়ে নিয়ন্ত্রকেরা এআই টুলস দিয়ে তৈরি মিথ্যা তথ্য ও ভুয়া সংবাদ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে মাইক্রোসফট সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি এবং গুগলের জেমিনির মতো জনপ্রিয় এআই সিস্টেমগুলোর ক্ষেত্রে।
ফলস্বরূপ, চলতি বছরের মে মাসে ঐতিহাসিক এআই আইন পাস করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। উচ্চ-ঝুঁকির এআই সিস্টেমগুলোর ওপর কঠোর স্বচ্ছতার বাধ্যবাধকতা আরোপ করে এই আইন। কয়েকটি দেশের সহজ ও ঐচ্ছিক নিয়মের চেয়ে অনেক বেশি কঠোর ইউরোপের নতুন আইনটি।
শুধুমাত্র কোম্পানিগুলোর ওপর নিজেদের এআইয়ের নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেওয়ার সময় চলে গেছে বলে হুসিক মনে করেন।
অস্ট্রেলিয়ায় এআই নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট আইন নেই। তবে এআই–এর দায়িত্বশীল ব্যবহারের জন্য ২০১৯ সালে আটটি স্বেচ্ছাসেবী নীতিমালা চালু করা হয়েছিল। এই বছর প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান ব্যবস্থা উচ্চ-ঝুঁকির পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য যথেষ্ট নয়।
হুসিক বলেছেন, কোম্পানিগুলোর মাত্র এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা, ন্যায্যতা, জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতার মতো বিষয়ের ভিত্তিতে দায়িত্বশীলভাবে এআই ব্যবহার করছে।
তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে এআই অস্ট্রেলিয়ায় ২ লাখ পর্যন্ত চাকরি সৃষ্টির করতে পারে। তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসাগুলো প্রযুক্তিটি সঠিকভাবে উন্নয়ন এবং ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ে নতুন আইন প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। এআইয়ের ওপর মানুষের নজরদারি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতের বিষয় এই আইনের মধ্যে থাকবে। ব্যবসা এবং দৈনন্দিন জীবনে এআই টুলগুলোর ব্যবহার দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দেশটির সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) এক ঘোষণায় এসব তথ্য জানানো হয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেমের ওপর ১০টি নতুন স্বেচ্ছাসেবী নির্দেশিকা উন্মোচন করেছেন অস্ট্রেলিয়ার শিল্প ও বিজ্ঞান বিষয়ক মন্ত্রী এড হুসিক। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে উচ্চ–ঝুঁকির পরিস্থিতিতে নির্দেশিকাগুলো বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারে সরকার এক মাসব্যাপী পরামর্শ প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
হুসিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, ‘এআই অনেক ভালো কাজ করতে পারে তা অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকররা জানেন। তবে কিছু ভুল হলে কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে কিনা তাও তারা জানতে চান। অস্ট্রেলিয়ানরা এআই নিয়ে আরও শক্তিশালী সুরক্ষা চান বলে আমরা জানতে পেরেছি ও এই বিষয়ে আমরা মনোযোগ দিয়েছি।’
নির্দেশিকা সংবলিত প্রতিবেদনে বলা হয়, এআই সিস্টেম জুড়ে মানব নিয়ন্ত্রণ থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘অর্থপূর্ণ মানব তদারকির মাধ্যমে প্রয়োজনে হস্তক্ষেপ করা যাবে এবং অপ্রত্যাশিত পরিণতি ও ক্ষতির সম্ভাবনা কমাবে। এ ছাড়া কনটেন্ট তৈরিতে এআইয়ের ভূমিকা প্রকাশে কোম্পানিগুলোকে আরও স্বচ্ছ হতে হবে।
বিশ্বজুড়ে নিয়ন্ত্রকেরা এআই টুলস দিয়ে তৈরি মিথ্যা তথ্য ও ভুয়া সংবাদ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে মাইক্রোসফট সমর্থিত ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি এবং গুগলের জেমিনির মতো জনপ্রিয় এআই সিস্টেমগুলোর ক্ষেত্রে।
ফলস্বরূপ, চলতি বছরের মে মাসে ঐতিহাসিক এআই আইন পাস করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। উচ্চ-ঝুঁকির এআই সিস্টেমগুলোর ওপর কঠোর স্বচ্ছতার বাধ্যবাধকতা আরোপ করে এই আইন। কয়েকটি দেশের সহজ ও ঐচ্ছিক নিয়মের চেয়ে অনেক বেশি কঠোর ইউরোপের নতুন আইনটি।
শুধুমাত্র কোম্পানিগুলোর ওপর নিজেদের এআইয়ের নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেওয়ার সময় চলে গেছে বলে হুসিক মনে করেন।
অস্ট্রেলিয়ায় এআই নিয়ন্ত্রণের জন্য কোনো নির্দিষ্ট আইন নেই। তবে এআই–এর দায়িত্বশীল ব্যবহারের জন্য ২০১৯ সালে আটটি স্বেচ্ছাসেবী নীতিমালা চালু করা হয়েছিল। এই বছর প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান ব্যবস্থা উচ্চ-ঝুঁকির পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য যথেষ্ট নয়।
হুসিক বলেছেন, কোম্পানিগুলোর মাত্র এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা, ন্যায্যতা, জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতার মতো বিষয়ের ভিত্তিতে দায়িত্বশীলভাবে এআই ব্যবহার করছে।
তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে এআই অস্ট্রেলিয়ায় ২ লাখ পর্যন্ত চাকরি সৃষ্টির করতে পারে। তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসাগুলো প্রযুক্তিটি সঠিকভাবে উন্নয়ন এবং ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
১৫ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১৭ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১৯ ঘণ্টা আগে