অনলাইন ডেস্ক
পতঙ্গের মতো ছোট রোবট তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। আকারে অনেক ছোট হলেও এটি নিজের চেয়ে ২২ গুন বেশি ওজন উত্তোলন করতে পারে।
নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ার রবার্ট শেফার্ড ও তাঁর পিএইচডি ছাত্র ক্যামেরন অবিন এবং অন্য সহকর্মীরা সঙ্গে এই রোবট তৈরি করেন।
এক ইঞ্চির চেয়ে একটু বেশি দৈর্ঘ্যের এই রোবট। এর ওজন দেড়টি পেপার ক্লিপের সমান। এতে আগুন নিরোধক রেজিন ব্যবহার করা হয়েছে। থ্রিডি প্রিন্টারে তৈরি করা হয়েছে রোবটটি।
বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবটটির দেহে এক জোড়া পৃথক কম্বাসশন (দহন) চেম্বার রয়েছে, যার সঙ্গে চারটি অ্যাকচুয়েটর বা সঞ্চালক (এক ধরনের কৌশল যা বিভিন্ন শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে) যুক্ত। এই সঞ্চালকগুলো রোবটের পায়ের কাজ করে। অ্যাকচুয়েটরগুলো ফাঁপা সিলিন্ডারের মতো। প্রতিটি অ্যাকচুয়েটরের নিচের দিক ঢোল বা তবলার চামড়ার মতো সিলিকন রাবার দিয়ে আবৃত।
বিদ্যুতের সরবরাহ করা হলে কম্বাসশন চেম্বারে স্ফুলিঙ্গ তৈরি হয়। তখন চেম্বারে অক্সিজেন সহযোগে মিথেন জ্বলে ওঠে। এর ফলে তবলার চামড়ার মতো সিলিকনের পর্দাটি ফুলে ওঠে এবং রোবটটি বাতাসে লাফ দেয়।
ক্যামেরন অবিন বলেন, ‘অন্যান্য রোবটের তুলনায় ছোট হওয়া সত্ত্বেও কম্বাসশন চেম্বার থাকার কারণে এটি অনেক বেশি কাজ করতে পারে।’
রোবটটি আকারের তুলনায় অনেক উঁচুতে লাফ দিতে পারে। মাটিতেও দ্রুত চলাচল করতে পারে। জ্বালানি ভিত্তিক অ্যাকচুয়েটরের জন্য রোবটটি এত বল ও শক্তি পায়।
প্রতিবেদন অনুসারে, উচ্চ পর্যায়ের নিয়ন্ত্রণ সক্ষমতা রেখে এই অ্যাকচুয়েটরের নকশা করা হয়েছে। রোবটের চাবি ঘুরিয়ে এর গতি ও স্ফুলিঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সেই সঙ্গে জ্বালানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে রোবটটিকে বিভিন্নভাবে চালানো যায়।
অবিন বলেন, ‘চার পেয়ে পতঙ্গের মতো রোবটগুলো অনুসন্ধান, উদ্ধার, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ, নজরদারি ও বিরূপ পরিবেশে পথ দেখানোর মতো কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে।’
তবে, রোবটটি এখনো পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়নি বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন। এটি এখনো প্রোটোটাইপ পর্যায়ে রয়েছে।
পতঙ্গের মতো ছোট রোবট তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। আকারে অনেক ছোট হলেও এটি নিজের চেয়ে ২২ গুন বেশি ওজন উত্তোলন করতে পারে।
নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ার রবার্ট শেফার্ড ও তাঁর পিএইচডি ছাত্র ক্যামেরন অবিন এবং অন্য সহকর্মীরা সঙ্গে এই রোবট তৈরি করেন।
এক ইঞ্চির চেয়ে একটু বেশি দৈর্ঘ্যের এই রোবট। এর ওজন দেড়টি পেপার ক্লিপের সমান। এতে আগুন নিরোধক রেজিন ব্যবহার করা হয়েছে। থ্রিডি প্রিন্টারে তৈরি করা হয়েছে রোবটটি।
বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোবটটির দেহে এক জোড়া পৃথক কম্বাসশন (দহন) চেম্বার রয়েছে, যার সঙ্গে চারটি অ্যাকচুয়েটর বা সঞ্চালক (এক ধরনের কৌশল যা বিভিন্ন শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে) যুক্ত। এই সঞ্চালকগুলো রোবটের পায়ের কাজ করে। অ্যাকচুয়েটরগুলো ফাঁপা সিলিন্ডারের মতো। প্রতিটি অ্যাকচুয়েটরের নিচের দিক ঢোল বা তবলার চামড়ার মতো সিলিকন রাবার দিয়ে আবৃত।
বিদ্যুতের সরবরাহ করা হলে কম্বাসশন চেম্বারে স্ফুলিঙ্গ তৈরি হয়। তখন চেম্বারে অক্সিজেন সহযোগে মিথেন জ্বলে ওঠে। এর ফলে তবলার চামড়ার মতো সিলিকনের পর্দাটি ফুলে ওঠে এবং রোবটটি বাতাসে লাফ দেয়।
ক্যামেরন অবিন বলেন, ‘অন্যান্য রোবটের তুলনায় ছোট হওয়া সত্ত্বেও কম্বাসশন চেম্বার থাকার কারণে এটি অনেক বেশি কাজ করতে পারে।’
রোবটটি আকারের তুলনায় অনেক উঁচুতে লাফ দিতে পারে। মাটিতেও দ্রুত চলাচল করতে পারে। জ্বালানি ভিত্তিক অ্যাকচুয়েটরের জন্য রোবটটি এত বল ও শক্তি পায়।
প্রতিবেদন অনুসারে, উচ্চ পর্যায়ের নিয়ন্ত্রণ সক্ষমতা রেখে এই অ্যাকচুয়েটরের নকশা করা হয়েছে। রোবটের চাবি ঘুরিয়ে এর গতি ও স্ফুলিঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সেই সঙ্গে জ্বালানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে রোবটটিকে বিভিন্নভাবে চালানো যায়।
অবিন বলেন, ‘চার পেয়ে পতঙ্গের মতো রোবটগুলো অনুসন্ধান, উদ্ধার, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ, নজরদারি ও বিরূপ পরিবেশে পথ দেখানোর মতো কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে।’
তবে, রোবটটি এখনো পুরোপুরিভাবে তৈরি হয়নি বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন। এটি এখনো প্রোটোটাইপ পর্যায়ে রয়েছে।
মোবাইল ফোনসেট এখন শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়; কোনো কোনো ক্ষেত্রে এটি হয়ে উঠেছে বিলাসিতার প্রতীকও। কিছু কিছু ফোনসেট আধুনিক প্রযুক্তির পাশাপাশি সোনা, হীরা, প্লাটিনাম এবং অন্য দামি ধাতু দিয়ে শৈল্পিকভাবে ডিজাইন করা হয়।
৪১ মিনিট আগেপ্রযুক্তির উন্নতির ধারাবাহিকতায় আমরা একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করার উপায়ও বদলে ফেলেছি। এখন আর শুধু ফোনকল বা মেসেজই নয়, ভিডিও কলে কথা বলা কিংবা একাধিক মানুষকে একসঙ্গে যুক্ত করা আরও সহজ হয়ে উঠেছে। তাই পুরোনো অনেক প্রযুক্তিকে...
১ ঘণ্টা আগেডিজিটাল যুগে প্রযুক্তি আমাদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। ধর্ম পালনসহ জীবনের বহু ক্ষেত্রে আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করছি। বর্তমানে এআইভিত্তিক বিভিন্ন ইসলামিক অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীদের ধর্মীয় জীবনযাপন ও তথ্য জানতে সাহায্য করছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, কোডার, বিজ্ঞানী, ডিজাইনার, গল্পকার, নির্মাতা, প্রযুক্তিবিদ ও উদ্ভাবকদের নিয়ে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ। ২০১২ সালে শুরু হওয়া এই চ্যালেঞ্জে পৃথিবীর প্রায় ১৮৫টি দেশ ও অঞ্চল থেকে ২ লাখ ২০ হাজারের...
১ ঘণ্টা আগে