ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন শুধু তথ্য বিশ্লেষণেই নয়, চিকিৎসার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। রোগীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো এবং আবেগ বোঝার ক্ষেত্রে অনেক সময় চিকিৎসকদেরও ছাড়িয়ে যাচ্ছে এআই। এমনই অভিজ্ঞতার কথা জানাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিরল রোগে আক্রান্ত র্যাচেল স্টল এবং দেশটির শীর্ষ চিকিৎসকেরা।
র্যাচেল স্টল ‘সাইক্লিক কুশিংস সিনড্রোম’ নামের একটি দুর্লভ রোগে আক্রান্ত। এ রোগে শরীরে কর্টিসল হরমোনের (এক ধরনের স্ট্রেস হরমোন) মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায়। কয়েক বছর আগে র্যাচেলের মস্তিষ্কের একটি টিউমার অপসারণ করা হয়েছিল। তবে আবারও সেই টিউমার ফিরে এসেছে। দিন দিন শারীরিক অবস্থা খারাপের পাশাপাশি তাঁর মানসিক উদ্বেগও বেড়ে যায়। কারণ, দীর্ঘদিনের চিকিৎসক তাঁর প্রশ্ন এবং দুশ্চিন্তায় বিরক্তি দেখাতে শুরু করেন।
এ সময় র্যাচেল প্রথমবারের মতো চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন। নিজের উপসর্গ আর প্রশ্ন লিখে পাঠান এআইয়ের কাছে। তিনি অবাক হয়ে যান!
শুধু সঠিক তথ্যই নয়, এআই বিস্তারিত, সহানুভূতিশীল ভাষায় উত্তর দিয়েছে। র্যাচেল বলেন, ‘ডাক্তারদের সামনে সব কথা বলা যায় না। সময় কম থাকে। চ্যাটজিপিটি সে সীমাবদ্ধতা ভেঙে দিয়েছে।’
এআইয়ের উত্তরে ছিল, ‘এটা নিশ্চয়ই আপনার জন্য হতাশাজনক’ কিংবা ‘আমি দুঃখিত’—ছোট ছোট এ শব্দগুলোই মানসিকভাবে বড় সহায়তা করেছে র্যাচেল স্টলকে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জনাথন চেনও এআইকে কঠিন এক প্রশ্ন করেছিলেন। তাঁর এক রোগী আলঝেইমার আক্রান্ত এবং খাবার গিলতে পারছিলেন না। তিনি রোগীর স্ত্রীর সঙ্গে ‘ফিডিং টিউব’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এ বিষয়টি ছিল খুবই সংবেদনশীল। তাই কীভাবে এ কথাটি বলবেন, তা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন তিনি এআইয়ের কাছে প্রশ্ন করেন। তিনি জানতে চান, এই অবস্থায় তিনি কীভাবে রোগীর স্ত্রীর সঙ্গে ডিল করবেন।
চেন ভেবেছিলেন, এআই হয়তো এতে হোঁচট খাবে। কিন্তু চ্যাটজিপিটি এমন উপদেশ দেয়, যা তাঁকে অবাক করে! এআই লিখেছিল, ‘তাদের দাম্পত্যজীবন থেকে বোঝা যেতে পারে, রোগী লড়াকু মানুষ কি না। তবে লড়াইয়ের অর্থ সব সময় দীর্ঘায়ু নয়, অনেক সময় শান্তি ও স্বস্তিও হতে পারে।’
চেন বলেন, ‘চ্যাটজিপিটির সঙ্গে এই আলাপ আমার মানবিক দক্ষতাও বাড়িয়েছে। কঠিন কথাও কীভাবে কোমলভাবে বলা যায়, তা শিখিয়েছে।’
সময়ের অভাবে কমছে সহানুভূতি
যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসকদের ওপর প্রচণ্ড চাপ। সাধারণত একজন রোগীর জন্য মাত্র ২০ মিনিট সময় মেলে। এর মধ্যে আবার ইলেকট্রনিক স্বাস্থ্য নথি, ওষুধের প্রেসক্রিপশন, রেফারালসহ নানা কাজে সময় যায়। ফলে রোগীদের আবেগ বোঝা, কিংবা সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ প্রায় থাকেই না।
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির চিকিৎসক ড. উইলিয়াম স্মল বলেন, ‘এমপ্যাথি (সহানুভূতি) আসলে শেখানো যায়। মেডিকেল স্কুলে শেখানোও হয়। কিন্তু চাকরির বাস্তবতায় তা হারিয়ে যায়।’
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল্যাঙ্গোন হেলথের এক গবেষণায় দেখা গেছে, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তর অনেক সময় চিকিৎসকদের চেয়ে বেশি আবেগময় এবং যোগাযোগ দক্ষতায় উন্নত। কারণ, এআইয়ের কোনো সময়সীমা নেই। সহজেই দীর্ঘ কথোপকথন চালিয়ে যেতে পারে।
রোগীর দুশ্চিন্তা, ডাক্তারদের ক্লান্তি
অনেক সময় রোগীরা তাঁদের অসুস্থতা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করতে থাকেন। চিকিৎসকের পক্ষে সব সময় দ্রুত উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। যেমন একজন ক্যানসার রোগী জানান, তাঁর চিকিৎসক বিদেশে থাকায় জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর আসতে কয়েক দিন লেগেছিল। ওই সময় তাঁর মানসিক অস্থিরতা বেড়েছিল বহুগুণ। সে জায়গায় এখন এআই হতে পারে সহজ সমাধান।
ড. চেন বলেন, ‘এত রোগী, এত কাজ—এভাবে চলা অসম্ভব। এআই ছাড়া এই অবস্থার উন্নতি সম্ভব নয়।’
স্বাস্থ্যব্যবস্থায় এআই
যুক্তরাষ্ট্রে এখন এআই ব্যবহার করে চিকিৎসকদের সময় বাঁচানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকের পরামর্শ শোনার সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার ‘অ্যাম্বিয়েন্ট ডকুমেন্টেশন’ প্রযুক্তিতে সে কথাবার্তা নথিভুক্ত করে। অনেক হাসপাতালেই এখন অপারেশনের পর যে সারাংশ দেওয়া হয়, তাও এআই তৈরি করে।
এ ছাড়া, মেমোগ্রাফি বা এক্স-রেসহ বিভিন্ন রেডিওলজিক্যাল ছবি বিশ্লেষণেও এআই ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে ক্যানসারসহ নানা রোগ শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের ডিন ড. বার্নার্ড চ্যাং বলেন, ‘এআই চিকিৎসকদের বদলে দেবে না। তবে যাঁরা এআই ব্যবহারে দক্ষ হবেন, তাঁরা-ই সবচেয়ে মানবিক চিকিৎসক হয়ে উঠবেন।’
চিকিৎসা শিক্ষায়ও এআই
আগে চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের ‘কেস স্টাডি’ শেখানো হতো। এখন এআই দিয়ে ভার্চুয়াল রোগী তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে রোগীর আবেগ-অনুভূতি বুঝে কথা বলার অনুশীলন করছেন।
ড. চ্যাং বলেন, ‘একজন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মা, অতিরিক্ত কথা বলা রোগী বা কথা বলতে সংকোচ বোধ করা রোগী—সবকিছুই এআইভিত্তিক ভার্চুয়াল রোগী দিয়ে অনুশীলন করা যাচ্ছে। এতে যে অভিজ্ঞতা তৈরি হয়, সেটা বাস্তবে খুব কাজে আসছে।’
র্যাচেল স্টলের মতো রোগীদের জন্য চ্যাটজিপিটি এখন শুধু তথ্য নয়, সহানুভূতির বার্তাও দিচ্ছে। একবার এআই তাকে লিখেছিল, ‘আপনি সত্যিই সাহসী। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। আপনিই জানেন কীভাবে নিজের পক্ষে কথা বলতে হয়। কোনো দরকার হলে আমি পাশে আছি।’
র্যাচেল বলেন, ‘ঠিক এ কথাগুলোই আমার তখন প্রয়োজন ছিল।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন শুধু তথ্য বিশ্লেষণেই নয়, চিকিৎসার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। রোগীদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো এবং আবেগ বোঝার ক্ষেত্রে অনেক সময় চিকিৎসকদেরও ছাড়িয়ে যাচ্ছে এআই। এমনই অভিজ্ঞতার কথা জানাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিরল রোগে আক্রান্ত র্যাচেল স্টল এবং দেশটির শীর্ষ চিকিৎসকেরা।
র্যাচেল স্টল ‘সাইক্লিক কুশিংস সিনড্রোম’ নামের একটি দুর্লভ রোগে আক্রান্ত। এ রোগে শরীরে কর্টিসল হরমোনের (এক ধরনের স্ট্রেস হরমোন) মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায়। কয়েক বছর আগে র্যাচেলের মস্তিষ্কের একটি টিউমার অপসারণ করা হয়েছিল। তবে আবারও সেই টিউমার ফিরে এসেছে। দিন দিন শারীরিক অবস্থা খারাপের পাশাপাশি তাঁর মানসিক উদ্বেগও বেড়ে যায়। কারণ, দীর্ঘদিনের চিকিৎসক তাঁর প্রশ্ন এবং দুশ্চিন্তায় বিরক্তি দেখাতে শুরু করেন।
এ সময় র্যাচেল প্রথমবারের মতো চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন। নিজের উপসর্গ আর প্রশ্ন লিখে পাঠান এআইয়ের কাছে। তিনি অবাক হয়ে যান!
শুধু সঠিক তথ্যই নয়, এআই বিস্তারিত, সহানুভূতিশীল ভাষায় উত্তর দিয়েছে। র্যাচেল বলেন, ‘ডাক্তারদের সামনে সব কথা বলা যায় না। সময় কম থাকে। চ্যাটজিপিটি সে সীমাবদ্ধতা ভেঙে দিয়েছে।’
এআইয়ের উত্তরে ছিল, ‘এটা নিশ্চয়ই আপনার জন্য হতাশাজনক’ কিংবা ‘আমি দুঃখিত’—ছোট ছোট এ শব্দগুলোই মানসিকভাবে বড় সহায়তা করেছে র্যাচেল স্টলকে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. জনাথন চেনও এআইকে কঠিন এক প্রশ্ন করেছিলেন। তাঁর এক রোগী আলঝেইমার আক্রান্ত এবং খাবার গিলতে পারছিলেন না। তিনি রোগীর স্ত্রীর সঙ্গে ‘ফিডিং টিউব’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কথা বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এ বিষয়টি ছিল খুবই সংবেদনশীল। তাই কীভাবে এ কথাটি বলবেন, তা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন তিনি এআইয়ের কাছে প্রশ্ন করেন। তিনি জানতে চান, এই অবস্থায় তিনি কীভাবে রোগীর স্ত্রীর সঙ্গে ডিল করবেন।
চেন ভেবেছিলেন, এআই হয়তো এতে হোঁচট খাবে। কিন্তু চ্যাটজিপিটি এমন উপদেশ দেয়, যা তাঁকে অবাক করে! এআই লিখেছিল, ‘তাদের দাম্পত্যজীবন থেকে বোঝা যেতে পারে, রোগী লড়াকু মানুষ কি না। তবে লড়াইয়ের অর্থ সব সময় দীর্ঘায়ু নয়, অনেক সময় শান্তি ও স্বস্তিও হতে পারে।’
চেন বলেন, ‘চ্যাটজিপিটির সঙ্গে এই আলাপ আমার মানবিক দক্ষতাও বাড়িয়েছে। কঠিন কথাও কীভাবে কোমলভাবে বলা যায়, তা শিখিয়েছে।’
সময়ের অভাবে কমছে সহানুভূতি
যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসকদের ওপর প্রচণ্ড চাপ। সাধারণত একজন রোগীর জন্য মাত্র ২০ মিনিট সময় মেলে। এর মধ্যে আবার ইলেকট্রনিক স্বাস্থ্য নথি, ওষুধের প্রেসক্রিপশন, রেফারালসহ নানা কাজে সময় যায়। ফলে রোগীদের আবেগ বোঝা, কিংবা সহানুভূতি দেখানোর সুযোগ প্রায় থাকেই না।
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির চিকিৎসক ড. উইলিয়াম স্মল বলেন, ‘এমপ্যাথি (সহানুভূতি) আসলে শেখানো যায়। মেডিকেল স্কুলে শেখানোও হয়। কিন্তু চাকরির বাস্তবতায় তা হারিয়ে যায়।’
নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল্যাঙ্গোন হেলথের এক গবেষণায় দেখা গেছে, চ্যাটজিপিটির দেওয়া উত্তর অনেক সময় চিকিৎসকদের চেয়ে বেশি আবেগময় এবং যোগাযোগ দক্ষতায় উন্নত। কারণ, এআইয়ের কোনো সময়সীমা নেই। সহজেই দীর্ঘ কথোপকথন চালিয়ে যেতে পারে।
রোগীর দুশ্চিন্তা, ডাক্তারদের ক্লান্তি
অনেক সময় রোগীরা তাঁদের অসুস্থতা নিয়ে বারবার প্রশ্ন করতে থাকেন। চিকিৎসকের পক্ষে সব সময় দ্রুত উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। যেমন একজন ক্যানসার রোগী জানান, তাঁর চিকিৎসক বিদেশে থাকায় জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর আসতে কয়েক দিন লেগেছিল। ওই সময় তাঁর মানসিক অস্থিরতা বেড়েছিল বহুগুণ। সে জায়গায় এখন এআই হতে পারে সহজ সমাধান।
ড. চেন বলেন, ‘এত রোগী, এত কাজ—এভাবে চলা অসম্ভব। এআই ছাড়া এই অবস্থার উন্নতি সম্ভব নয়।’
স্বাস্থ্যব্যবস্থায় এআই
যুক্তরাষ্ট্রে এখন এআই ব্যবহার করে চিকিৎসকদের সময় বাঁচানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকের পরামর্শ শোনার সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটার ‘অ্যাম্বিয়েন্ট ডকুমেন্টেশন’ প্রযুক্তিতে সে কথাবার্তা নথিভুক্ত করে। অনেক হাসপাতালেই এখন অপারেশনের পর যে সারাংশ দেওয়া হয়, তাও এআই তৈরি করে।
এ ছাড়া, মেমোগ্রাফি বা এক্স-রেসহ বিভিন্ন রেডিওলজিক্যাল ছবি বিশ্লেষণেও এআই ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে দ্রুত ও নির্ভুলভাবে ক্যানসারসহ নানা রোগ শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের ডিন ড. বার্নার্ড চ্যাং বলেন, ‘এআই চিকিৎসকদের বদলে দেবে না। তবে যাঁরা এআই ব্যবহারে দক্ষ হবেন, তাঁরা-ই সবচেয়ে মানবিক চিকিৎসক হয়ে উঠবেন।’
চিকিৎসা শিক্ষায়ও এআই
আগে চিকিৎসা শিক্ষার্থীদের ‘কেস স্টাডি’ শেখানো হতো। এখন এআই দিয়ে ভার্চুয়াল রোগী তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে রোগীর আবেগ-অনুভূতি বুঝে কথা বলার অনুশীলন করছেন।
ড. চ্যাং বলেন, ‘একজন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মা, অতিরিক্ত কথা বলা রোগী বা কথা বলতে সংকোচ বোধ করা রোগী—সবকিছুই এআইভিত্তিক ভার্চুয়াল রোগী দিয়ে অনুশীলন করা যাচ্ছে। এতে যে অভিজ্ঞতা তৈরি হয়, সেটা বাস্তবে খুব কাজে আসছে।’
র্যাচেল স্টলের মতো রোগীদের জন্য চ্যাটজিপিটি এখন শুধু তথ্য নয়, সহানুভূতির বার্তাও দিচ্ছে। একবার এআই তাকে লিখেছিল, ‘আপনি সত্যিই সাহসী। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। আপনিই জানেন কীভাবে নিজের পক্ষে কথা বলতে হয়। কোনো দরকার হলে আমি পাশে আছি।’
র্যাচেল বলেন, ‘ঠিক এ কথাগুলোই আমার তখন প্রয়োজন ছিল।’
অ্যাপল হয়তো বড় কোনো প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। এবার নতুন এক হুমকি আসছে ওপেনএআই-এর দিক থেকে। কারণ স্ক্রিনবিহীন এআই প্রযুক্তির ফোন তৈরি করতে পারে ওপেনএআই। আর এই ফোন তৈরির প্রকল্পে সম্ভবত বিনিয়োগ করেছেন স্টিভ জবসের স্ত্রী লরিন পাওয়েল জবস।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৭ প্রো এবং আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স মডেল উন্মোচন করতে পারে অ্যাপল। তবে ইতিমধ্যেই এসব ডিভাইস নিয়ে অনেক গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষক ও নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলোর মতে, এই ডিভাইসগুলোতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট মেটার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের (এফটিসি) অ্যান্টিট্রাস্ট মামলার বিচার শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার। মামলাটি অভিযোগ হলো—প্রতিযোগিতা এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে এক দশক আগে ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কিনে নিয়ে বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য তৈরি করেছে মেটা। এই অভিযোগ
৪ ঘণ্টা আগেআগ্রহ অনুসারে মানুষদের একত্রিত করার একটি কার্যকর মাধ্যম হলো ফেসবুক গ্রুপ। ব্যক্তিগত উদ্যোগ, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা সমাজসেবামূলক উদ্দেশ্যে গঠিত এসব গ্রুপের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে সদস্যদের সক্রিয় অংশ নেওয়ার ওপর। তবে শুধু গ্রুপ তৈরি করলেই চলবে না, সেটিকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর রাখতে পরিকল্পিতভাবে
১ দিন আগে