কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ র্যামের প্রয়োজন হয়। কম্পিউটারের গতি কতটুকু হবে সেটিও নির্ভর করে র্যামের ওপর। তবে নিজের উইন্ডোজ বা ম্যাক কম্পিটারে কত জিবি র্যাম রয়েছে তা অনেকের জানা নেই। নতুন ডিভাইস কেনার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে নাকি বা অতিরিক্ত র্যাম যুক্ত করতে হবে নাকি তা বোঝার জন্য এই তথ্য জানা দরকার।
উইন্ডোজ ও ম্যাকে কত জিবি র্যাম আছে তা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই জানা যায়।
উইন্ডোজ র্যামের তথ্য বের করবেন যেভাবে
উইন্ডোজ ১০ ও ১১ সমর্থিত কম্পিউটারে র্যামের তথ্য দুই উপায়ে বের করার যায়। উপায় দুটি তুলে ধরা হলো—
প্রথম পদ্ধতি
১. প্রথমে কম্পিউটারের স্টার্ট আইকনের সার্চ বারে ‘সেটিংস’ শব্দটি টাইপ করতে হবে।
২. সেটিংস অপশনটি পেয়ে গেলে এতে ক্লিক করতে হবে। ৩. এরপর ডান দিকের প্যানেল থেকে ‘সিস্টেম’ অপশনটি খুঁজে বের করতে হবে ও এতে ক্লিক করতে হবে।
৪. এবার স্ক্রিনের বাম দিকে স্ক্রল করে ‘অ্যাবাউট’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। ৫. অ্যাবাউট পেজ কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যের পাশাপাশি র্যামের তথ্যও দেখানো হবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি
১. কম্পিউটারের ডেস্কটপ থেকে ‘দিস পিসি’ বা ‘মাই কম্পিউটার’ আইকোনে ক্লিক করুন।
২. নতুন উইন্ডোজ খোলার পর বাম পাশের বাম পাশের প্যানেল থেকে আবার ‘দিস পিসি’ বা ‘মাই কম্পিউটার’ খুঁজে বরে করুন ও এরপর এতে রাইট ক্লিক করুন।
৩. রাইট ক্লিক করা ফলে একটি টুলবার মেনু চালু হবে।
৪. মেনু থেকে ‘প্রোপার্টিজ’ অপশনে ক্লিক করুন।
৫. ‘অ্যাবাউট’ পেজ চালু হবে। এই পেজে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যের পাশাপাশি র্যামের তথ্যও দেখানো হবে।
ম্যাকওএসে র্যামের তথ্য বের করবেন যেভাবে
১. অ্যাপল মেনুতে ক্লিক করুন ও ‘অ্যাবাউট দিস ম্যাক’ অপশনটি নির্বাচন করুন। ২. ডিফল্টভাবে ওভারভিউ ট্যাব চালু হবে। মেমোরির পাশে ম্যাকে কতটুকু র্যাম আছে তা দেখানো হবে।
তথ্যসূত্র: ডিজিটাল ট্রেন্ডস
কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম চালানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ র্যামের প্রয়োজন হয়। কম্পিউটারের গতি কতটুকু হবে সেটিও নির্ভর করে র্যামের ওপর। তবে নিজের উইন্ডোজ বা ম্যাক কম্পিটারে কত জিবি র্যাম রয়েছে তা অনেকের জানা নেই। নতুন ডিভাইস কেনার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে নাকি বা অতিরিক্ত র্যাম যুক্ত করতে হবে নাকি তা বোঝার জন্য এই তথ্য জানা দরকার।
উইন্ডোজ ও ম্যাকে কত জিবি র্যাম আছে তা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই জানা যায়।
উইন্ডোজ র্যামের তথ্য বের করবেন যেভাবে
উইন্ডোজ ১০ ও ১১ সমর্থিত কম্পিউটারে র্যামের তথ্য দুই উপায়ে বের করার যায়। উপায় দুটি তুলে ধরা হলো—
প্রথম পদ্ধতি
১. প্রথমে কম্পিউটারের স্টার্ট আইকনের সার্চ বারে ‘সেটিংস’ শব্দটি টাইপ করতে হবে।
২. সেটিংস অপশনটি পেয়ে গেলে এতে ক্লিক করতে হবে। ৩. এরপর ডান দিকের প্যানেল থেকে ‘সিস্টেম’ অপশনটি খুঁজে বের করতে হবে ও এতে ক্লিক করতে হবে।
৪. এবার স্ক্রিনের বাম দিকে স্ক্রল করে ‘অ্যাবাউট’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। ৫. অ্যাবাউট পেজ কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যের পাশাপাশি র্যামের তথ্যও দেখানো হবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি
১. কম্পিউটারের ডেস্কটপ থেকে ‘দিস পিসি’ বা ‘মাই কম্পিউটার’ আইকোনে ক্লিক করুন।
২. নতুন উইন্ডোজ খোলার পর বাম পাশের বাম পাশের প্যানেল থেকে আবার ‘দিস পিসি’ বা ‘মাই কম্পিউটার’ খুঁজে বরে করুন ও এরপর এতে রাইট ক্লিক করুন।
৩. রাইট ক্লিক করা ফলে একটি টুলবার মেনু চালু হবে।
৪. মেনু থেকে ‘প্রোপার্টিজ’ অপশনে ক্লিক করুন।
৫. ‘অ্যাবাউট’ পেজ চালু হবে। এই পেজে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যের পাশাপাশি র্যামের তথ্যও দেখানো হবে।
ম্যাকওএসে র্যামের তথ্য বের করবেন যেভাবে
১. অ্যাপল মেনুতে ক্লিক করুন ও ‘অ্যাবাউট দিস ম্যাক’ অপশনটি নির্বাচন করুন। ২. ডিফল্টভাবে ওভারভিউ ট্যাব চালু হবে। মেমোরির পাশে ম্যাকে কতটুকু র্যাম আছে তা দেখানো হবে।
তথ্যসূত্র: ডিজিটাল ট্রেন্ডস
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
১ দিন আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
১ দিন আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১ দিন আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
২ দিন আগে