মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
পোশাক কিংবা আসবাব তৈরির মতো কাজকে ঘরে বসেই পেশা হিসেবে নিয়েছেন আমাদের নারীরা। এই পথচলায় এখন প্রযুক্তিকেও পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অনেকে। তেমনই একজন খাগড়াছড়ির তানিয়া খলিল। ফ্রিল্যান্সিং করে তিনি শুধু নিজেই আয় করছেন না; কয়েক শ নারীকেও ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন। তানিয়ার এই সফলতার গল্প জানাচ্ছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
পথচলা যেভাবে শুরু
অল্প বয়সে বিয়ে হয় তানিয়ার। বাসায় বসে অলস সময় পার করতে ভালো লাগছিল না। তাই চাইতেন, ঘরে বসে এমন কিছু করবেন, যাতে সংসারের সহায়তা হয়। পরবর্তী সময়ে স্বামীর কথায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন তানিয়া। যেহেতু স্বামীও ফ্রিল্যান্সিং করতেন, তাই শেখা নিয়ে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি তাঁকে। গ্রাফিক ডিজাইন দিয়ে তানিয়ার ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রা শুরু। এর বাইরে অনেক কোর্স করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ফাইভার থেকে ১৩ ডলার আয় করেন একটি লোগো ডিজাইন করে। এটি তাঁর ফ্রিল্যান্সিংয়ে প্রথম আয়। তানিয়া বলেন, ‘সংসার এবং ফ্রিল্যান্সিং একসঙ্গে সামলানো এককথায় অসম্ভব; যদি পরিবারের সদস্যরা সহায়তা না করে।’
পছন্দ গ্রাফিক ডিজাইন
তানিয়ার পছন্দ গ্রাফিক ডিজাইনে কাজ করা। তিনি মূলত কোনো প্রতিষ্ঠানের ফুল ব্র্যান্ডিং, লোগো, লেটারহেড, বিজনেস কার্ড, সোশ্যাল মিডিয়া কিট ডিজাইন ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফাইভার এবং আপওয়ার্কে কাজ করে তাঁর আয় মন্দ নয়। তানিয়া খলিল আইটিতে ২০২১ সাল থেকে গ্রাফিক ডিজাইনিংয়ের ট্রেনিং দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি পাঁচ শতাধিক নারীকে ট্রেনিং দিয়েছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে তানিয়ার আয়
মাত্র দুই ঘণ্টা লোগোর কাজ করে ২০০ ডলার আয় করেন তানিয়া। অল্প সময়ে এত আয় তাঁর জীবনের অন্যতম আনন্দের ঘটনা। তাঁর মাসে গড় আয় লাখ টাকা। এ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিংয়ে তিনি আয় করেছেন ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। আপওয়ার্কে ৭টি প্রজেক্ট সফলভাবে শেষ করেছেন। ফাইভার থেকেও তাঁর আয় ভালো। ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকায় পরিবারের ছোটখাটো স্বপ্নপূরণ হচ্ছে। এটাই বড় প্রাপ্তি তানিয়ার। ফ্রিল্যান্সিংয়ের আয়ে তিনি এক টুকরা জমিও কিনেছেন। তিনি বিভিন্ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে গরিব মানুষকে সহায়তাও করেন।
পোশাক কিংবা আসবাব তৈরির মতো কাজকে ঘরে বসেই পেশা হিসেবে নিয়েছেন আমাদের নারীরা। এই পথচলায় এখন প্রযুক্তিকেও পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অনেকে। তেমনই একজন খাগড়াছড়ির তানিয়া খলিল। ফ্রিল্যান্সিং করে তিনি শুধু নিজেই আয় করছেন না; কয়েক শ নারীকেও ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন। তানিয়ার এই সফলতার গল্প জানাচ্ছেন মুহাম্মদ শফিকুর রহমান।
পথচলা যেভাবে শুরু
অল্প বয়সে বিয়ে হয় তানিয়ার। বাসায় বসে অলস সময় পার করতে ভালো লাগছিল না। তাই চাইতেন, ঘরে বসে এমন কিছু করবেন, যাতে সংসারের সহায়তা হয়। পরবর্তী সময়ে স্বামীর কথায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন তানিয়া। যেহেতু স্বামীও ফ্রিল্যান্সিং করতেন, তাই শেখা নিয়ে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি তাঁকে। গ্রাফিক ডিজাইন দিয়ে তানিয়ার ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রা শুরু। এর বাইরে অনেক কোর্স করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ফাইভার থেকে ১৩ ডলার আয় করেন একটি লোগো ডিজাইন করে। এটি তাঁর ফ্রিল্যান্সিংয়ে প্রথম আয়। তানিয়া বলেন, ‘সংসার এবং ফ্রিল্যান্সিং একসঙ্গে সামলানো এককথায় অসম্ভব; যদি পরিবারের সদস্যরা সহায়তা না করে।’
পছন্দ গ্রাফিক ডিজাইন
তানিয়ার পছন্দ গ্রাফিক ডিজাইনে কাজ করা। তিনি মূলত কোনো প্রতিষ্ঠানের ফুল ব্র্যান্ডিং, লোগো, লেটারহেড, বিজনেস কার্ড, সোশ্যাল মিডিয়া কিট ডিজাইন ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফাইভার এবং আপওয়ার্কে কাজ করে তাঁর আয় মন্দ নয়। তানিয়া খলিল আইটিতে ২০২১ সাল থেকে গ্রাফিক ডিজাইনিংয়ের ট্রেনিং দিচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি পাঁচ শতাধিক নারীকে ট্রেনিং দিয়েছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে তানিয়ার আয়
মাত্র দুই ঘণ্টা লোগোর কাজ করে ২০০ ডলার আয় করেন তানিয়া। অল্প সময়ে এত আয় তাঁর জীবনের অন্যতম আনন্দের ঘটনা। তাঁর মাসে গড় আয় লাখ টাকা। এ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিংয়ে তিনি আয় করেছেন ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা। আপওয়ার্কে ৭টি প্রজেক্ট সফলভাবে শেষ করেছেন। ফাইভার থেকেও তাঁর আয় ভালো। ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকায় পরিবারের ছোটখাটো স্বপ্নপূরণ হচ্ছে। এটাই বড় প্রাপ্তি তানিয়ার। ফ্রিল্যান্সিংয়ের আয়ে তিনি এক টুকরা জমিও কিনেছেন। তিনি বিভিন্ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে গরিব মানুষকে সহায়তাও করেন।
ফেসবুক গ্রুপ চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় দক্ষ অ্যাডমিনের। তাঁরা গ্রুপের সদস্যদের জন্য নিরাপদ ও উপযোগী পরিবেশে তৈরি করতে পারেন। তবে গ্রুপ বড় হয়ে গেলে বা এনগেজমেন্ট বেশি হলে গ্রুপটি একজন অ্যাডমিনের পক্ষে দেখভাল করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এমন অবস্থায় গ্রুপের বিশ্বস্ত কোনো সদস্যকে অ্যাডমিন বানানোর প্রয়োজনীয়তা দেখ
২ ঘণ্টা আগেগুগল অনলাইন বিজ্ঞাপন প্রযুক্তির মূল ক্ষেত্রগুলোতে অবৈধভাবে একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে বলে রায় দিয়েছেন একজন মার্কিন ফেডারেল বিচারক। এই মামলায় মূলত তিনটি ক্ষেত্রে গুগলের আধিপত্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়— ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক, পাবলিশার টুলস এবং অ্যাড এক্সচেঞ্জ।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগলের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন পাউন্ড বা ৬৬০ কোটি ডলারের মামলা করেছে যুক্তরাজ্য। অনলাইন সার্চ বাজারে নিজেদের আধিপত্যের অপব্যবহার করে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগে এই মামলা করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সময় ধরে স্মার্টফোনে স্ক্রলিং, গেম খেলা কিংবা ভিডিও দেখার পর হাতের ফোনটি বেশ গরম অনুভূত হয়। বিষয়টা একটু চিন্তার মনে হতে পারে, এর পেছনে একাধিক যৌক্তিক ও প্রযুক্তিগত কারণ।
১৯ ঘণ্টা আগে