ইসরায়েলি এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানি ‘রান: এআই’কে কিনে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। কয়েক মাস ধরে চলা নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদন্ত শেষে ৭০ কোটি মার্কিন ডলারে এই অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এআই স্টার্টআপটির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বছরের এপ্রিলে এই চুক্তির ঘোষণা করা হয়। এআই হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের বাজারে প্রতিযোগিতা হ্রাস পেতে পারে—এমন উদ্বেগের কারণে এই চুক্তি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। তবে চলতি মাসের শুরুতে ইউরোপীয় কমিশনের কাছ থেকে শর্তহীন অনুমোদন পেয়েছে এই চুক্তি।
ইউরোপীয় কমিশন নিশ্চিত করেছে যে, রান: এআই অধিগ্রহণ বাজারে প্রতিযোগিতা নিয়ে কোনো উদ্বেগ সৃষ্টি করবে না, বরং এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতার পথ আরও প্রশস্ত হবে।
এই তদন্তে গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট বা জিপিইউর বাজারের ওপর এনভিডিয়ার নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতে পারে কি না—এমন বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
এআই গ্রাফিকস প্রসেসর বা চিপের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করছে এনভিডিয়া। এই বাজারের প্রায় ৮০ শতাংশ এই কোম্পানির অধীনে।
সম্প্রতি টেক জায়ান্টদের বিভিন্ন দেশের স্টার্ট-আপ কেনার বিষয়ে তদন্তের পরিসর বাড়িয়েছে আটলান্টিক মহাসাগরীয় অঞ্চলের উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এদিকে এক ব্লগ পোস্টে রান: এআই বলেছে, নিজেদের সফটওয়্যারকে ওপেন সোর্স হিসেবে তৈরির পরিকল্পনা করছে তারা।
কোম্পানিটি বলে, ‘রান: এআই বর্তমানে শুধু এনভিডিয়া জিপিইউ সমর্থন করলেও সফটওয়্যার ওপেন-সোর্স করার মাধ্যমে এটি এআই ইকোসিস্টেমের জন্য আরও বিস্তৃত হবে।’
এ ছাড়া, গত বছরের আগস্ট মাসে পলিটিকো এক প্রতিবেদনে বলেছিল, এই চুক্তি নিয়ে তদন্ত শুরু করছে মার্কিন বিচার বিভাগও।
প্রযুক্তি জায়ান্টদের স্টার্টআপ অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতার উদ্বেগের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে তদন্ত কার্যক্রম আরও কঠোর করেছে উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো।
ইসরায়েলি এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানি ‘রান: এআই’কে কিনে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। কয়েক মাস ধরে চলা নিয়ন্ত্রক সংস্থার তদন্ত শেষে ৭০ কোটি মার্কিন ডলারে এই অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এআই স্টার্টআপটির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গত বছরের এপ্রিলে এই চুক্তির ঘোষণা করা হয়। এআই হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের বাজারে প্রতিযোগিতা হ্রাস পেতে পারে—এমন উদ্বেগের কারণে এই চুক্তি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। তবে চলতি মাসের শুরুতে ইউরোপীয় কমিশনের কাছ থেকে শর্তহীন অনুমোদন পেয়েছে এই চুক্তি।
ইউরোপীয় কমিশন নিশ্চিত করেছে যে, রান: এআই অধিগ্রহণ বাজারে প্রতিযোগিতা নিয়ে কোনো উদ্বেগ সৃষ্টি করবে না, বরং এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতার পথ আরও প্রশস্ত হবে।
এই তদন্তে গ্রাফিকস প্রসেসিং ইউনিট বা জিপিইউর বাজারের ওপর এনভিডিয়ার নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতে পারে কি না—এমন বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
এআই গ্রাফিকস প্রসেসর বা চিপের বাজারে আধিপত্য বিস্তার করছে এনভিডিয়া। এই বাজারের প্রায় ৮০ শতাংশ এই কোম্পানির অধীনে।
সম্প্রতি টেক জায়ান্টদের বিভিন্ন দেশের স্টার্ট-আপ কেনার বিষয়ে তদন্তের পরিসর বাড়িয়েছে আটলান্টিক মহাসাগরীয় অঞ্চলের উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এদিকে এক ব্লগ পোস্টে রান: এআই বলেছে, নিজেদের সফটওয়্যারকে ওপেন সোর্স হিসেবে তৈরির পরিকল্পনা করছে তারা।
কোম্পানিটি বলে, ‘রান: এআই বর্তমানে শুধু এনভিডিয়া জিপিইউ সমর্থন করলেও সফটওয়্যার ওপেন-সোর্স করার মাধ্যমে এটি এআই ইকোসিস্টেমের জন্য আরও বিস্তৃত হবে।’
এ ছাড়া, গত বছরের আগস্ট মাসে পলিটিকো এক প্রতিবেদনে বলেছিল, এই চুক্তি নিয়ে তদন্ত শুরু করছে মার্কিন বিচার বিভাগও।
প্রযুক্তি জায়ান্টদের স্টার্টআপ অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতার উদ্বেগের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে তদন্ত কার্যক্রম আরও কঠোর করেছে উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১২ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১৩ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৫ ঘণ্টা আগে